ডাক্তারদের সুখ দু:খ, হেলথ ট্যুরিজম : ব্যক্তিগত ভাবনার কথা এবং নানা বিষয়ে অসাধারণ লিখেছেন কানাডা প্রবাসী ডা. অসিত বর্দ্ধন ।
কিছু চ্যানেলে "তিব্বে রুহানি" নামক এই তাবীজের গুনাগুন বর্ণনা করছে। আর দাম নিচ্ছে ২৫০০ টাকা! লিখেছেন ডা. সাঈদ সুজন
১৯৪৮ সাল থেকে দরিদ্রের বন্ধু তিনি। আজ পর্যন্ত ১ লক্ষেরও বেশি রোগীর চিকিৎসা করেছেন বিনামূল্যে।জানাচ্ছেন ডা. অজয় কর
গ্লায়োব্লাসটোমা মালটিফরমি । সাংঘাতিক ব্রেন টিউমার । সাক্ষাত মৃত্যু । এই রোগ হলে হলে কেউ সাত আট মাসের বেশী বাঁচে না । সেই রোগ মাথায় নিয়ে ইনি ঘুরে বেড়াচ্ছেন !
মুহূর্তের মাঝে হাজার হাজার ছাগলা এইসব ফালতু জিনিস বিদ্যুতের মতো শেয়ার করে অশেষ নেকী হাসিল করলো । লিখেছেন ডা. জামান অ্যালেক্স
ডাক্তাররাও বাবা হয় । তাদের দু:খ কষ্ট নিয়ে অসাধারণ মমতার সঙ্গে লিখেছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
শুধু ডাক্তার কেন , অন্য পেশার ফি নির্ধারণের আইন করেন। লিখেছেন রাকিব উদ্দিন , ইন্টার্ন চিকিৎসক
"এটেম্পট টু মার্ডার" এর মত অপরাধ করেও আজ অবধি হিরো আর একজন মুমূর্ষু রোগিকে বাচানোর চেষ্টা করেও ভিলেন। লিখেছেন ডা. তরফদার জুয়েল।
কর্তব্যের কাছে দিন রাত বলতে কিছুই নেই ডাক্তার আর পুলিশদের। লিখেছেন ডা. রাজীব দে সরকার
ঢাকার রিকশাওয়ালাদের এক ডাক্তারের কথা লিখেছেন কথাশিল্পী মিলন ফারাবী ।
"আইসিইউ থেকে মৃত রোগি বের করার সময় ভালভাবে দেখতে হবে, তার বগলে কোন ফুটা আছে কি না। কারন ওই ফুটা দিয়ে গরুকে দেয়া ইঞ্জেকশনের সিরিঞ্জ দিয়ে ইঞ্জেকশন দিয়ে ২৮ দিন পর্যন্ত মৃত রোগি বাচিয়ে রেখে টাকা আদায় করা হয়" লিখেছেন ডা. তরফদার জু
ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী র জীবনমুখী গল্প
ওপ্রান্ত থেকে বললো " ভাই আমি এক দোকানদার। সকালে আমার দোকান থেকে আপনার নম্বরে ৫০০০ টাকা পাঠানো হয়েছিলো। পেয়েছেন তো?" ডা. রোমেল শাহাদৎ হোসেন
অতএব প্রমানিত হইলো-চিকিৎসকের প্রাণ হইতে হাতের লেখাই গুরুত্বপূর্ণ ....! লিখেছেন ডা. রোকন জামান
কেউ কেউ এক কাঠি উপরে ! তারা নাকি আগে থেকে ই বুঝতে পেরেছিল এই বিয়ে টিকবে না! লিখেছেন ডা. মোশাররাত জাহান কণা
২ সন্তান , স্ত্রী ও নাতির মৃত্যুর অনুমতি চেয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে সকরুণ আবেদন করেছেন মেহেরপুর শহরের বেড়পাড়ার তোফাজ্জেল হোসেন।
আব্রাহাম লিংকনের সেই চিঠি; যার প্রতিটি শব্দই মানবজাতির জন্য শিক্ষনীয় । বাংলায় ভাষান্তরিত ভাবানুবাদ ডা. সুজয় চক্রবর্ত্তীর ।
এখানে দেয়া ছবিটা দেখে অামাদের গভীর উপলব্ধি হওয়ার কথা। দেখুন, সেইসব অমানুষদের বড়লোকির উচ্ছিষ্ট খাবার বিষাক্ত হয়ে যাওয়ার উপক্রম হলেও একদল মানুষ তা কিনে খাচ্ছে। সঠিক খাদ্য ব্যবস্থাপনা হলে এই খাবার হাইজিনিক অবস্থায় অন্যের উদর পূর
চিকিৎসক ও চিকিৎসা সংক্রান্ত আইন প্রণয়ন করবে BMDC, সহায়তা করবে BMA, রাষ্ট্র সেটি অনুমোদন ও বলবৎ (কায়েম) করবে।লিখেছেন ডা. বাহারুল আলম
দেশের গৌরব অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ র লেখায় ডাক্তারী জীবনের অমূল্য কথামালা।