আপনার ইচ্ছা পালন করুন অথবা না করুন!! কোনটা করতেই আপনি বাধ্য নন! ইফতেখায়রুল ইসলাম । একজন সদা কর্মতৎপর তরুণ পুলিশ কর্মকর্তা।
যিনি সততা রক্ষার জন্য অফিসের হাড়ভাঙা খাটুনির পর অতিরিক্ত পরিশ্রম করেন। তাকেই কিনা মিডিয়া বানালো জনশত্রু। একজন সৎ ডাক্তারের এই কি পাওনা ছিল।
প্রতিরাতে গড়ে চারজন মারা যায়। সে কথা পত্রিকায় পড়ি। ডাক্তার-নার্সদের অক্লান্ত পরিশ্রমে যে আরও ২০/৩০ জন বেঁচে যায়, তাদের কথা পত্রিকার পাতায় ঠাঁই পায় না। লিখেছেন সিনিয়র সাংবাদিক লুৎফর রহমান হিমেল
সাধারণ মানুষের চোখে ডাক্তার মাত্রেই ক্রিকেটার, ফিল্মস্টারদের মত সেলিব্রেটি। তাই সমালোচনা সহ্য করার অভ্যাস করতে হবে। লিখেছেন মাহবুব এম সিনাবী, গুইলিন মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে
শুধু হাসপাতালে রোগীর সেবা করলে চলবে না। চারপাশের খবর জানতে হবে। লিখেছেন ডা. অাবদুস সোবহান
প্রশ্নপত্র ফাঁস কে করছে । লোভী ডাক্তার জাহিদের গল্প জাতিকে খাইয়ে এখন প্রশ্ন ফাঁসের উৎসব দেশ জুড়ে।
কিংবদন্তি শিক্ষক অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্তর লেখা মিডিয়ায় প্রকাশিত অনন্য একটি অনুপ্রেরণামূলক লেখা।
তিনি মানবসেবায় কেন অারও কাজ করতে পারছেন না, তা নিয়ে লিখেছেন।তার লেখায় পরিস্কার হবে, কেন একজন ডাক্তার পরিচালক শত চেষ্টা করেও সর্বোত্তম সেবা দিতে পারেন না। কারা দায়ী। কোথায় লাল ফিতা।
ডাক্তারদের জীবনসংগ্রাম নিয়ে এই অনন্য লেখাটি লিখেছেন মালি ইউএন শান্তি মিশনে কর্মরত মানবসেবী পুলিশ কর্মকর্তা মোঃ আল্ - মামুনুল আনসারী । যিনি কবি মামুন আনসারী হিসেবেও স্বনামধন্য।
দ্বিতীয় ও তৃতীয় মেয়ে জেলার প্রথম মহিলা ডেন্টিস্ট ও শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ । চতুর্থ কন্যা আইটি ইঞ্জিনিয়ার ; পুলিশ সার্ভিসে । বড় মেয়ে মেয়র ।
আমেরিকায় থাকা মেয়েটার ১৫ টা টেস্টের পর সঠিক কারণ বের হয়েছে! উফ,কত আধুনিক ওরা! আর দেশের ডাক্তারগুলা হইল আকম্মার ঢেকি, এগোরে বিশ্বাস নাই। লিখেছেন রোদ্দুর ডা.নূরুল হুদা খান
ফোনে হুমকি পেলে কি করবেন? সবার জানা দরকার এই পরামর্শ। বলছেন সহকারী পুলিশ সুপার জনাব মাসরুফ হোসেন
প্রচার মাধ্যম এক্ষেত্রে বিবেক শূন্য হয়ে প্রণোদনার কাজ করে। কখনও অনুসন্ধানী হয়ে সত্য উৎঘাটন করে না।লিখেছেন ডা. বাহারুল আলম
আজকের নবীন ডাক্তাররা কেউ সেই স্বর্ণযুগের কথা জানেন না। তখন ইন্টার্নশিপের পরেই চাকরি তৈরি।লিখেছেন ডা. অসিত বর্দ্ধন
" তাই তো আমায় জাগিয়ে রাখো , ওগো ঘুম ভাঙানিয়া , তোমায় গান শোনাব।"লিখেছেন ডা. সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়
সিনসিয়ারিটি, ডিটারমিনেশন, ইন্টেগ্রিটি, ডিভোশন- এই চারটা জিনিস থাকলে জীবনে যে কোন কিছু অর্জন করা সম্ভব :প্রফেসর ডা. আজিজুল কাহহার
একজন ডাক্তার কেন সরকারী চাকুরি ছাড়তে বাধ্য হলেন ; সে অাত্মকাহিনি বললেন বিএসএমএম ইউর সহকারী অধ্যাপক ডা. তারিক রেজা আলী
মানবসেবী ডাক্তারদের মত পুলিশও মানুষের পাশে সেবার জন্য; সেটা তিনি কাজে প্রমাণ করলেন।
যেন একটা কফির কাপ! আর সেটা দিয়েই কিডনির কাজটা হয়ে যাবে!
তাজ্জব বলে যান মহিলা কমিশনের অফিসারেরা। সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়ে স্নানাগারের সামনে লাইন এবং ।