"স্বভাবতই আমাদের নামী শিক্ষক রা হয়ে গেলেন ব্রাত্য, তাঁরা যোগ দিলেন মেডিকেল কলেজ ছাড়া অন্য হাসপাতালে, যেখানে প্রাকটিস করা যাবে।" লিখেছেন ডা. সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়
দেওয়ান বাগী পীরকে নিয়ে এই প্রতিবেদনের দুটো কারণ। অনলাইন সয়লাব তাকে নিয়ে নানা মতলবী খবরে । সেটা নিরসন। আর বিজ্ঞানের কাছে মানুষ যে কত তুচ্ছ; সেটাজোনানো। জানাচ্ছেন প্রখ্যাত লেখক ডা. সাঈদ সুজন।
যখন ছেলেটার সাথে পরিচয় তখন ওর বয়স কত? ১৭ বা ১৮। ক্লাবে আসতো, মেডিসিন ক্লাব।লিখেছেন ডা. মানিক চন্দ্র দাস
সে সব জানার চেষ্টা করলে আপনি হতাশ হবেন, ডাক্তারদের প্রতি মায়া হবে, ছেলে মেয়েদের ডাক্তারি পড়ানো থেকে সরে আসবেন। লিখেছেন ডা. তারিকুল ইসলাম
বাংলাদেশের মানুষের অসহায়তার সুযোগ নিয়ে টেস্টের নামে লম্বা বিল করে ওই হাসপাতালগুলো।
রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, "সংসারের ১৫ আনা মানুষ খায় দায় সন্তান উৎপাদন করে ও মরে যায় ... এদের দিয়ে কিছু হয়না ... বাকি ১ আনা মানুষ সভ্যতার চাকা এগিয়ে নিয়ে যায় । লিখেছেন ডা. সানজিদা শাহরিয়াহ
একজন চিকিৎসকের মর্মস্পর্শী আকুতি । অাকুল ভাষায় গর্ভধারিনী মায়ের চিকিৎসা নিয়ে তিনি তুলে ধরেছেন তার কষ্টের কথা।
কাঁপতে কাঁপতে সামনে এগোচ্ছি।আমার দুপাশে দুজন ডিউটি পুলিশ,পেছনে আমার সহকর্মী।কোনার ফ্রীজটার কাছে গিয়ে দাঁড়ালাম।। লিখেছেন এমবিবিএস শিক্ষার্থী মুশতারী মমতাজ মিমি
সোশ্যাল মাধ্যমে চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ, বিষোদ্গার চলছেই। অনেকে ডাক্তারদের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে ক্ষেপিয়ে তোলার চেষ্টা করছেন। সেসবেরই জবাব দিলেন ডা. তারিকুল ইসলাম ।
তাঁরাই বলে দেন, কোন রোগীর কী লাগবে।লিখেছেন অনিন্দিতা নন্দী
একবার ভেবে দেখুন তো কি নির্দয় আর ভয়াবহ পরিস্থিতির ভেতর দিয়ে যাচ্ছে দেশের একটা বৃহত্তর জনগোষ্ঠী। লিখেছেন মোহাম্মদ শামসুদ্দোহা তাপস
নানা সীমাবদ্ধতার পরও বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা সরজমিনে দেখে মুগ্ধ ইউরোপীয় দেশের প্রতিনিধিরা।
বিশ্বে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করা ডাক্তার মুখ মার্কিন প্রবাসী ডা. এজাজ আহমেদ, এমডি, পিএইচডি । ডাক্তার প্রতিদিনের জন্য তিনি লিখেছেন অত্যন্ত জরুরি ও অবশ্য পাঠ্য এক লেখা।
ডাক্তারদের সমস্যার সমাধান আর কেঊ তেমন করে বুঝবে না । ডাক্তার দের সাফল্যের ঘাটতির জন্য দায়ী অন্যকেউ।লিখেছেন অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক
ফলশ্রুতিতে deshouldering এর মানসিকতা মহামারির মত ছড়িয়ে পড়বে। এতে লাভ হবে বিদেশী ডাক্তারদের যারা এই বাংলাদেশের মাটিতে সেবা প্রদানে ধন্য হবেন। লিখেছেন ডা. মীরা মমতাজ সাবেকা
বগুড়ার জিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হৃদরোগে গুরুতর অবস্থায় ভর্তি এক আলোচিত বয়োবৃদ্ধ রোগীর অমোঘ মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ডাক্তারবিরোধী হিংসা বিদ্বেষ হামলায় উস্কানি দিল দেশের শীর্ষস্থানীয় মিডিয়া গুলো; এটা সত্যিই বিস্ময়কর।
শীর্ষেন্দু,সমরেশ,সুনীল,বুদ্ধদেব,সুচিত্রা সমগ্র নিয়ে তখন বুঝেছি কেন উনারা চেয়েছেন বাংলা মুছে না যাক।বাংলা ভাষা ভাষার আসনে পৃথিবীতে রক্তের অলংকারে অলংকৃত হয়ে থাকুক।লিখেছেন ডা.শিরিন সাবিহা তন্বী
বাঙালির সকল ইতিহাসে ডাক্তাররা ছিলো, মেডিকেল ছাত্ররা ছিলো । ৬৯ এ ছিলো । মুক্তিযুদ্ধে আমার ভাইয়েরা নিজেরা প্রাণ দিয়েছে, আহত মুক্তিযোদ্ধাদেরকে চিকিৎসা দিয়েছে। ডাঃ আবদুল আলীম চৌধুরী , ডাঃ ফজলে রাব্বি সহ অনেককেই নির্মমভাবে প্রাণ
চিকিৎসকদের উপস্থিতি দেখতে গিয়ে মাননীয় মন্ত্রী আরও অনেক কিছুই অনুপস্থিত দেখবেন, তার প্রতিকার হবে কি?লিখেছেন ডা. বাহারুল অালম
যাদের ফেসবুক আছে, বুকে হাত দিয়ে আমার মত বলেই ফেলুন কথাগুলো নিজের টাইম লাইনে, ঘোষনা দিয়ে।লিখেছেন ডা. মোঃ শাব্বির হোসেন খান