"কষ্টের কথা কি বলিবো কষ্ট কারে বলে? কষ্ট হইলো মনের আগুন বুকের মইধ্যে জ্বলে...." । লিখেছেন ডা. জামান অ্যালেক্স
মানব সেবার জন্য কত সংগ্রাম। কত তিতিক্ষা । সেই প্রদীপ শিখার মত সমুজ্জ্বল হাসপাতালের জন্ম কথা লিখেছেন লোকতারকা শেখর রায় । ডাক্তার প্রতিদিনের জন্য এক্সক্লুসিভ।
মান্না দে'র কফি হাউজের সেই আড্ডার সুজাতা
আমি খাদিজা বলছি । আমি এখন হাসতে পারি। আমি ভাল আছি।
একজন মুন্তাহিদ দেখিয়ে দিল কিভাবে ভালবাসতে হয়। লিখেছেন রিমানা সেতু
বাপজান, তোমার হয়ত মনে নাই কিন্তু শুধু তোমার লেখাপড়ায় যাতে ব্যাঘাত না ঘটে সেই কথা ভেবে আমার পক্ষের প্রায় সকল আত্মীয়ের সাথে সম্পর্ক শিথিল করে ফেলেছিলাম।
সেই প্রথম ফিদেল কাস্ত্রোর বাংলাতে আসা। লিখেছেন শেখর রায় ।
দুইদিকের দড়ি শক্ত করে ধরে থাকে। ওদের বেঁচে থাকার লড়াই মুগ্ধ চোখে দেখি। লিখেছেন ডা. রাহাত আরা নূর
ডাক্তার প্রতিদিন স্পেশাল। ডাক্তার প্রতিদিন স্পেশাল জনসেবা। ।
অবিশ্বাস্য । অবিশ্বাস্য। হাতে ভর করে হামাগুড়িতে চলেন এই মহান বাংলাদেশী কর্মকর্তা । লিখেছেন স্বয়ং সাজেদ আলী সরদার
পুরুষ কখন পিতা হয় । কাব্যময় ভাষায় লিখেছেন ডা. গোলাম ফারুক বাবুল
একজন মৃত্যুপথযাত্রী আমার হাত ধরে পৃথিবীর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে। আমি তার ধর্ম-বর্ণ ভেদাভেদ না করে তাকে পরিস্কার পরিছন্ন করি। তারপর সম্মানের সাথে পরিবারের হাতে তুলে দেই। অথচ ‘আমি একজন সামান্য নার্স’।
'"একা মা'" (অথবা 'একা বাবা', আমাদের দেশে rare cases তাই ব্রাকেট বন্দি) । লিখেছেন কথাসাহিত্যিক ডা. নাসিমুন নাহার
লোকসেবা করে একজন ডাক্তার যে আক্ষরিক অর্থে ঈশ্বরপ্রতীম ভক্তি শ্রদ্ধা পেতে পারেন, সেটা এই মহান মানুষটি কাজ দিয়ে প্রমাণ করেছিলেন।
সন্তানকে ডাক্তার বানানোর আফসোসে আন্টির সে কি কান্না
ববের স্ত্রী অনেক আগেই তাঁকে ছেড়ে চলে গিয়েছে অন্য জগতে। নিকটের বন্ধুরাও কেউ বেচে নেই। লিখেছেন ডা. বিএম আতিকুজ্জামান
মায়ের সুস্থতার জন্য এক সন্তানের আকুল প্রার্থনা । আসুন আমরাও শামিল হই।
যেহেতু আংগুল নেই - তাই তিনি টেবিলে পা তুলে দিয়েছেন পায়ের আংগুলে কালি লাগানোর জন্য -
সে বললো, ‘ডাক্তার, মনটা ভালো আজ। আমার ভোটটা কাজে লেগেছে। হিলারির খেল শেষ।’
দেশের ডাক্তারদের কাজের পরিধি কত বিশাল, এটা তার নজীর বটে। তারপরও মন্ত্রী , এমপি , রাজনৈতিক নেতা থেকে শুরু করে আমজনতার ডাক্তারবিরোধী প্রচারনার আর গালমন্দের শেষ নেই।