বড়লেখায় জনগনের আন্দোলন গড়ে তুলেও ভূয়া ডাক্তার বিতাড়ন যাচ্ছেনা। বন্ধ করা যাচ্ছেনা তাদের মানুষ মারার চিকিৎসা। এ নিয়ে সচেতন জনতা আদালত পর্যন্ত ছুটেছেন। মিলছে না মুক্তি। এমনই শক্তিশালী ভুয়া সিন্ডিকেট।
"কোটা ৫৬ আর মেধা ৪৪ ভাগ!৫টি বিসিএসে কোটার ৩৫০০ পদ শূণ্য যোগ্য প্রার্থী না মেলায়' শীর্ষক লেখা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য লিখে জানিয়েছেন কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের প্রভাষক ডা. নাজমুল হাসান।
"দেশের সবচেয়ে ব্যায়বহুল এপোলো হাসপাতাল গত ৫ বছর যাবত ঔষধ কিনে এক নকলকারী ও চোরাকারবারি দেলোয়ার এর কাছ থেকে , যাকে গত ১৫-২-১৮ তারিখ নিকুঞ্জ ২ এর ১৭ নং রোড এর ২ নং বাড়ি থেকে নকল ঔষধ ও প্যাকেজিং ম্যাটিরিয়াল সহ গ্রেফতার করে বিশ
কোট নিয়ে লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল । তার মতে কোটা হওয়া উচিত :সরকারি চাকরিতে কোটা হওয়া উচিৎ ৩০ ভাগ,মেধায় ৭০ ভাগ নিয়োগ হওয়া উচিৎ প্রতিবন্ধীর জন্য: ১ ভাগ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জন্য: ৪ ভাগ মুক্তিযোদ্ধা/পোষ্যদের জন্য: ১০ ভাগ নার
"ভর্ত্তি পরীক্ষা দিয়েছি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আর ময়মনসিংহের কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়-এ। আমি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএ তে মেধা তালিকায় ৪৭৫ তম হয়েছি, আসন সংখ্যা ৫৫০।কিন্তু ভর্ত্তি হতে পারিনি। "
মারা যাওয়ার এক ঘণ্টা পর ফের বেঁচে উঠলেন এক যুবক। ডাক্তাররা বাঁচিয়ে তুললেন তাকে। অবিশ্বাস্য এই দক্ষতা দেখালেন চিকিৎসকরা।
এই আত্মজ্ঞিাসাও বড় দরকার। চিকিৎসক সমাজের ঐক্য ও শক্তি দরকার। সমাজে যে নেতিবাচক প্রপাগান্ডা ; সেসবের কুফল মোকাবেলায় যেমন লেখালেখি দরকার, তেমনি দরকার প্রফেশনাল কৌশল। এ নিয়ে লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
"জাকারিয়া স্যারসহ যে তিনজন হাই প্রোফাইল চিকিৎসক এভাবে অকালে ঝরে গেলেন তাদের দায়ভারটা আসলে কার?? তাঁদের না ছিলো কোনো দারিদ্রতার কষাঘাত, না ছিলো উচ্চমানের চিকিৎসা নেওয়ার ক্ষমতার অভাব; কেন না তাঁদের তিনজনেরই পদমর্যাদাবলে বাই ড
ডা সুভাষ মুখোপাধ্যায় । পৃথিবীর দ্বিতীয় টেস্টটিউব বেবী হয়েছে মহান এই চিকিৎসাবিজ্ঞানীর হাতে। কিন্তু চুড়ান্ত অপমান, উপহাস আর লাঞ্ছনা-গঞ্জনা সহ্য করার পর ১৯৮২ সালে ১৯ শে জুন এই মহান প্রতিভাবান ফিজিশিয়ান নিজ বাসভবনে আত্মহত্যা
আসলে ভালবাসার রং অনেক।শুধু ভালবাসতে জানতে হয়।এর জন্য কোন দিন-ক্ষন-বিশেষ সময় লাগেনা।ভাল থাকুক ভালবাসার মানুষেরা।লিখেছেন ডা. আসিয়া চৌধুরী
