মনোবিদ ও মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডা সুলতানা আলগিন লিখেছেন ডিভাইসে ভায়োলেন্স মুভি, গেম ,কার্যকলাপ যে সকল শিশুরা দেখে তাদের মধ্যে স্মৃতিগুলো গেথে যায় । পরবর্তীতে পৃথিবীকে তাদের কাছে ভয়ংকর মনে হয় । আপন লাগে না। এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যে
মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. সুলতানা আলগিন লিখেছেন প্রিমিন্সট্রুয়াল ডিসফোরিক ডিসঅর্ডার নিয়ে। মাথায় রাখতে হবে এটা মানসিক রোগ । গাইনেকোলজিষ্ট এর পরামর্শ অবশ্যই নিতে হবে।মানসিকরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ আপনাকে নিতেই হবে। এখানে দ্বিধাদ্বন্ধ ঝ
করোনাকালে ওসিডি রোগীদের জন্য বিশেষ জরুরি পরামর্শ দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকার ওসিডি কনসালটেন্ট ও সহযোগী অধ্যাপক ডা. সুলতানা আলগিন
ডা. সুলতানা আলগিন লিখেছেন , করোনা রোগে যেকোন বয়সেই মানুষ আক্রান্ত হতে পারে।বয়সের সাথে সাথে মানুষ বিভিন্ন রোগব্যধি দ্বারা আক্রান্ত হন। সমীক্ষায় দেখা গেছে নয় বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের আক্রান্ত হওয়ার আশংকা কম। আশির উর্ধ্ব যারা এবং
সিনিয়র সিটিজেনদের মানসিকরোগের সঠিক চিকিৎসা না নিলে কি হতে পারে : কর্মক্ষমতা অকালে কমে যায় অকারণে হাসপাতালে ভর্তির আশংকা বেড়ে যায় । সিনিয়র সিটিজেন এবং আপনার পরিবারের দুর্ভোগ বাড়তে থাকে অথচ পূর্ণসুস্থতার সুযোগ কমতে থাকে। লিখে
ডা. সুলতানা এলগিন জানতে চাইছেন, আপনার বয়োবৃদ্ধ আত্মীয় কি প্রায়ই সব প্রশ্নের উত্তরে “জানি না ”বলে ? অথচ পরে জিজ্ঞেস করলে দেখা যায় তার সবকিছু মনে আছে । আপনার বয়োবৃদ্ধ আত্মীয়ের কি সঠিক শব্দচয়নের অভাবে কথপোকথন করতে সমস্যা হয়? এ প
ডা. সুলতানা এলগিন লিখেছেন, বৃদ্ধ বয়সে বিষন্নতার লক্ষণ যেমন শারীরিক রোগের ঈঙ্গিত করে তেমনি অনিয়ন্ত্রিত শারীরিক রোগও মানসিক রোগের দিকে আঙ্গুলী নির্দেশ করে। শারীরিক ব্যথাবেদনা, অনিয়ন্ত্রিত হাইপার টেনশন.ডায়াবেটিস,অনিদ্রার পিছনে ল
ডা. সুলতানা এলগিন লিখেছেন, সিনিয়র সিটিজেন বা প্রবীণ ব্যক্তিদের মানসিক সমস্যাগুলো কেন উপেক্ষিত হয় ? মানসিক রোগ সব দেশে সব বয়সে একটা উপেক্ষিত বিষয় হিসেবে ছিল আর এখনও আছে। কুসংস্কার, ভ্রান্তধারণা বা বয়সের ¯ স্বাভাবিক গতিপ্রকৃতি
কখনও অপ্রত্যাশিত অনাকাঙ্খিত মৃত্যু ডেকে আনে স্বজনদের সিরিজ মৃত্যুও। তেমনই চরম শোকাবহ ঘটনা এই চিকিৎসক কন্যার পরিবারে। ডা. দেবাদৃতা সাহা ছিলেন বাবার পরম আদরের। বাবা ছিলেন কন্যা অন্ত প্রাণ। আর দেবাদৃতা ছিলেন মায়েরও পরম আদরের। ম
