বগুড়ার জিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হৃদরোগে গুরুতর অবস্থায় ভর্তি এক আলোচিত বয়োবৃদ্ধ রোগীর অমোঘ মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ডাক্তারবিরোধী হিংসা বিদ্বেষ হামলায় উস্কানি দিল দেশের শীর্ষস্থানীয় মিডিয়া গুলো; এটা সত্যিই বিস্ময়কর।
শীর্ষেন্দু,সমরেশ,সুনীল,বুদ্ধদেব,সুচিত্রা সমগ্র নিয়ে তখন বুঝেছি কেন উনারা চেয়েছেন বাংলা মুছে না যাক।বাংলা ভাষা ভাষার আসনে পৃথিবীতে রক্তের অলংকারে অলংকৃত হয়ে থাকুক।লিখেছেন ডা.শিরিন সাবিহা তন্বী
বাঙালির সকল ইতিহাসে ডাক্তাররা ছিলো, মেডিকেল ছাত্ররা ছিলো । ৬৯ এ ছিলো । মুক্তিযুদ্ধে আমার ভাইয়েরা নিজেরা প্রাণ দিয়েছে, আহত মুক্তিযোদ্ধাদেরকে চিকিৎসা দিয়েছে। ডাঃ আবদুল আলীম চৌধুরী , ডাঃ ফজলে রাব্বি সহ অনেককেই নির্মমভাবে প্রাণ
চিকিৎসকদের উপস্থিতি দেখতে গিয়ে মাননীয় মন্ত্রী আরও অনেক কিছুই অনুপস্থিত দেখবেন, তার প্রতিকার হবে কি?লিখেছেন ডা. বাহারুল অালম
যাদের ফেসবুক আছে, বুকে হাত দিয়ে আমার মত বলেই ফেলুন কথাগুলো নিজের টাইম লাইনে, ঘোষনা দিয়ে।লিখেছেন ডা. মোঃ শাব্বির হোসেন খান
ডাক্তারদের সুখ দু:খ ও রোগীদের সার্বিক কল্যান ডাক্তারদের মাধ্যমেই একমাত্র বাস্তবায়ন সম্ভব। শ্রী লংকার লোকসেবী সরকার সেটা করে দুর্দান্ত সুফল পেয়েছে। সেখানকার স্বাস্থ্যমন্ত্রক আগাগোড়া ডাক্তার দিয়ে সাজিয়ে বিশ্বমানের স্বাস্থ্য সে
বাংলাদেশে থাকলে হয়তো কসাই নাম নিয়া ট্রেইনিং পোস্টের জন্য ডিজি হেলথ বা মন্ত্রনালয়ে ঘুরতে হতো। লিখেছেন ডা. সাঈদ সুজন
এবারের সংগ্রাম আমাদের ডাক্তারদের স্বাধীনভাবে পেশার অধিকার আদায়ের সংগ্রাম। লিখেছেন অধ্যাপক ডা নোমান চৌধুরী
চিকিৎসকদের নীরবতা ও রাষ্ট্রের নীরবতা একাকার হয়ে গেছে ! ময়মনসিংহের রক্তাক্ত চিকিৎসক এ নীরবতার দিকে তাকিয়ে আছে। লিখেছেন ডা. বাহারুল আলম
ঢাকা মেডিকেল কলেজে আক্ষরিক অর্থে অসম্ভবকে সম্ভব করেন ডাক্তাররা ক্লান্তিহীন পরিশ্রমে । সেই অমানুষিক কর্মযজ্ঞ ও শ্রম ও কষ্টর কথা লিখেছেন অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক
আপনি দেশের যে কোনেই অবস্থান করুন না কেন।আপনার নেতাকে আপনার সমস্যা,সমাধানের উপায় এবং আইনের বিতর্কিত দিক তুলে ধরতে উদ্ধুদ্ধ করার এটাই শেষ সময়। লিখেছেন ডা.শিরিন সাবিহা তন্বী
ডিভোর্স মানেই জীবন শেষ নয়। হয়তো নতুনভাবে জীবনের শুরু। লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার
হার্টের চিকিৎসায় রোগীদের খরচ ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা পর্যন্ত কমে যাবে। এর ফলে উপকৃত হবেন রোগীরা। এমন উদ্যোগ বাংলা দেশেও চাই।
দুই আইনি খসড়ার গোলক ধাঁধায় এখন চিকিৎসকরা' - 'রোগী - চিকিৎসক' সুরক্ষা দূরে থাক, আত্মরক্ষা হলেই তারা বাঁচে । লিখেছেন ডা. বাহারুল আলম
দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা , রোগীর সেবা উন্নত করতে হলে চিকিৎসক বান্ধব সুরক্ষা আইন করতে হবে।লিখেছেন প্রখ্যাত পেশাজীবী নেতা ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী
কোনকিছুই দমিয়ে রাখতে পারছিল না বাংলাদেশের ডাক্তারদের।ধারন ক্ষমতার তিনগুন চারগুন রুগী হাসপাতালে ভর্তি হলেও সেবা পেত ঠিকঠাক।লিখেছেন ডা.শিরিন সাবিহা তন্বী
"চিকিৎসা সেবা আইন-2016(খসড়া)" কোনক্রমে গ্রহণযোগ্য নয়। তাহলেতো "চিকিৎসা আইন-2017" আরও বেশি অগ্রহণযোগ্য। লিখেছেন ডা. আহসান হাবীব , সহযোগী অধ্যাপক , বিএস এম এম ইউ
আমার ত্রুটি আমাকে সারাতে দেন, আপনি সারার কে, বাপু? আমি কি আপনার ত্রুটি সারতে যাই? যদি যাই আপনার কেমন লাগবে? লিখেছেন ড. মোঃ আল্ - মামুনুল আনসারী
শক্তি ফুরিয়ে গেলেও মনোবল ফুরাচ্ছে না।পারতেই হবে।এক নতুন যুদ্ধে নামলাম:নাইটিঙ্গেল শিল্পী সেন
আপনার ইচ্ছা পালন করুন অথবা না করুন!! কোনটা করতেই আপনি বাধ্য নন! ইফতেখায়রুল ইসলাম । একজন সদা কর্মতৎপর তরুণ পুলিশ কর্মকর্তা।