কৈশোর কালে শারীরিক গঠনের ক্রটি নিয়ে আমরা অনেকেই হীনমন্যতায় ভুগি। আমরা সবাই উত্তম কুমার বা সুচিত্রা সেন হতে চাই। লিখেছেন অধ্যাপক ডা. তাজুল ইসলাম
"আপনি কালকে আমার মাকে যে ওষুধটা দিয়েছিলেন, সেটা কমদামী বলে আমার মা খেতে চাচ্ছেননা, যদি কিছু মনে না করেন, একটা দামী ওষুধের নাম লিখে দেন" । লিখেছেন ডা. মীরা মমতাজ সাবেকা
কান্না একদিন এসেছিল। মৃত গলিত মায়ের জরায়ু কেটে যখন মৃত মায়ামাখা সুন্দর একটা শিশুকে বের করে এনেছিল স্যার। লিখেছেন প্রতিভাবান কথাশিল্পী ডা. রাজীব হোসাইন সরকার
দেশের গৌরব অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ র লেখায় ডাক্তারী জীবনের অমূল্য কথামালা।
কোন সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে পরিনাম ভাবা ভাল। লিখেছেন সিনিয়র অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক
অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার নাজমুন নাহার ডাক্তার প্রতিদিনকে জানিয়েছেন , লেখাটি তার সম্মতি সাপেক্ষে রচিত।
তাঁর ছিল অসাধারণ স্মৃতিশক্তি। বড় অভিধান দুই কি তিনবার পড়লেই তাঁর মুখস্থ হয়ে যেত। এক শ্রেষ্ঠ বাঙালীর কথা লিখেছেন ডা. সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়
আমাদের আত্মমূল্যায়ন করতে হবে। আত্মজিজ্ঞাসা, আত্মোপলব্ধি ছাড়া কোন পেশাদার মানুষ এগোতে পারে না। লিখেছেন ডা. অঞ্জলি সাহা
কত অদ্ভুত বিচিত্র স্বভাবের পুরুষ আমাদের আশেপাশে। লিখৈছেন ডা. নাসিমুন নাহার
অকারণে ফলো করা, তালা দিয়ে ঘরবন্দি করা , ঘর দোর বিছানা চাদর তন্ন তন্ন করে চেক করা, আজে বাজে মন্তব্য ; এমন কি গায়ে হাত তুলতেও দ্বিধা করে না এই রোগীরা।
আবেশ মারা গেছে সেদিনই যেদিন ক্লাস এইটে উঠতে না উঠতে হাতে পেয়ে গেছে দামী মোবাইল । আবেশ মারা গেছে সেদিন ই যেদিন টিউশনের নাম করে ক্লাব রেস্তোরাঁতে ঘুরে রাত করে বাড়ি ফিরলেও মা এর একগোছা প্রশ্নের সামনে পড়তে হয়নি । লিখেছেন কানন চট্
স্বপ্ন দেখতে ইচ্ছে হয় - সব বদনাম দুর্নাম অপবাদ ঘুচে এদেশের চিকিৎসকরা একটা সম্মানিত জীবন আর নিরাপদ কাজের পরিবেশ পাবে।লিখেছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
দেশের চিকিৎসক সমাজ তার জীবন রক্ষার জন্য আপ্রাণ প্রয়াস চালাচ্ছেন। নিশ্চয়ই তিনি আবার ফিরে আসবেন নিত্য জীবনের ব্যস্ততায়।ডা. সুলতানা আলগিন
""ভালো ছাত্র ছিলেন বলেই আপনি আজ ডাক্তার। এ নিয়ে যদি আপনি গর্ব করিতে পারেন তাহলে আপনার হাতের লিখা পড়বার যোগ্য নয় এর কারনে লজ্জাবোধও করা উচিত।"""
অতি জনগুরুত্বপূর্ণ লেখা। জেনেরিক নাম লেখা বাধ্যতামুলক হলে ডাক্তার আর রোগী উভয়ের ভাগ্য নির্ভর করবে কোয়াক আর ঔষধ বিক্রেতার উপর। লিখেছেন ডা. আমিনুল ইসলাম
সিভিল সার্ভিসের একজন ডাক্তার কর্মকর্তার লাশ অজ্ঞাতনামা হিসেবে ৭ দিন হিমঘরে পড়ে থাকে কেন? লিখেছেন ডা. কৃষ্ণ রায়
বাবা বলতেন , মাগো বই হল ভগবান। মাগো বই হল মা সরস্বতী । মায়ের অসম্মান করিস না। কিন্তু বাবা, সেই শিক্ষককে অসম্মান করে যারা ! তার বেলা! লিখেছেন ডা. অঞ্জলি সাহা
যখন সব মায়েরা রেজাল্ট উপলক্ষে শিশুদের বুকে নিয়ে স্কুলে যায়,সাহস দেয় - ডাক্তার মা টি বোধ হয় তখন কোন ক্রিটিকাল রুগীর অপারেশনে ব্যস্ত। লিখেছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
একটা প্রবাদবাক্য বলিঃ ' ইতরপ্রাণির প্রজনন ক্ষমতা বেশী'। লিখেছেন ডা. জামান অ্যালেক্স
এটা কিছুতেই ভালো করা যাচ্ছিলো না। কিছুটা অসচ্ছল পরিবারের মেয়ে। মেয়েটির বিয়ে আটকে ছিল এজন্যে । দেশের সাফল্যের কথা লিখেছেন অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক