অনাদরে চিরবিদায় নেয়া মহান চিকিৎসক রফিকুল ইসলামের অসুস্থতার বিষয়ে জাতির কি সামান্যতম সচেতনতা ছিল? লিখেছেন ডা. এম এস কবীর জুয়েল
"ধিক্কার হে বিবেক আমার আমার ঘুম না ভাঙ্গিয়ে তুমি মঞ্চে ওঠো, বক্তৃতা করো, কবিতা-গল্প লেখো। ধিক্কার হে বিবেক আমার তোমার মুখে নষ্টামি মানায়, নারী দিবস না।" লিখেছেন ডা রাজীব দে সরকার
কথাসাহিত্যিক ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক লেখায় সেই ভয়ঙ্কর দিনটির কথা বলেছেন। তাঁর লেখাটি হুবহু তুলে ধরা হল।
শোক এপিটাফ লিখেছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ
"...ওপারে শান্তিতে ঘুমান প্রিয় ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী..." শোকশ্রদ্ধার্ঘ্য লিখেছেন ডা. অরুন্ধতী মজুমদার
যাকে সঠিকভাবে তুলে ধরলে বাংলাদেশ অর্জন করতে পারত বিশ্বসম্মান; সেই মহান বিজ্ঞানী ডা. রফিকুল ইসলাম আর নেই। জানাচ্ছেন ডা. সুশান্ত সাহা
মুক্তিযুদ্ধজননী প্রখ্যাত ভাস্কর ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী আর নেই : ডা. খায়রুল নবীন , ধানমন্ডি
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরকার দুই কিস্তিতে ১০ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। একই সঙ্গে ঘোষনা দেন, স্বাস্থ্যখাতে ৪০ হাজার তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির লোকবল নিয়োগ দেওয়া
আমি সিরিয়ায় বর্তমানে মানবতার এই হত্যা,এত শিশুহত্যা..এইসবের প্রেক্ষিতে কবিতাটি সমান প্রাসঙ্গিক মনে করি। আমি অল্প কিছু জায়গায় এডিট করেছি: ডা. অধ্যাপক অনির্বাণ বিশ্বাস
বাংলাদেশেও রোগ নির্নয়ের ক্ষেত্রে আল্ট্রাসনোগ্রাফীর বিপ্লব ঘটে গেছে, যদিও তা নিরবে নিভৃতে, চিকিৎসকদের সিংহ ভাগেরই নজরের আড়ালে।লিখেছেনডা.শাব্বির হোসেন খান, মৌলভীবাজার বিএমএ সভাপতি
"রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে নারী চিকিৎসক ধর্ষিত হওয়ার রেশ কাটতে না কাটতে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের নারী চিকিৎসককে আবার শারীরিকভাবে লাঞ্ছনার শিকার হতে হল। রাজশাহী থেকে শুরু হয়ে রাজবাড়ী হয়ে কুষ্টিয়ায় শেষ হয়েছে বলা যাবে না। কোন দিকে অ
"একমাত্র ডাক্তাররাই বিসিএস করে ইউনিয়ন লেভেলে পোস্টিং পায়, সেইখানে প্রত্যন্ত এলাকায় গিয়ে জনগণকে স্বাস্থ্য সেবা দেয়। "লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
চিকিৎসাবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করে নিজ শহর দিনাজপুরে ফিরে এসেছিলেন বসন্ত কুমার রায়। শুরু করেছিলেন চিকিৎসাসেবা। সে অর্ধশতক আগের কথা। তখন ভিজিট নিতেন ১ টাকা। বসন্ত কুমার রায় এখন রোগী দেখেন মাত্র ৪০ টাকায়।
বাংলাদেশ বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য এক উর্বর ভূমি!!লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
"পরিসংখ্যান এর কাগজ বলছে, শুধুমাত্র "জরুরী বিভাগে" গত বছরে সেবা নিয়েছেন ৮০ হাজার ৮৩৭ জন মানুষ। সাথে জেনারেল সার্জারী আউটডোরে রোগী ছিলো ৭৮ হাজার ৪৩৬ জন, অর্থোসার্জারী আউটডোরে রোগী ছিলো ৪৯ হাজার ৬২৫ জন, প্লাস্টিক সার্জারীর
"হাসপাতাল নয়, বিয়ে বাড়ি"; মাই গড , হেডিং দেখে খুব আঁতকে উঠেছিলাম। ভেবেছিলাম , স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় দখল করে যেমন বিয়ে ভৈাজের আয়োজন করা হয়, এই ভয়াবহ কান্ড অাবার হাসপাতালগুলোয় শুরু হল কিনা।
"সুতরাং ডাক্তাররা অনুমান করলেন তাদের বাড়িতে কোন ব্যক্তি এসেছিল যে ওই রোগের ক্যারিয়ার ছিল এবং মারিয়ানার ঠোঁটে চুম্বন করেছিল।"করুণ শোকাবহ ঘটনার আলোকে স্বাস্থ্যসতর্কতামূলক লেখা । লিখেছেন রাজিক হাসান
"অনর্গল মমতা মাখানো কন্ঠে শুধু বলেই চল লো তার না বলা সব কথাগুলি, আম্মু আম্মু চাচ্চু বাংগালী, আম্মু আম্মু খালামনি বাংগালী! আম্মু এদেরকে আমাদের বাসায় নিয়ে চলোনা, এরা বাংলায় কথা বলে, আমরাও বাংলায় কথা বলব " লিখেছেন ডা. গুলশান আরা
"ডা নৃপেন তার প্রিয়তমা স্ত্রী, আমাদের বৌদি কে এয়ার এ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকায় এনেছে। ও একজন চিকিৎসক। আমলা নয়, পুলিশ নয়। সমাজের বড় ও ক্ষমতাধর মানুষদের থেকে অনেক দূরে থেকে জীবনটাকে গড়ে তুলেছে সে।" এক মহাজীবনের শোককাহিনি লিখেছেন
১৯৫২ সালে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্র সংসদের ভিপি ছিলেন। ২০ শে ফেব্রুয়ারি তিনি ১৪৪ ধারা ভাংগার পক্ষে জোরালো বক্তব্য দেন।রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ছিলেন। বিস্তারিত জানাচ্ছেন ডা. ফরিদা ইয়াসমিন