ডাক্তারদের সুখ দু:খ ও রোগীদের সার্বিক কল্যান ডাক্তারদের মাধ্যমেই একমাত্র বাস্তবায়ন সম্ভব। শ্রী লংকার লোকসেবী সরকার সেটা করে দুর্দান্ত সুফল পেয়েছে। সেখানকার স্বাস্থ্যমন্ত্রক আগাগোড়া ডাক্তার দিয়ে সাজিয়ে বিশ্বমানের স্বাস্থ্য সে
বাংলাদেশে থাকলে হয়তো কসাই নাম নিয়া ট্রেইনিং পোস্টের জন্য ডিজি হেলথ বা মন্ত্রনালয়ে ঘুরতে হতো। লিখেছেন ডা. সাঈদ সুজন
এবারের সংগ্রাম আমাদের ডাক্তারদের স্বাধীনভাবে পেশার অধিকার আদায়ের সংগ্রাম। লিখেছেন অধ্যাপক ডা নোমান চৌধুরী
চিকিৎসকদের নীরবতা ও রাষ্ট্রের নীরবতা একাকার হয়ে গেছে ! ময়মনসিংহের রক্তাক্ত চিকিৎসক এ নীরবতার দিকে তাকিয়ে আছে। লিখেছেন ডা. বাহারুল আলম
ঢাকা মেডিকেল কলেজে আক্ষরিক অর্থে অসম্ভবকে সম্ভব করেন ডাক্তাররা ক্লান্তিহীন পরিশ্রমে । সেই অমানুষিক কর্মযজ্ঞ ও শ্রম ও কষ্টর কথা লিখেছেন অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক
আপনি দেশের যে কোনেই অবস্থান করুন না কেন।আপনার নেতাকে আপনার সমস্যা,সমাধানের উপায় এবং আইনের বিতর্কিত দিক তুলে ধরতে উদ্ধুদ্ধ করার এটাই শেষ সময়। লিখেছেন ডা.শিরিন সাবিহা তন্বী
ডিভোর্স মানেই জীবন শেষ নয়। হয়তো নতুনভাবে জীবনের শুরু। লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার
হার্টের চিকিৎসায় রোগীদের খরচ ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা পর্যন্ত কমে যাবে। এর ফলে উপকৃত হবেন রোগীরা। এমন উদ্যোগ বাংলা দেশেও চাই।
দুই আইনি খসড়ার গোলক ধাঁধায় এখন চিকিৎসকরা' - 'রোগী - চিকিৎসক' সুরক্ষা দূরে থাক, আত্মরক্ষা হলেই তারা বাঁচে । লিখেছেন ডা. বাহারুল আলম
দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা , রোগীর সেবা উন্নত করতে হলে চিকিৎসক বান্ধব সুরক্ষা আইন করতে হবে।লিখেছেন প্রখ্যাত পেশাজীবী নেতা ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী
কোনকিছুই দমিয়ে রাখতে পারছিল না বাংলাদেশের ডাক্তারদের।ধারন ক্ষমতার তিনগুন চারগুন রুগী হাসপাতালে ভর্তি হলেও সেবা পেত ঠিকঠাক।লিখেছেন ডা.শিরিন সাবিহা তন্বী
"চিকিৎসা সেবা আইন-2016(খসড়া)" কোনক্রমে গ্রহণযোগ্য নয়। তাহলেতো "চিকিৎসা আইন-2017" আরও বেশি অগ্রহণযোগ্য। লিখেছেন ডা. আহসান হাবীব , সহযোগী অধ্যাপক , বিএস এম এম ইউ
আমার ত্রুটি আমাকে সারাতে দেন, আপনি সারার কে, বাপু? আমি কি আপনার ত্রুটি সারতে যাই? যদি যাই আপনার কেমন লাগবে? লিখেছেন ড. মোঃ আল্ - মামুনুল আনসারী
শক্তি ফুরিয়ে গেলেও মনোবল ফুরাচ্ছে না।পারতেই হবে।এক নতুন যুদ্ধে নামলাম:নাইটিঙ্গেল শিল্পী সেন
আপনার ইচ্ছা পালন করুন অথবা না করুন!! কোনটা করতেই আপনি বাধ্য নন! ইফতেখায়রুল ইসলাম । একজন সদা কর্মতৎপর তরুণ পুলিশ কর্মকর্তা।
যিনি সততা রক্ষার জন্য অফিসের হাড়ভাঙা খাটুনির পর অতিরিক্ত পরিশ্রম করেন। তাকেই কিনা মিডিয়া বানালো জনশত্রু। একজন সৎ ডাক্তারের এই কি পাওনা ছিল।
প্রতিরাতে গড়ে চারজন মারা যায়। সে কথা পত্রিকায় পড়ি। ডাক্তার-নার্সদের অক্লান্ত পরিশ্রমে যে আরও ২০/৩০ জন বেঁচে যায়, তাদের কথা পত্রিকার পাতায় ঠাঁই পায় না। লিখেছেন সিনিয়র সাংবাদিক লুৎফর রহমান হিমেল
সাধারণ মানুষের চোখে ডাক্তার মাত্রেই ক্রিকেটার, ফিল্মস্টারদের মত সেলিব্রেটি। তাই সমালোচনা সহ্য করার অভ্যাস করতে হবে। লিখেছেন মাহবুব এম সিনাবী, গুইলিন মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে
শুধু হাসপাতালে রোগীর সেবা করলে চলবে না। চারপাশের খবর জানতে হবে। লিখেছেন ডা. অাবদুস সোবহান
প্রশ্নপত্র ফাঁস কে করছে । লোভী ডাক্তার জাহিদের গল্প জাতিকে খাইয়ে এখন প্রশ্ন ফাঁসের উৎসব দেশ জুড়ে।