ফেসবুকে সবাই ঐ ডাক্তার কে কসাই সহ আরো যাবতীয় গালি দিয়ে দুনিয়া উদ্ধার করছে। লিখেছেন ডা. সাঈদ সুজন
আপনি শিক্ষক , এ এসপি, বিসিএস, চাকরিতে ঢোকার আগে পাশ করার পর কয়দিন কয়মাস বিনা পয়সায় জনসেবা করেছেন? আপনার ঋণ শোধ করেছেন? লিখেছেন ডা. তরফদার জুয়েল
গ্রামে সত্যিকার চিকিৎসা পরিস্থিতিটা কেমন? লিখেছেন ডা. মৌমিতা শীল
খাতায়কলমে সুরভি মারা গিয়েছেন ঠিকই। কিন্তু, তিনি বেঁচে থাকবেন অন্য কারও শরীরে। বেঁচে থাকবেন আত্মীয়-পরিজন-পড়শি-সহকর্মীদের মনে।
এক মিনিট পরেই দেখলাম একজন বলল " তোমরা সবাই সাইড দিয়ে মাঝখানে রাস্তা খালি করে দাও"-- হোমনা থেকে এস,পি, এবং ডি,সি-র গাড়ী যাচ্ছে কুমিল্লার দিকে! " দেখলাম পুরো রাস্তা খালি করে হোন্ডার মিছিল ২দিকে চেপে এসপি বা ডিসিকে কুমিল্লা যাবা
শোভাকে দেখে ওরা যেন আঁতকে উঠল।বড় আপাকে দেখেছিল।শোভা কালো তা জানত না! লিখেছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
আমি আর আনোয়ার ভাই মিলে নাক চেপে ড্রেসিং করতাম।দুর্গন্ধের চোটে আস্তে আস্তে রোগীর স্ত্রীও উধাও হলো।রোগীর তখন "কোথাও কেউ নেই" অবস্থা।লিখেছেন ডা. জামান অ্যালেক্স
এমন অনেক মুক্তিযোদ্ধা আছেন,যারা একটা সার্টিফিকেটের জন্য মন্ত্রণালয়ে ঘুরেছেন।অনেকে আশাহত হয়ে বা অসুস্থ হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন।আমি নিজেও তেমন একজন পিতার সন্তান।লিখেছেন নাভীম কবির প্রতীক , এমবিবিএস শিক্ষার্থী
এ সময় চেম্বার এ এক অতি সপ্রতিভ তন্বীর প্রবেশ। সদ্য কৈশোর পেরুনো বয়সের পেলব অবয়ব ।লিখেছেন অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক
একবার ভাবলো সে বিষ খাবে।কিন্তু বিষ খেয়ে মরার বদলে যদি হাসপাতালে নিয়ে Stomach wash দেয় সেটাও কষ্টের!তারপর...
কিছু লোক ভর্তির মোটা টাকা চাল,ডালের ব্যবসার মত মেডিকেল কলেজে লাগাচ্ছেন। লিখেছেন অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক
ওরা দুজন আত্মদান করলেন অবশেষে পরের তরে।
পুলিশ হ। আর্মি হ। ইঞ্জিনিয়ার হ। প্রাইভেট পড়ানো শিক্ষক হ। কসাই হ। অনেক কামাতে পারবি। বাপমারে খাওয়াতে পারবি। নিজে খেতে পারবি। কেউ তোরে কিছু বলবে না। তোর কাছে মাগনা সেবা চাইবে না কেউ।
নি:শব্দ কান্না। মাত্র ৫ দিন সেবা পেয়েছে অচেনা এক মহিলা। সেবাদানকারীর সাথে রোগীর কোন সম্পর্কই নেই। অথচ মৃত্যুর পর সেই বেশি আক্ষেপ আর চোখের জল ফেলে! চিকিৎসা পেশার যাদুটা বোধহয় এখানেই।লিখেছেন ডা. সাজ্জাদ মাহমুদ
আফসোস ! যারা বদরুলকে প্রেমিক ও খাদিজাকে ছোট করতে সদা তৎপর; তারা নানাভাবে ফেসবুকে ও অন্যান্য মাধ্যমে ডাক্তারদের বিরুদ্ধে অশ্লীল গালাগালি করে চলেছে। লিখেছেন ডা. জোবাইদুল ইসলাম
কবি জীবনানন্দ দাশের শহরে কে এই নাইটিঙ্গেল । লিখেছেন ডা. সুশীলা রায়
কোটি কোটি টাকা খরচের বড়লোকিই বটে! তবে একটু অন্যরকম। এমন নজির কবে দেখাবে ঢাকাই বড়লোকেরা।
৭৮ বছর বয়সী দিলিপ কুমার কান খাড়া করলে আজও স্টেনগানের ঠা ঠা শব্দ শুনতে পান।
ডাক্তারীর প্রতি অনীহা চলে এসেছে,, কারন বার বারই এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে । লিখেছেন আল মামুন , ইন্টার্ন ডাক্তার
মেয়েটার সবকিছুই ভালো শুধু একটাই দোষ। মেয়েটা শুধু 'মেয়ে মানুষ' না হয়ে 'মানুষ' হতে চেয়েছিল।লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার