বিসিএসে মেধা কোটা বাড়িয়ে ৭৫% করা হতো তাহলে অনেকেই যোগ্যতা থাকার পরও সরকারি চাকরি বঞ্চিত হতোনা, ভাল স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে পড়ার সুযোগ লাভ থেকে বঞ্চিত হতোনা।লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
ঠিক যেন রজনীকান্ত অভিনীত সেই মহামুভি শিবাজি । মানুষের জন্য হাসপাতাল করতে চান প্রবাসী রজনী কান্ত। কিন্তু রাজনীতির লাল ফিতের দৌরাত্মে কিছুতেই পারছেন না। রুপালী ফিতেতে শেষ পর্যন্ত রজনীকান্ত জয়ী হলেও বাস্তবের রজনীকান্ত ডা. কালীপ্
আসুন,আজ জানি কি ভাবে এই মানুষটির কাজের জন্য পৃথিবীব্যাপী এক সর্বগ্রাসী ক্ষুধা বা দুর্ভিক্ষের সমূহ অবস্থা থেকে মানুষ পরিত্রান পেয়েছে। বিস্তারিত লিখেছেন আজিজুল শাহজী
বাংলা একাডেমী অমর একুশে গ্রন্থমেলায় প্রতিবন্ধী পাঠকদের জন্য হুইল চেয়ার সরবরাহ করছে একটি লোকসেবী প্রতিষ্ঠান। সঙ্গে আছেন একজন ডাক্তার।
অসহায় বাবা কি করবে বুঝতে পারেনা,ছেলেকে নিয়ে আবার নদী পাড় হয়ে ঢাকা আসার পথেই ছেলে মারা যায়। মর্মান্তিক সেই কাহিনি নিয়ে লিখেছেন ডা মিথিলা ফেরদৌস
বিএমডিসি ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উচিৎ এই ব্যাপারে গুরুত্ব দেয়া এবং আইনের বাস্তবায়নে উদ্যোগ নেয়া।লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
"আমরা লিখে ফেলছি মোস্তাকীনকে মেরে ফেলা হয়েছে। তথ্য প্রচারের আগে আমাদের কী বিন্দু পরিমাণ দায়বদ্ধতা নেই? তৃতীয় লিঙ্গের যে ব্যক্তির ছবি দিয়ে নিউজটি ভাইরাল হচ্ছে তার এই ঘটনার সাথে কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই । "
"ভারতে প্রতি প্রায় দুহাজার জনসংখ্যার জন্য একজন চিকিৎসক ও প্রতি লাখে মাত্র ৭০ টি শয্যা আছে। চিকিৎসকের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য যে পরিকাঠামো দরকার তা নেই।"কলকাতা থেকে লিখেছেন ডা. রেজাউল করীম ।
গনমাধ্যমে নিয়মিত দেখবেন প্রচারণা : "মিনিকেট চালের ভাত খেলে ক্যানসার হতে পারে ! এ নিয়ে খোঁজখবর করে লিখেছেন ডা. সুরাইয়া ইসলাম
কি লাভ হলো এইধরনের কর্মসূচিতে ? শুধুমাত্র এই শিক্ষার ফলেই ইন্দোনেশিয়ায় আজ পর্যন্ত কোন বৃদ্ধাশ্রম গড়ে উঠেনি।জানাচ্ছেন ডা. সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়
ডাঃরিদ্দিতা,ডাঃ শেজাদী,ডাঃতামান্না,ডাঃ শামারূখ মেহজাবীন রা মরবে।বার বার মরবে।এমন অসহায় মানহারা বার বার মাতৃহারা হবে।অসহায় ক্রন্দনে ছটফট করবে।যদি না সমাজ তুমি বদলাও।লিখেছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
চিকিৎসা মহাসেবকদের পদ্ম পুরস্কারে সম্মানিত করেছেন ভারত সরকার।
আপনার অসুস্থতার সময় যখন আপনার প্রিয়জনরাও অনেক সময় আপনার পাশে থাকেনা তখন আপনার শিয়রের পাশে দাঁড়িয়ে থাকেন বলে কি কসাই বলেন? প্রশ্ন ডা. কামরুল হাসান সোহেল-এর । তারই লেখা।
"একে আমি ছাড়তে পারবো না -ছাড়ার চিন্তা করলেই কান্না আছে,বুক ফেটে যায়। ওকে সুস্থ করে আমার একটি সন্তান হওয়ার ব্যবস্থা করে দিন স্যার ! " লিখেছেন প্রফেসর ডা. তাজুল ইসলাম
সকল প্রকারে নির্যাতিতা ডাক্তার; যাঁরা মরে গেছেন কিংবা মরার জন্য অপেক্ষা করছেন বা স্রেফ খুন হয়ে ফেসবুকের আলোচ্য বিষয় হয়েছেন । তাদের জন্য উৎসর্গ করা লেখাটি লিখেছেন ডা. তাহিয়া শারমিন স্বর্ণা
মেজবাহ আহমেদ ।স্বনামধন্য গজল শিল্পী ।উন্মত্ত ছিনতাইকারীরা তাঁকে মারাত্মকভাবে ছুরিকাঘাত করে । জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে তাঁকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয়। আরও জানাচ্ছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ
আমাদের দেশের রোগীদের সঠিক চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হলে রেফারেল সিস্টেম চালুর কোন বিকল্প নেই নাহলে সারাজীবন রোগীরা প্রতারিত হয়ে যাবে,ভুল চিকিৎসায় ধুকে ধুকে মরবে। লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
আত্মহত্যা,সঙ্গীর দোষে সন্তানের উপর অত্যাচার কোন মায়ের জন্য সঠিক পথ নয়।মাতৃত্ব কোন ছেলেখেলা না!একটা দায়িত্ববোধের নাম।আর এটাকে অস্বীকার বা অবহেলার কোন সুযোগ কোন মায়ের নাই! লিখেছেন ডা. শিরীন সাবিহা তন্বী
অন্য দেশের এক নারীর এমন আগ্রহ দেখে চিকিৎসকরা বিস্মিত হলেও সম্মতি দেন। এরপর থেকেই মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে যুদ্ধাহত ব্যক্তিদের শুশ্রূষা দিতে থাকেন লুসি।বাংলাদেশের মা। মাদার তেরেজা।
অন্তত মানসিক অসুস্থতায় চিকিৎসা না পেয়ে বিনা চিকিৎসায় একজন ও যেন মারা না যায়।আত্মহত্যা নামক পাপের পথ বেছে না নেয়।সেই ছোট চেষ্টাটুকু তো আমরা সবাই করতে পারি।তাই নয় কি? লিখেছেন ডাঃ শিরীন সাবিহা তন্বী