ওসিডি বিশেষজ্ঞ ডা. সুলতানা আলগিন জানাচ্ছেন, জীবনের যেকোনো ঘটনা দিয়ে রোগটি শুরু হতে পারে। ব্যক্তিজীবনের মানসিক চাপ, পরিত্যক্ত ব্যান্ডেজ বা বর্জ্য ইত্যাদি দেখেও হতে পারে। তবে খুব কম ক্ষেত্রে শারীরিক রোগের কারণে এটি হতে পারে।
আমি , আপনি বা স্বজন পরিজন পরিচিত কেউ ওসিডি আক্রান্ত কি না বুঝবেন যেভাবে; এজন্য সেল্ফ এসেসমেন্ট করে দেখতে পারেন। নীচে যাচাই করার জন্য পাঁচটি প্রশ্ন দিচ্ছি। দেখুন তো, এর মধ্যে কোনটির উত্তর হ্যাঁ কি না।
বাংলাদেশের ওসিডি বিশেষজ্ঞ ডা. সুলতানা আলগিন সুনির্দিষ্ট ভাবে এলার্ট করে দিয়েছেন, ওসিডি সচেতনতায় কোন কোন খাবার খাবেন; কোনটা কোনটা খাবেন না
কেসহিস্ট্রি থেকে কাহিনি লিখেছেন অধ্যাপক ডা. ঝুনু শামসুন নাহার ::"একটা মেয়ে ঘরে ঢুকলো। অপূর্ব সুন্দরী মায়াময় চেহারার একটা মেয়ে। সংকোচের সাথে ধীর পায়ে ঘরে ঢুকলো। টেবিলের এপারে আমি আর ওপারে মেয়েটি। চুপচাপ। কোনো কথা বলছে না। "
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের কিট করোনাভাইরাস শনাক্তে কার্যকর নয় বলে জানিয়েছে বাংলাদেশের শীর্ষ মেডিকেল প্রতিষ্ঠান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ)। গনস্বাস্থ্য দাবি করেছিল, এই কিট তাদের অনন্য আবিস্কার। তাদের
অধ্যাপক ডা. তসলিম উদ্দিন লিখেছেন, একজন সহকর্মী কেন নিহত হলেন- কি চিকিৎসা নিয়েছেন জানার চেষ্টা করে যা জানলাম।
অধ্যাপক ডা. ঝুনু শামসুন নাহার লিখেছেন, আজ করোনার ক্রান্তিকালে আমরা বিএসএমএমউ-র অধ্যাপকরা অসুস্থ হলে সেবাটুকু থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। কেন কতৃপক্ষের এই উদাসীনতা?! আমাদের অধ্যাপক ঢাকা মেডিকেলের আইসিইউ-তে মারা যাচ্ছেন; আরেক কোভিড পজেট
দ্রুততম সময়ের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনা চিকিৎসা শুরুর জরুরি দাবি জানিয়েছে বিএসএমএমইউর শিক্ষক সমিতি । বাংলাদেশের শীর্ষ চিকিৎসা শিক্ষা পীঠ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়র শিশু সার্জারি
করোনার করাল গ্রাসে এবার অনাকাঙ্খিত শোকাবহ মৃত্যু ঘটল বাংলাদেশের এক শীর্ষ চিকিৎসক অধ্যাপকের। দেশের শীর্ষ চিকিৎসা শিক্ষা পীঠ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় : বিএসএমএমইউর শিশু সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক ডা. গাজী জহিরুল
অধ্যাপক ডা. ঝুনু শামসুন নাহার লিখেছেন, ডাক্তার ও তার পরিবারের সদস্যরা করোনায় আক্রান্ত হলে কোথায় চিকিৎসা নেবে? কি সুবিধা তাদের জন্য নির্ধারিত আছে? দয়া করে নিজে বাসায় কোয়ারিন্টিনে সুরক্ষিত থেকে ডাক্তারদের উপদেশ দেবেন না। বরং তা
বাংলাদেশের চিকিৎসাবিদ্যার নক্ষত্র, সদা অমায়িক, প্রখ্যাত ইউরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. এস এ এম গোলাম কিবরিয়া স্যার আর নেই। ৪ জুন মধ্যরাতে তিনি প্রয়াত হন । তিনি কোভিদ ১৯ পজিটিভ ছিলেন। ডাক্তার প্রতিদিন সম্পাদক ও বিএসএমএমইউর মনোরোগ বিদ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের প্রাক্তন চেয়ারম্যান স্যার এর শেষ কার্য দিবস ছিল ৩ ১ শে মে । প্রিয় প্রতিষ্ঠান বিএসএমএমইউ-কে নিয়ে তিনি অসাধারণ এক কবিতা লিখেছেন। কবিতাটি এখন ব্যাপক আলোচিত। এ
করোনা পজেটিভ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরে জীবনজয়ী আশা ও মানুষের প্রতি অভয় ভালবাসার কথা জানালেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় এর মনোরোগবিদ্যা বিভাগ এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সালাহ্উদ্দিন কাউসা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হয়েছেন প্রখ্যাত চিকিৎসক , অধ্যাপক ডা. সোহেল মাহমুদ আরাফাত। এ জন্য তিনি বিভিন্ন মহলের অভিনন্দন ও ভালবাসায় সিক্ত হচ্ছেন। ডাক্তার প্রতিদিন সম্পাদক ও
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়: বিএসএমএমইউ-তে চালু হয়েছে বিশেষায়িত টেলিহেলথ সেন্টার। বুধবার বিকেলে এক অনলাইন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ সেবা চালু করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এখন থেকে ০৯৬১১৬৭৭৭৭৭ নম্বরে ফোন করে দেশের যেক
করোনায় ওসিডিরোগীদের জন্য জরুরি করণীয় নিয়ে লিখেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়েরওসিডি কনসালটেন্ট সহযোগী অধ্যাপক ডা. সুলতানা আলগিন
বাংলাদেশের শীর্ষ মনেরোগবিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. ঝুনু শামসুন নাহার করোনাকালে দিলেন ১০ অবশ্যপালনীয় পরামর্শ
অধ্যাপক ডা. ঝুনু শামসুন নাহার লিখেছেন, এখন যখন কমিউনিটি সংক্রমন শুরু হয়েছে তখন কোন্ হাসপাতালের কোন্ ওয়ার্ড থেকে করোনা ছড়াবে তা বলা কঠিন। সব স্বাস্হ্যকর্মী একসাথে আক্রান্ত হলে আর কোয়ারিন্টিনে গেলে কি অবস্হা হবে স্বাস্হ্য স
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় : বিএসএমএমইউ-তে ডাক্তার, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা জীবন বাজি রেখে করোনা কালে কাজ করে যাচ্ছেন। করোনাকালে আতঙ্কের মুখে রোগীর ঢল কম। কিন্তু ডাক্তাররা বসে নেই। বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্য
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ সারা বিশ্বে যখন ফেসশিল্ড নিয়ে আকাল ও টানাপড়েন , ঠিক তখনই বাংলাদেশের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসক ও ঢাকা চারুকলা ইনস্টিটিউট মিলে একটা ‘ফেইস শিল্ড’ তৈরি করেছেন। এটা করো