,বিভিন্ন ক্যান্সারের উপর সফল ভাবে কাজ করার ফলাফল গবেষক এবং ক্যান্সার বিশেষজ্ঞরা পেয়েছেন প্রাণী মানে গবেষণাগারের ইদুরের উপর পরীক্ষা করে।মানুষের উপর পরীক্ষা শুরু হচ্ছে এর মধ্যেই। তাদের ব্যবহার করা ওষুধের প্রয়োগ হবে ১৫জন ক্যান্স
কিন্তু এই উন্নয়নগুলো হচ্ছে সমন্বয়হীনভাবে। কোথাও কোথাও অবকাঠামোগত উন্নয়ন হয়েছে অনেক দিন হয়ে গেছে কিন্তু সেখানে পর্যাপ্ত জনবল নেই,পর্যাপ্ত চিকিৎসক নেই, পর্যাপ্ত নার্স আছে কিন্তু তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী নেই,পরীক্ষা নিরীক
সুখ কি ! সুখের রহস্য কি ? কেমন করে পাওয়া যাবে সুখ ? কত প্রশ্ন যুগ যুগ ধরে। ডা. সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায় সোজা সহজ ভাষায় জানিয়ে দিলেন সুখের পিছনে হরমোন ।
প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ , লুসি হল্টকে বাংলাদেশের অবস্থানের মর্যাদাপূর্ণ সুযোগ দেয়ার জন্য। এবার এই মানবতার দেবীকে যথার্থ সম্মান জানানোর পালা। এ জন্য রাষ্ট্র ও সরকার কর্নধারদের প্রতি আকুল আবেদন , লুসি হল্টকে নাগরিকত্ব দিন। তাতে
অবিশ্বাস্য এই সুলভ বিরিয়ানির নেপথ্যে অাছে আন্তরিক মানবিক এক কাহিনি। সেদিকে নজর না দিয়ে এই বিরিয়ানিকে কাউয়া বিরিয়ানি, শিয়ালের মাংসের বিরানি, কুত্তাবিরানিসহ নানা ভাবে ট্রল করা হয়েছে। কেউ লিখেছে, এই কাজ অনন্ত ক্লাউনের পক্ষেও সম্
"এই সিএনজি ড্রাইভারের মাসিক আয় সর্বোচ্চ ৩০০০০-৩৫০০০ টাকা, সে তার বৃদ্ধ বাবা মা-র জন্য যতটুকু করে আমাদের উচ্চ শিক্ষিত, উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানেরা যদি তাদের বৃদ্ধ বাবা মাদের জন্য ততটুকু করতো তাহলে আর এত বৃদ্ধাশ্রম বা ওল্ড হোম
"বাংলাদেশ একমাত্র দেশ যেখানে প্রায় সবাই ভিআইপি। রাজনৈতিক ভিআইপি, আয়কর ভিআইপি, ভিআইপি ভিআইপি, আত্মীয় ভিআইপি,শালা ভিআইপি, চামচা ভিআইপি"
"একটি জনগনের সরকারের কাছে জনগনের দাবি বাস্তবায়ন আগে। আমাদের অতি জরুরিভাবে দরকার, ঢাকার যানজট নিরসন। দরকার দ্রুত মেট্রো রেল তৈরী। মতলববাজ আমলারা তাদের ব্যর্থতার জবাবদিহি এড়াতে নানা রকম জনবিরোধী কাজের মাধ্যমে একঢিলে দুই পাখি
"ভিআইপিদের জন্য আলাদা আলাদা গাড়ী বরাদ্দ না দিয়ে মানসম্মত,আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত পাবলিক ট্রান্সপোর্ট দেয়া উচিৎ। তাতে করে সরকারের অনেক সাশ্রয় হতো, অতিরিক্ত গাড়ী কিনতে হতোনা, তেলের পিছনে অতিরিক্ত খরচ হতোনা,যে টাকা সাশ্রয়
" দুই পাশে উদ্বিগ্ন দিদি আর ভাইয়ের মুখ। এই সব নিয়ে ছিল আমার ছোট বেলা,কৈশরকাল।সেই সময় হাঁপানি রোগের এত ভাল ইনহেলার বাজারে আসেনি।যেটুকু বেরিয়েছে,আমার বাবার কিনে দেওয়ার ক্ষমতা ছিল না।"হাঁপানি নিয়ে মানবিক লেখা অধ্যাপক ডা. অনির্বা