অতীব দু:খের বিষয়, নিকট অতীতে শজিমেক হাসপাতালের ঘটনায় চারজন ডাক্তারের বিরূদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সহ উর্ধতন কর্তৃপক্ষের ত্বরিৎ দৌড়ঝাপ সারা দেশবাসী যেভাবে প্রত্যক্ষ করেছে, তার কিঞ্চিৎ পরিমাণ ও দেখা যাচ্ছেনা এক
চিকিৎসাবিদ্যা দুগ্ধ,দধি,নবনী সম- ইহা গাভীর সম্পত্তি। ইহা বিক্রয় ক্রাইম এগেনস্ট হিউম্যানাটি। তোমরা স্থির কর, গনশত্রু হইবে না সাক্ষাৎ ভগবান স্বরূপ হইবে- ক্ষুধার অন্নের অভাব হইবে না, চাল,কলা,মূলোর নিত্য নৈবেদ্য মিলিবে। লিখেছেন ড
SDG বা MDG তে লক্ষ্য পূরনে মিডল ইনকাম দেশের দিকে এগিয়ে যেতে কিন্তু বাংলাদেশ এর হেলথ সেক্টর ই বিশ্বে হাইলাইটেড। আর কোন সেক্টর না। কি দাঁড়ালো হিসাব ?লিখেছেন সালেহ মনির রাজী ,এমবিবিএস শিক্ষার্থী
একটা মেসেজ তো অবশ্যই দিবে-- "মরে না গেলে জীবনে শেষ বলে কিছু নেই এবং জীবন কখনোই কারো জন্য থেমে থাকে না, রাস্তাটা বদলে যায় শুধু। লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার
২৫শে মার্চকে গণহত্যা দিবস ঘোষণার সোচ্চার দাবিটি করেছিলেন একজন ডাক্তার । সেই দাবিই অবশেষে বাস্তবায়ন হল। জাতির এই প্রাণের দাবি পূরণ হয়েছে।
পুরুষ ডাক্তারকে রীতিমত মারধোর করা হয়েছে। অথচ রোগীনী যখন চিকিৎসা নেন, তখন কোন অভিযোগ করেন নি। পরে তার সঙ্গীরা উদ্দেশ্যমূলকভাবে বানোয়াট প্রোপাগান্ডা চালান।
বেশি খুশি তার কারন চিকিৎসকরা অক্লান্ত পরিশ্রম করে, মেধা দিয়ে, প্রানান্তকর প্রচেষ্টা করে মূমূর্ষপ্রায় খাদিজাকে সুস্হ করে তুলেছে। লিখেছেন ডা. বেলায়েত হোসেন ঢালী
" জিজ্ঞেস করেছিলাম-আপনাকে নেয়া হলো না কেনো?" লিখেছেন ডা. জামান অ্যালেক্স
ওপার বাংলায় ডাক্তার-নিধন কর্মসূচিতে তাল মেলাল আইএমএ বাংলা শাখা। নানা খুটিনাটি বিষয় নিয়ে পর্যালোচনা লিখেছেন শক্তিমান লেখক ডা. রেজাউল করীম । সুরসিক কথাসাহিত্যিক ভাবছেন, পেশাটা বদলে নেয়া যায় কি না।
সবাই মিলে কঠোর হলে ঈভটিজিং ও অন্যান্য অপরাধ বন্ধ করা সম্ভব । শেবাচিমে সেটাই সবাই মিলে করে দেখালেন। জানাচ্ছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
এই "সাপোর্ট টিকেট" বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় এক অনন্য সংযোজন। লিখেছেন ডা. রাজীব দে সরকার
পাবলিকের টাকায় পড়ে ডাক্তার : নিছকই বানোয়াট প্রোপাগান্ডা। লিখেছেন আহির ফা হিয়ান বুবকা
এই ভেরুয়া ডাক্তার, ড্রাইভারই যখন হয়েছো, জোরে চালাতে পারছো না।লিখেছেন ডা. অচ্যুত সরকার
মঙ্গলবার সকালে ডাক্তারদের প্রতিনিধিরা সরাসরি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দেন, ‘‘হয় আপনারা কিছু বিহিত করুন। নয়তো আমরা এক সঙ্গে কাজ বন্ধ করে দেব।’’
স্বতঃস্ফূর্ত এ রকম আন্দোলন আদৌ হতো কিনা সন্দেহ, যদি না অহঙ্কারে দর্পিত মন্ত্রনালয় মৌচাকে ঢিল ( তরুন ডাক্তার) না মারতো। লিখেছেন অধ্যাপক ডা.মো. তাজুল ইসলাম
আমরা যেন নিজ শক্তিতে উদ্দীপিত থাকি সবসময়।।এক না একদিন দাবী আদায় হবে। লিখেছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
ইন্টার্ন চিকিৎসকদের আন্দোলন সুনামির মত ভাসিয়ে নিয়ে যাবে সকল প্রতিক্রিয়াশীল ব্যক্তি ও শক্তিকে। লিখেছেন ডা. বাহারুল আলম
এর আগেও যতগুলো আন্দোলন হয়েছে স্বাস্থ্য সেক্টরের অসামঞ্জস্যতার বিরুদ্ধে , সেইগুলোতেও একইভাবে ফাটল সৃষ্টি করা হয়েছে ।লিখেছেন সুমন হুসাইন, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ।
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হয়ে চট্রগ্রাম বিএমএ'র প্রোগ্রামে যেতে অনীহা প্রকাশ করেন তিনি। জানাচ্ছেন ডা.শাব্বির হোসেন খান
এসব মেডিকেলে এখন সংক্ষুব্ধ অবস্থা নবীন চিকিৎসকদের মাঝে।