কিছু লোক ভর্তির মোটা টাকা চাল,ডালের ব্যবসার মত মেডিকেল কলেজে লাগাচ্ছেন। লিখেছেন অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক
ওরা দুজন আত্মদান করলেন অবশেষে পরের তরে।
পুলিশ হ। আর্মি হ। ইঞ্জিনিয়ার হ। প্রাইভেট পড়ানো শিক্ষক হ। কসাই হ। অনেক কামাতে পারবি। বাপমারে খাওয়াতে পারবি। নিজে খেতে পারবি। কেউ তোরে কিছু বলবে না। তোর কাছে মাগনা সেবা চাইবে না কেউ।
নি:শব্দ কান্না। মাত্র ৫ দিন সেবা পেয়েছে অচেনা এক মহিলা। সেবাদানকারীর সাথে রোগীর কোন সম্পর্কই নেই। অথচ মৃত্যুর পর সেই বেশি আক্ষেপ আর চোখের জল ফেলে! চিকিৎসা পেশার যাদুটা বোধহয় এখানেই।লিখেছেন ডা. সাজ্জাদ মাহমুদ
আফসোস ! যারা বদরুলকে প্রেমিক ও খাদিজাকে ছোট করতে সদা তৎপর; তারা নানাভাবে ফেসবুকে ও অন্যান্য মাধ্যমে ডাক্তারদের বিরুদ্ধে অশ্লীল গালাগালি করে চলেছে। লিখেছেন ডা. জোবাইদুল ইসলাম
কবি জীবনানন্দ দাশের শহরে কে এই নাইটিঙ্গেল । লিখেছেন ডা. সুশীলা রায়
কোটি কোটি টাকা খরচের বড়লোকিই বটে! তবে একটু অন্যরকম। এমন নজির কবে দেখাবে ঢাকাই বড়লোকেরা।
৭৮ বছর বয়সী দিলিপ কুমার কান খাড়া করলে আজও স্টেনগানের ঠা ঠা শব্দ শুনতে পান।
ডাক্তারীর প্রতি অনীহা চলে এসেছে,, কারন বার বারই এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে । লিখেছেন আল মামুন , ইন্টার্ন ডাক্তার
মেয়েটার সবকিছুই ভালো শুধু একটাই দোষ। মেয়েটা শুধু 'মেয়ে মানুষ' না হয়ে 'মানুষ' হতে চেয়েছিল।লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার
বিশ্বের অনেক দেশে হাসপাতাল পুলিশ চালু আছে।
বাবা মেয়েকে বলল,বলো মা তোমার সাথে কি করছে!আমার অনুমতির ধার না ধেরেই আধো বুলিতেই মেয়েটি বলতে শুরু করল ......লিখেছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
শের আলীর ছবি ও রিপোর্ট ডাক্তার প্রতিদিনে প্রকাশের পর ভাইরাল। শেয়ার হয়েছে কয়েক হাজার। কিন্তু কেমন আছে সেই শিশুটি।
শীর্ণ দুটি হাত, চামড়া সর্বস্ব। অসংখ্য দাগ, কাটাকুটি, চামড়া ছড়ে যাওয়া । ছেলেটির মনে হলো প্রতিটি দাগ বা ক্ষত থেকে এক একটি পরীক্ষায় ভাল ফল হয়েছে তার।
ডিবি পুলিশে কর্মরত শের আলী শিশুটির কষ্ট ও যন্ত্রণা দেখেই অঝোরে কেঁদেছেন। ওই সময় শের আলীর কান্না দেখে উপস্থিত জনতাও চোখের পানি আটকাতে পারেননি।
কেমন করে আমরা সহ্য করছি এই চরম পারিবারিক নির্মমতা।
মানবতার উজ্জ্বল নজিরগুলো ছড়িয়ে পড়ুক। মানুষের পাশে আছে ডাক্তার প্রতিদিন।
তিনি মাতৃভক্ত মানুষ। মনে করেন, মানুষের সেবা, নারীর সেবা মানেই মাতৃসেবা। লিখেছেন ডা. সুলতানা এলগিন
প্রধান মন্ত্রীর বিশেষ সহকারী সদ্য প্রয়াত মাহাবুবুল হক শাকিলের কন্যা জাকিয়া রুবাবা মোউপী লিখেছেন বাবার জন্য।
ডা. জাহান কনার এই লেখা পড়ে পুরো ডাক্তার প্রতিদিন টিম স্তব্ধ ও বোবা হয়ে গিয়েছিলাম । কেন ! পড়েই দেখুন ।