৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানালেন বিএমএ নেতারা
এখানেও রোগীদের আত্মীয়দের পরিচয়পত্র চাই অবশ্যই। তাদের ন্যাশনাল আইডি , স্মার্ট আইডি কার্ডের পরিচয় রেখেই ঢুকতে দেয়া যেতে পারে হাসপাতালে। তাতে কোন রকম গুন্ডামী, হাসপাতাল তথা জাতীয় সম্পদের কোন ক্ষতি করলে পুলিশ তাদের সহজেই পাকড়াও ক
তারিক ভাই, আমি ছাত্র ইউনিয়ন করলেও ডা. মুনীর ভাই যদ্দুর মনে পড়ে সেইভাবে সক্রিয় রাজনীতি করতেন না। তাকে সবসময় ব্যস্ত থাকতে দেখেছি , সন্ধানী নিয়ে । আজ যে মানুষ এত সহজে রক্ত পাচ্ছে, এই কাজের মাইল ফলক সন্ধানী। লিখেছেন প্রবাসী ডা
রাষ্ট্রযন্ত্রের কর্মকর্তাদের লাগামহীন বক্তব্য, আচরনে চিকিৎসা পেশা আজ চরম নিরাপত্তাহীনতায়। এদের আশকারা পেয়ে চেলা চামুন্ডারা দিনকে দিন হিংস্র পশুর রুপ নিয়েছে।লিখেছেন ডা. আশীষ দেবনাথ
ডাঃ শেখ মুনীরের মতো একজন নিবেদিত প্রান চিকিৎসকের গায়ে আঘাত, চিকিৎসা পেশার মান, সম্মান এবং মর্যাদার গালে একটি বিশাল চপেটাঘাত। লিখেছেন ডা. তিতাস মাহমুদ
অতীব দু:খের বিষয়, নিকট অতীতে শজিমেক হাসপাতালের ঘটনায় চারজন ডাক্তারের বিরূদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সহ উর্ধতন কর্তৃপক্ষের ত্বরিৎ দৌড়ঝাপ সারা দেশবাসী যেভাবে প্রত্যক্ষ করেছে, তার কিঞ্চিৎ পরিমাণ ও দেখা যাচ্ছেনা এক
চিকিৎসাবিদ্যা দুগ্ধ,দধি,নবনী সম- ইহা গাভীর সম্পত্তি। ইহা বিক্রয় ক্রাইম এগেনস্ট হিউম্যানাটি। তোমরা স্থির কর, গনশত্রু হইবে না সাক্ষাৎ ভগবান স্বরূপ হইবে- ক্ষুধার অন্নের অভাব হইবে না, চাল,কলা,মূলোর নিত্য নৈবেদ্য মিলিবে। লিখেছেন ড
SDG বা MDG তে লক্ষ্য পূরনে মিডল ইনকাম দেশের দিকে এগিয়ে যেতে কিন্তু বাংলাদেশ এর হেলথ সেক্টর ই বিশ্বে হাইলাইটেড। আর কোন সেক্টর না। কি দাঁড়ালো হিসাব ?লিখেছেন সালেহ মনির রাজী ,এমবিবিএস শিক্ষার্থী
একটা মেসেজ তো অবশ্যই দিবে-- "মরে না গেলে জীবনে শেষ বলে কিছু নেই এবং জীবন কখনোই কারো জন্য থেমে থাকে না, রাস্তাটা বদলে যায় শুধু। লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার
২৫শে মার্চকে গণহত্যা দিবস ঘোষণার সোচ্চার দাবিটি করেছিলেন একজন ডাক্তার । সেই দাবিই অবশেষে বাস্তবায়ন হল। জাতির এই প্রাণের দাবি পূরণ হয়েছে।
পুরুষ ডাক্তারকে রীতিমত মারধোর করা হয়েছে। অথচ রোগীনী যখন চিকিৎসা নেন, তখন কোন অভিযোগ করেন নি। পরে তার সঙ্গীরা উদ্দেশ্যমূলকভাবে বানোয়াট প্রোপাগান্ডা চালান।
বেশি খুশি তার কারন চিকিৎসকরা অক্লান্ত পরিশ্রম করে, মেধা দিয়ে, প্রানান্তকর প্রচেষ্টা করে মূমূর্ষপ্রায় খাদিজাকে সুস্হ করে তুলেছে। লিখেছেন ডা. বেলায়েত হোসেন ঢালী
" জিজ্ঞেস করেছিলাম-আপনাকে নেয়া হলো না কেনো?" লিখেছেন ডা. জামান অ্যালেক্স
ওপার বাংলায় ডাক্তার-নিধন কর্মসূচিতে তাল মেলাল আইএমএ বাংলা শাখা। নানা খুটিনাটি বিষয় নিয়ে পর্যালোচনা লিখেছেন শক্তিমান লেখক ডা. রেজাউল করীম । সুরসিক কথাসাহিত্যিক ভাবছেন, পেশাটা বদলে নেয়া যায় কি না।
সবাই মিলে কঠোর হলে ঈভটিজিং ও অন্যান্য অপরাধ বন্ধ করা সম্ভব । শেবাচিমে সেটাই সবাই মিলে করে দেখালেন। জানাচ্ছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
এই "সাপোর্ট টিকেট" বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় এক অনন্য সংযোজন। লিখেছেন ডা. রাজীব দে সরকার
পাবলিকের টাকায় পড়ে ডাক্তার : নিছকই বানোয়াট প্রোপাগান্ডা। লিখেছেন আহির ফা হিয়ান বুবকা
এই ভেরুয়া ডাক্তার, ড্রাইভারই যখন হয়েছো, জোরে চালাতে পারছো না।লিখেছেন ডা. অচ্যুত সরকার
মঙ্গলবার সকালে ডাক্তারদের প্রতিনিধিরা সরাসরি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দেন, ‘‘হয় আপনারা কিছু বিহিত করুন। নয়তো আমরা এক সঙ্গে কাজ বন্ধ করে দেব।’’
স্বতঃস্ফূর্ত এ রকম আন্দোলন আদৌ হতো কিনা সন্দেহ, যদি না অহঙ্কারে দর্পিত মন্ত্রনালয় মৌচাকে ঢিল ( তরুন ডাক্তার) না মারতো। লিখেছেন অধ্যাপক ডা.মো. তাজুল ইসলাম