"এটেম্পট টু মার্ডার" এর মত অপরাধ করেও আজ অবধি হিরো আর একজন মুমূর্ষু রোগিকে বাচানোর চেষ্টা করেও ভিলেন। লিখেছেন ডা. তরফদার জুয়েল।
কর্তব্যের কাছে দিন রাত বলতে কিছুই নেই ডাক্তার আর পুলিশদের। লিখেছেন ডা. রাজীব দে সরকার
ঢাকার রিকশাওয়ালাদের এক ডাক্তারের কথা লিখেছেন কথাশিল্পী মিলন ফারাবী ।
"আইসিইউ থেকে মৃত রোগি বের করার সময় ভালভাবে দেখতে হবে, তার বগলে কোন ফুটা আছে কি না। কারন ওই ফুটা দিয়ে গরুকে দেয়া ইঞ্জেকশনের সিরিঞ্জ দিয়ে ইঞ্জেকশন দিয়ে ২৮ দিন পর্যন্ত মৃত রোগি বাচিয়ে রেখে টাকা আদায় করা হয়" লিখেছেন ডা. তরফদার জু
ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী র জীবনমুখী গল্প
ওপ্রান্ত থেকে বললো " ভাই আমি এক দোকানদার। সকালে আমার দোকান থেকে আপনার নম্বরে ৫০০০ টাকা পাঠানো হয়েছিলো। পেয়েছেন তো?" ডা. রোমেল শাহাদৎ হোসেন
অতএব প্রমানিত হইলো-চিকিৎসকের প্রাণ হইতে হাতের লেখাই গুরুত্বপূর্ণ ....! লিখেছেন ডা. রোকন জামান
কেউ কেউ এক কাঠি উপরে ! তারা নাকি আগে থেকে ই বুঝতে পেরেছিল এই বিয়ে টিকবে না! লিখেছেন ডা. মোশাররাত জাহান কণা
২ সন্তান , স্ত্রী ও নাতির মৃত্যুর অনুমতি চেয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে সকরুণ আবেদন করেছেন মেহেরপুর শহরের বেড়পাড়ার তোফাজ্জেল হোসেন।
আব্রাহাম লিংকনের সেই চিঠি; যার প্রতিটি শব্দই মানবজাতির জন্য শিক্ষনীয় । বাংলায় ভাষান্তরিত ভাবানুবাদ ডা. সুজয় চক্রবর্ত্তীর ।
এখানে দেয়া ছবিটা দেখে অামাদের গভীর উপলব্ধি হওয়ার কথা। দেখুন, সেইসব অমানুষদের বড়লোকির উচ্ছিষ্ট খাবার বিষাক্ত হয়ে যাওয়ার উপক্রম হলেও একদল মানুষ তা কিনে খাচ্ছে। সঠিক খাদ্য ব্যবস্থাপনা হলে এই খাবার হাইজিনিক অবস্থায় অন্যের উদর পূর
চিকিৎসক ও চিকিৎসা সংক্রান্ত আইন প্রণয়ন করবে BMDC, সহায়তা করবে BMA, রাষ্ট্র সেটি অনুমোদন ও বলবৎ (কায়েম) করবে।লিখেছেন ডা. বাহারুল আলম
দেশের গৌরব অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ র লেখায় ডাক্তারী জীবনের অমূল্য কথামালা।
কৈশোর কালে শারীরিক গঠনের ক্রটি নিয়ে আমরা অনেকেই হীনমন্যতায় ভুগি। আমরা সবাই উত্তম কুমার বা সুচিত্রা সেন হতে চাই। লিখেছেন অধ্যাপক ডা. তাজুল ইসলাম
"আপনি কালকে আমার মাকে যে ওষুধটা দিয়েছিলেন, সেটা কমদামী বলে আমার মা খেতে চাচ্ছেননা, যদি কিছু মনে না করেন, একটা দামী ওষুধের নাম লিখে দেন" । লিখেছেন ডা. মীরা মমতাজ সাবেকা
কান্না একদিন এসেছিল। মৃত গলিত মায়ের জরায়ু কেটে যখন মৃত মায়ামাখা সুন্দর একটা শিশুকে বের করে এনেছিল স্যার। লিখেছেন প্রতিভাবান কথাশিল্পী ডা. রাজীব হোসাইন সরকার
কোন সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে পরিনাম ভাবা ভাল। লিখেছেন সিনিয়র অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক
অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার নাজমুন নাহার ডাক্তার প্রতিদিনকে জানিয়েছেন , লেখাটি তার সম্মতি সাপেক্ষে রচিত।
তাঁর ছিল অসাধারণ স্মৃতিশক্তি। বড় অভিধান দুই কি তিনবার পড়লেই তাঁর মুখস্থ হয়ে যেত। এক শ্রেষ্ঠ বাঙালীর কথা লিখেছেন ডা. সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়