গত দুই মাস ধরে যাদেরকে অবিরত সেবা দিয়ে যাচ্ছি, তাদেরকে সুস্হ্য করে হাসিমুখে বিদায় দিতে পেরে নিজেরা অনেক আনন্দ পাচ্ছি। চিকিৎসকদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি এটাই। লিখেছেনডা. বেলায়েত হোসেন ঢালী ।
আসুন, আমরা জাতির পিতা হারানোর শোককে শক্তিতে পরিণত করি
দিনের পর দিন বঞ্চিত যে চিকিৎসকরা দীর্ঘশ্বাসকে সঙ্গী করে পর্দার আড়ালে থেকে এদেশের মানুষের স্বাস্থ্যসেবাকে বৈশ্বিক পর্যায়ে নিয়ে যাবার নিরন্তর চেষ্টায় লিপ্ত-- লিখেছেন ডা. জামান অ্যালেক্স
ডা. অধ্যাপক সামন্তলাল সেন। জীবন্ত কিংবদন্তি। সুচিকিৎসা মানেই যেন সামন্তলাল। সামন্তলাল মানেই যেন জীবনের আশ্বাস।
তিনিও রাজধানী শহরের মেয়র : পাজেরো নেই :চড়েন রিকশায়: ভাবা যায়!! ডা. সুবীর ভৌমিক
কোন মেয়ের মতের সাথে আপনার মত না মিললেই কেন তাকে নষ্টা, ভ্রষ্টা বানিয়ে ফেলতে চান ? কেন যুক্তি না দিয়ে গালি দিচ্ছেন ঐ নারীবাদীকে ? লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার
নিত্যদিনের পথের কষ্টের পাঁচালী । লিখেছেন ডা. মিথিলা ফেরদৌস
দেখাতে এলেন একজন মহিলা। পেটব্যথা। ইউএসজি করাতে বললাম। রিপোর্ট এলো গলব্লাডার প্যাংক্রিয়াস কিডনি সব নর্মাল। ওই যেমন গতের রিপোর্ট হয় আর কি! তারপর ...... ডা. অরুণাচল দত্ত চৌধুরী
"আমার গত ত্রিশ বছরের অভিজ্ঞতায় দেখেছি নার্সিং স্টাফ স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অন্যতম শৃঙ্খলাবদ্ধ প্রজাতি। সবার কাছে লাথি ঝাঁটা খেয়েও নিজেদের কাজ তারা যথাযথ পেশাদারিত্বের সাথে পালন করেন । লিখেছেন " ডা. রেজাউল করীম
বাংলাদেশী রোগীদের কলকাতায় যাওয়ার পূর্বে চিকিৎসক, হাসপাতাল যাচাই-বাছাই করেই যাওয়া উত্তম। আরও মাথায় রাখা প্রয়োজন, যে কলকাতা বা পশ্চিমবাংলা পূর্ববাংলা বা বাংলাদেশেরই আরেকটা রূপ।
দেশের প্রথম আর্সেনিক আক্রান্তকে শনাক্ত করেছিলেন যিনি; সেই জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক ডা. এম মুজিবুল হক লিখেছেন সমস্যা সঙ্কট ও সমাধানের আদ্যোপান্ত বিষয় আশয়।
জীবনের গল্প কথা কাহিনি । অনবদ্য ভাষায় লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার
মা, আমি তোমার ছোট্ট ডিঙ্গী। মা, আমাকে টেনে নিয়ে চলো। সারাজীবন আমাকে এভাবে টেনে নিয়ে চলো। লিখেছেন ডা. রাজীব দে সরকার
আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট এর কাহিনীর সঙ্গে গ্রীক দার্শনিক ডায়োজিনিস ওতপ্রোত ভাবে জড়িত।আসুন এই মহান দার্শনিক এর আরো শিক্ষনীয় দুটি গল্প জানি। লিখেছেন প্রফেসর ডা. তাজুল ইসলাম
জাতীয় শোক দিবসে সকল সরকারি হাসপাতালে ফ্রি চিকিৎসা দেবেন ডাক্তাররা
আমাদের ডাক্তারদের সাফল্য মিডিয়ায় আসেনা কেন? বহির্বিশ্বে জানতে পারেনা কেন? লিখেছেন ডা. গুলজার হোসেন উজ্জ্বল
লেখক হুমায়ূন আহমেদ বাংলাদেশের মাটিতে ক্যান্সার হাসপাতাল বানানোর স্বপ্ন দেখেছিলেন। সে স্বপ্ন পূরণ হওয়ার আগেই অনিবার্য মৃত্যুর হলাহল তাঁকে পান করতে হয়। এই স্বপ্ন নিছক তাঁরই ছিল না। হাজারো ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী, তাদের পরিবারের
রোগী-চিকিৎসক নিম্নগামী সম্পর্কের পাশাপাশি চিকিৎসক-সাংবাদিক সম্পর্ক নিয়েও ভাবনা চিন্তা করার দীর্ঘ্য পরিসর রয়েছে, বিশেষত: "প্রসব করাতে গিয়ে শিশুর মাথা ছিঁড়ে ফেললেন চিকিৎসক" জাতীয় খবর কিংবা একটি বাংলা চ্যানেলের স্টুডিওতে বসে চ
মাত্র আঠারো বছর বয়সেই আমার যে বান্ধবীটি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছিল , তার খোঁজ এখন আর কেউ দিতে পারে না! অথবা দিতে চায় না । তার কথা লিখেছেন ডা. মোশাররাত জাহান কণা
পোস্ট গ্রাজুয়েশন ডিগ্রী কম্পলিট করতে গিয়ে অনেকেই ঠিক সময়মত বিয়ে করতে পারেন নাই,বিয়ে করলেও বিয়ে টিকাতে পারেন নাই,বিয়ে টিকলেও বাচ্চা হয়নি,বাচ্চা হলেও বাচ্চা দেখাশুনা নিয়ে খিচাখিচিতে অসুস্থ বাচ্চা জন্ম নিয়েছে,বা সুস্থ বাচ্চা মা