‘এ’ রক্তের গ্রুপের ওসিডি সবচেয়ে বেশী এবং ‘ও’ গ্রুপের মধ্যে সবচেয়ে কম দেখা যায়। ‘এ’ এবং ‘ও’ গ্রুপের মধ্যে উদ্বেগ স্কোর অনেক বেশী পাওয়া গেছে। ফোবিক এন্জাইটি ডিসঅর্ডার ‘এ’ রক্তের গ্রুপ অপেক্ষা ‘ও’ গ্রুপের মধ্যে বেশী দেখা যায়। কন
"ম্যাডাম, ক্যাসিনো কি নেশা ! এটা কি মানসিক রোগ ! " "ম্যাম, ক্যাসিনো সিন্ড্রোম বা ক্যাসিনো ডিজিজ বলে কিছু আছে কি! আমরা কি ক্যাসিনো খেলা লোকজনকে
৮৭ টি ট্যাব খেয়ে ফেরা র নজীর কম। অকালেই ঝরে যেতে পারত মূল্যবান জীবন। জীবন জীবনের জন্য। মৃত্যুর আকাঙ্খা জীবন নয়। বাঁচার আকাঙ্খাই জীবন। মীরের মত আত্মহত্যাকামী রোগী আমাদের চারপাশেই আছে। বলা যায়, এমন মীর আমাদের কাছে পিঠে কম নয়। ত
ডা. সুলতানা আলগিন লিখেছেন , ফেসবুকের ইনবক্সে যন্ত্রনাদানকারী ইভ টিজারদের মানসিক রোগী বলা যাবে কিনা। এটা মান্যতা দেয়া যায়, এ ধরণের ইনবক্স ইভ টিজিং স্বাভাবিক কাজ নয়। এরা কেউ মনোবৈকল্যের শিকার হতে পারে। তবে অনেকে ক্রিমিনাল প্রবৃ
ডা. সুলতানা আলগিন লিখেছেন, মন খারাপ কেন হয় ? মানুষের মস্তিষ্ক মন নিয়ন্ত্রণ করে। তাই মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটার যেমন সিরোটনিন ডোপামিন নরএড্রেনালিন গাবা গ্লুটামেটের মাত্রার ব্যতিক্রম হলে মনের স্বাভাবিকতার উপর প্রভাব পড়ে। মনের
কোচিং সেন্টারেরর শিক্ষকের স্ত্রী কান্নায় ভেঙে পড়ে জানালেন , তার স্বামী ছাত্রীর সামনে যৌনাঙ্গ বের করে বিকৃত যৌন তৃপ্তি লাভ করেন। সেই সাইকোসেক্সুয়াল বিকৃতি ও প্রতিকার নিয়ে লিখেছেন ডা. সুলতানা আলগিন
স্বামীটি বললেন আপা আমি পেশায় শিক্ষক। আমার আয় সীমিত । বাসায় ঢুকে সার্টপ্যান্ট খুলে বাথরুমে যাই। প্রায়ই দেখি ৫০০, ১০০০ টাকা মিসিং। ব্যপার কি । আমি তো কোথাও যাই না । তাহলে টাকা যায় কই ? এরপর থেকে আমি তক্কে তক্কে থাকি । লিখেছেন ড
পোস্ট পারটাম সাইকোসিস বা প্রসুতি মায়ের মানসিক সমস্যা । নিয়ে লিখেছেন ডা. সাঈদ এনাম
মাতালের প্রবচনে ভুলে তাকে সত্য হিসেবে ধরাটা একেবারেই বোকামি— এমন এক সামাজিক নীতিকেই আমরা প্রাপ্ত হয়ে এসেছি এতকাল। কিন্তু...এখন বিজ্ঞানীরা অন্যরকম বলছেন। কিন্তু সম্প্রতি এই সত্যে বাধ সাধলেন একদল বিজ্ঞানী। তাঁদের মতে, মাতালের ব
কিন্তু এসব ঘটনায় হন্তারকদের মানসিক পরিস্থিতি সুস্থতা সচরাচর খতিয়ে দেখা হয় না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ঘৃণা বিদ্বেষের আড়ালে সব চাপা পড়ে।
পরকীয়া হয়। কিন্তু তা পরীক্ষার হলে বা কলেজে হয় না। লোকটার ওই কলেজকেন্দ্রিক বা শিক্ষাকেন্দ্রিক সন্দেহ চিন্তার নিরসন দরকার। আইন হয়তো প্রচলিত কোন লঘু শাস্তি দেবে। অবশ্যই দিক। কিন্তু লোকটা যদি গুরুতর মানসিক সন্দেহ বাতিকগ্রস্থ হয়ে