সেখানে প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীকে তাদের নিজের ওয়াটারপটে পানি এনে বাবা-মায়ের পা পরিস্কার করানো হয়।
তার অর্ধেক আগ্রহ নিয়ে যদি নিজের জ্ঞান বাড়ানোর চেষ্টা টা করত, তবেই সত্যিকার নারীত্বের বিকাশ টা সম্ভব হতো।লিখেছেন রিমানা সেতু
তারপরও শরীরের শুদ্ধতা বিশুদ্ধতা নিয়ে চিল্লাচিল্লি হৈচৈ করতে দেখি কিন্তু মনের loyalty নিয়ে কারো কোন ভাবনা নেই ! লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার
একদম পাঁচ বছর বয়সেই বাসা এবং স্কুল থেকে মাথায় একটু একটু করে ঢুকিয়ে দেয়া হচ্ছিল 'তোমরা ছেলে' এবং 'তোমরা মেয়ে' !! অনেক পার্থক্য আছে তোমাদের মধ্যে, বুঝলা!লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার
বিয়ে করবা কবে , বাচ্চা নিবা কবে এই ধরনের একান্ত ব্যক্তিগত প্রশ্ন করার আগে , ব্যক্তিগত সম্পর্কের বাউন্ডারী টাও বুঝে নেয়া দরকার ।লিখেছেন ডা. মোশাররাত জাহান কণা
এটা বিগত বছরগুলোতে যেসব মেডিকেল স্টুডেন্ট আত্মহত্যা করে তাদের উৎসর্গ করে।লিখেছেন তানভীর আহমেদ তালুকদার, এমবিবিএস শিক্ষার্থী
এক সময় মনে হতো "কত সুন্দর রাকিব-আদ্রিতা জুটি!"...আর সবার ব্রেকাপ হলেও এদের এসব হবে না!...আর এখন! দুজন দুই মেরুর বাসিন্দা।
মজার কথা কি জানো, তুমি চলে যাবার পরে কিংবা আমি চলে আসার পরে প্রতিনিয়ত প্রার্থনা করতাম তুমি যেন খুব খারাপ থাক।কত যে অভিশাপ দিয়েছি তার শেষ নেই। হাহাহা। লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার
কঠিন পৃথিবীর অভিনয় ক্ষেত্রে অনেকটা এভাবেই পা রাখা সেই ভীতু মেয়েটির । জীবনকে খুব কাছ থেকে দেখতে হলে, জানতে হলে, বুঝতে হলে হাসপাতালের কোন বিকল্প আসলে নেই।লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার
বাবা মেডিকেলে পড়াবে বলে সেখানে ভর্তি হতে দেয়নি, এবছর কোথাও চান্স না পেয়ে ছেলেটি আত্মহত্যা করেছে।লিখেছেন মাহফুজ সিদ্দিকী হিমালয়
মানব জীবনে " আশা" ও " বিশ্বাস" হচ্ছে নিয়ামক শক্তি । লিখেছেন অধ্যাপক ডা. তাজুল ইসলাম
ছেলেটি বললো, "স্যার, আমার প্রায়ই সুইসাইড করতে ইচ্ছা হয়...." । প্রচন্ড ধাক্কা খেলেন ডা. জামান অ্যালেক্স । সেই কাহিনি।
সুলেখক ডা. নাছিমুন নাহার নারীবাদী নন। কেন ! সেকথাই খুলে বলেছেন তার তীক্ষ্ণ সুক্ষ্ণ বয়ানে।
কিশোর বিয়ের অশ্রুসজল পরিণাম । জানা যাবে এই লোকরচনার মাধ্যমে । জানিয়েছেন ফার্মা কর্মকর্তা ইয়াসির আহমেদ।
যৌন সমস্যার ৮০-৮৫% মানসিক সমস্যা । বাকীগুলো হরমোনজনিত বা ভাসকুলার । লিখেছেন অধ্যাপক ডা. তাজুল ইসলাম
স্ত্রী হয়ে গেছে অন্যের । কি করতে পারেন স্বামী বেচারা । অসাধারণ এক গল্প বলছেন ডা. অঞ্জলি।
গবেষণা বলছে , এক জন মহিলা বছরে ৩০ থেকে ৬৪ বার কাঁদেন। লিখেছেন, ডা.অঞ্জলি
না, এ কোনও ভুতের ছবি নয়, জমজমাট হরর মুভি নয়। কোনও দুস্বপ্নও নয়।
আমরা বিস্মিত হই এমনটি কিভাবে সম্ভব? মা এতো নিষ্ঠুর হতে পারে?
অসাধারণ ছিল আয়োজন। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, বেশ কিছু দিনের প্রস্তুতি নিয়ে তারা কাজে নেমেছিলেন। যে কারণে দারুণ সফল ও ফলপ্রসূ হয়েছে উদ্যোগটি।