হেলথ ক্যাডারের চিকিৎসকদের রাষ্ট্র প্রতিপক্ষ বানিয়ে ফেলেছে, জনপ্রশাসন আমলাদের খুশি করতে গিয়ে, যা রোগীদের মারাত্মক ঝুঁকির মুখোমুখি করেছে লিখেছেন ডা. বাহারুল আলম ।
দুটি কেসস্টাডি । বর্বরতায় সব সীমা ক্রস করেছে।লিখেছেন ডা.শিরিন সাবিহা তন্বী
" সৎপথে চলি, সৎ ইনকাম খাই।লোকে আমারে বোকা বলে।ডাল-ভাত খাই, কিন্তু দিন শেষে শান্তির ঘুম দেই...."লিখেছেন ডা. জামান অ্যালেক্স
বিখ্যাত এক পত্রিকার সহযোগী সম্পাদক (তৎকালীন) বিখ্যাত প্রতিবেদন লিখেছিলেন "তবু ও মানুষ অমানুষের কাছে যাবে"। এখানে মানুষ বলতে জনগন, আর অমানুষ বলতে চিকিৎসক দের বোঝানো হয়েছিল। লিখেছেন ডা. তানজীর আহমেদ শুভ
মেধার সাথে সাথে দরকার এটিচুড!!! দরকার সাহসিকতা!ঐক্যবধ্যতা!আত্মবিশ্বাস এবং আপোষহীনতা!লিখেছেন ডা.শিরিন সাবিহা তন্বী
ডাক্তারদের কোমর ভেঙে দেয়া হয়েছে: পেশাভিত্তিক মন্ত্রনালয়ই সমাধান । লিখেছেন ডা.শিরিন সাবিহা তন্বী
"আগে নিজেদের ভিতরের ঘুন পোকাটাকে মেরে তারপর ওমুক পত্রিকা/ কোম্পানিকে বয়কটের কথা বলতে হবে । তা না হলে যাহা লাউ তাহাই কদু থেকে যাবে । " লিখেছেন ডা. আবু হেনা
এক মতেই তো পৌঁছতে পারিনা আমরা।আজব কমিউনিটি আমরা।নিজেরাই নিজেদের মধ্যে কামড়াকামড়ি করি।লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার
দু বছর আগের একটা ভিডিও আপলোড করা হল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক সম্পর্কে হলুদ সাংবাদিকতা নিয়ে। লিখেছেন ডা. তরফদার জুয়েল
চিকিৎসক বৈরিতা সর্বত্র। বৈরি রাষ্ট্র, বৈরি এমনকি চিকিৎসা প্রশাসন। লিখেছেন ডা. কৃষ্ণ রায়
যার দায়িত্ব আমার কর্মস্থল নিরাপদ করা,তার দায়িত্বহীনতায় আজ আমরা সব থেকে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। লিখেছেন ডা.শিরিন সাবিহা তন্বী
স্বাস্থ্য প্রশাসন যদি ডাক্তার প্রফেশনালদের হাতে থাকে , তবেপ্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘ লালিতম স্বপ্ন মোতাবেক ঘরে ঘরে সবার জন্য বিশ্বমানের স্বাস্থ্যসেবা পৌছে দেয়া দেয়া সম্ভব।
"সন্তান ডাক্তার হতে চাইলে দিন দুই থাপ্পড় । " মনের দু:খে ক্ষোভে একথা বলছেন ডা. মিথিলা ফেরদৌস। তার পরামর্শ, সন্তানকে আইন পড়ান।
করনিক হেসে বললো ,”না স্যার , ওদেরকে নগদ ২০০ টাকা দিতে হবে । এটাই নিয়ম । লিখেছেন ডা. আবু হেনা
আনন্দবাজার পত্রিকায় রোগী মারার অভিযোগ কিন্তু ঢালাওভাবে ডাক্তারদের দায়ী করেনি বরং ভাংচুরের সমালোচনা করেছে।লিখেছেন ডা. রাকিব উদ্দিন
মানবতার স্বপ্ন বুনে এসেছি তোমার আঙিনায়: সুসময়ের বন্ধু হয়ে করেছ আমায় বন্দী অসহায়। লিখেছেন ডা: রাকিব উদ্দিন
প্রথাগত পথে এবং নিজকে অন্য সমস্ত সম্প্রদায় থেকে বিযুক্ত করে এ যুগে চিকিৎসকদের সমস্যার সমাধান করা দুরূহ হতে পারে! লিখেছেন ডা. অসিত বর্দ্ধন
সচিবালয়ের মত করে পাশ ইস্যু করে রোগীর লোক হাসপাতালে ঢুকতে দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। এই পাশ প্রতি রোগীর জন্য ১জন পুরুষ এবং ১জন মহিলার বেশী নয়।লিখেছেন অধ্যাপক ডা নোমান চৌধুরী
অধ্যাপক ডা নোমান চৌধুরী স্বনামেই পরিচিত। সাম্প্রতিক কালে তার বেশ কিছু সরস মন্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ার পাঠকদের মাঝে আলোচনা ও পাঠপ্রিয়তার ঝড় তুলেছে।
যেটি করতে একজন ডাক্তারকে ৫০ হাজার থেকে লাখ টাকার বেশী খরচ করতে হতে পারে, সেরকম অনন্য একটি অ্যাপ একদম বিনা মূল্যে শুভেচ্ছা উপহার দিলেন প্রখ্যাত লোকসেবী প্রবাসী ডা. ডা. অসিত বর্দ্ধন