ডা. সুলতানা এলগিন লিখেছেন , একজন মানসিক রোগী তখন দু:খজনকভাবে অসহায় , যখন পরিবারের লোকজন তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন না। তাই এখানে মানসিক রোগীর পরিবারের ৫ আবশ্যিক পয়েন্টের পাশাপাশি ডাক্তারের করণীয় ৫ পয়েন্ট নিয়ে বলছি।
কাউকে ভালবাসা ;কাউকে পছন্দ করা কিংবা নারী-পুরুষে পরষ্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ;একে অপরের প্রতি বিশ্বস্ততা এ সবই কি তবে রাসায়নিক ব্যাপার। এ সবই কি তবে কেমিক্যাল ফ্যাক্টর। বিজ্ঞান এগুচ্ছে। জ্ঞান জগত প্রসারিত হচ্ছে। নিত্য নতুন অনেক
মনোরোগবিশেষজ্ঞ ডা. সুলতানা এলগিন লিখেছেন , মানসিক রোগী ও মাদকাসক্ত রোগীর সঙ্গে নিচের ৫ টি আচরণ কখনওই করা যাবে না । মানসিক রোগী ঘরে থাকুক, বা ক্লিনিক হাসপাতালে থাকুক ; কোথাওই কোন অবস্থায় এই ৫ নির্মম আচরণ করবেন না। মনে রাখবেন,
রোগীকে মাদক নিরাময় ক্লিনিকে ভর্তির আগে আবশ্যিক ৭ সতর্কতা দিয়েছেন মনোরোগবিশেষজ্ঞ ডা. সুলতানা এলগিন
ডা. সুলতানা এলগিন লিখেছেন, উদ্যোক্তা বা সফল ব্যবসায়ী হতে চান, এমন অনেকেই এখন মানসিক উদ্দীপন বিশেষজ্ঞদের কাছে আসছেন। আমার কাছেও আসছেন কেউ কেউ। তারা সাফল্যের জন্য কাউন্সেলিং নিতে চান। বলেন, মনকে বশ করতে পারেন না। লাভের লোভে অনে
ডা. সুলতানা এলগিন লিখেছেন, ১৫ টি পয়েন্ট দিলাম। আসুন এগুলো চর্চা করে দেখি, অবশ্যই আমরা ভাল থাকব। খুব সাধারণ ১৫টি পরামর্শ বললাম। সকলেরই পরামর্শ গুলো জানা আছে আশা করি । তারপরও পড়ে দেখি । সহজেই অনুসরণ করতে পারি এগুলো।
চলমান অপয়া সময়ে মানসিক চাপ সামলাতে ১৩টি পয়েন্ট
ওসিডি রোগীরা কখন নিজেকে সবার চোখের আড়াল করতে চায় ? এ নিয়ে বিস্তারিত সব কারণ জানালেন ওসিডি বিশেষজ্ঞ ডা. সুলতানা আলগিন
ডা. সুলতানা আলগিন লিখেছেন আপনার শরীরের চাহিদা মত ভিটামিন ডি যোগাতে কি কি খাবেন ? কি করবেন?
ডা. সুলতানা আলগিন লিখেছেন ভিটামিন ডি এখন প্রায়ই ডাক্তাররা রোগীদের পরীক্ষা করতে দিচ্ছেন।। কেউ কেউ পরীক্ষা সাথে সাথে করান আবার কেউ দেখি করব টাকা পয়সা নাই এই ভাবে দেরী করতে থাকেন । কিন্তু এই ভিটামিন ডি মানুষের কি কি কাজে লাগে? ক
জনমনস্বাস্থ্য পরামর্শক ডা.সুলতানা আলগিন লিখেছেন, নিয়মিত সহজ ঘরের কাজ , নিজের কাজগুলো করতে হবে। যত কাজ তোমার জন্য করবে অন্যে। সেটা ওজন বাড়ার কারণ তোমার জন্যে। নিজের কাপড় নিজেই কাঁচুন। কি সুন্দর ব্যায়ামটা হয়ে যাবে। ঘরে ঝাঁট দিত
রোগী ও তার স্বজনদের মধ্যে একটি সাধারণ ও খুবই কৌতুহলী প্রশ্ন হল : এই ফলো আপ কেন দেন ডাক্তার। তিনি তো চাইলে একবার রোগী দেখেই তাকে চিরস্থায়ী ভাল করে দিতে পারেন। নইলে তিনি বিশেষজ্ঞ বা বড় কিসের ডাক্তার। রোগী ও স্বজনদের মনে নিত্য
ডা. সুলতানা আলগিন বলেছেন সেই ৭ পয়েন্ট। যেগুলো শিশুরা যেন না শেখে; শিখলে জীবন হবে ভয়ঙ্কর।
জনমনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. সুলতানা আলগিন সেই ১১টি পয়েন্ট বলছেন, বয়স্ক জনের জন্য যেগুলো নিবিড় নজরে রাখা দরকার।
জনমনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. সুলতানা আলগিন লিখেছেন,ইউরোপীয় এক মনোরোগ চিকিৎসকের মোক্ষম কথা হলো, ‘ভাঙার জন্যই তো সংসার ভাঙছ না। ভাঙছ নতুন কিছু গড়ার জন্য। আবার শুরুর জন্য। যদি তা–ই হয়, তবে যে ভিত্তি এত দিন ধরে তিলে তিলে গড়ে তুললে,
জনমনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. সুলতানা আলগিন লিখেছেন ,আপনার শরীর মন সুস্থ আছে কি না তা জানতে ৫টি মাত্র পয়েন্ট খেয়াল রাখুন: এই ৫ পয়েন্ট হল শরীরের নীরব ভাষা। এই ভাষা আমাদের পড়া উচিত অবশ্যই।
অথচ তার মেধাবী সন্তান নিজেই বুঝেছে, সে মানসিক কিছু সমস্যায় ভুগছে। সেজন্য মানসিক রোগের ডাক্তার দেখানো দরকার। তার পড়াশোনায় ব্যঘাত ঘটছে। সে মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞর পরামর্শ মত ওষুধ খেয়ে সুস্থ হয়ে আরও বেশী করে লেখাপড়ায় মন দিতে চায়।
আমি , আপনি বা স্বজন পরিজন পরিচিত কেউ ওসিডি আক্রান্ত কি না বুঝবেন যেভাবে; এজন্য সেল্ফ এসেসমেন্ট করে দেখতে পারেন। নীচে যাচাই করার জন্য পাঁচটি প্রশ্ন দিচ্ছি। দেখুন তো, এর মধ্যে কোনটির উত্তর হ্যাঁ কি না।
জনমনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. সুলতানা আলগিন লিখেছেন, আমরা কেউ মানসিক রোগে ভুগছি কিনা জানতে এই ৫ পয়েন্ট পড়ে যাচাই করে নিতে পারি । এই ৫ পয়েন্টের যে কোন দুটি বা তার বেশী কারও সঙ্গে মিলে গেলে ধরে নেওয়া যায় , তিনি কম বেশী মানসিক
ডা. সুলতানা আলগিন লিখেছেন রোগীর কাহিনি :; "আমার মেয়ে তার বাচ্চার দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে। আর কাঁদে। বলে, বাচ্চাকে মেরে ফেলে সে–ও মরে যাবে। সে মনে করে, কেউ তার আপন নয়। মেয়ের শ্বশুরবাড়ি থেকে আমাদের ফোন দিয়ে মেয়েকে নিয়ে