রোগী শোনে না ডাক্তারের কথা, সন্তান শোনে না পিতা-মাতার কথা, কর্মী শোনে না নেতার কথা, ছাত্র শোনে না শিক্ষকের কথা, কর্মচারী শোনে না কর্মকর্তার কথা, ঠিকাদার শোনে না ইঞ্জিনিয়ারের কথা। এই যে স্বেচ্ছাচারিতা এটা মনে হয় সমাজের রন্ধ্রে
বারবার দেখব এই ভিডিও গুলো। এই পশু গুলো কে ঘৃণা, ঘৃণা আর ঘৃণা। লিখেছেন ডা. তারিক রেজা আলী
রোদ-বৃষ্টি-ঝড় কিংবা তীব্র শীত, কোন সময়ই আমার সেই ভাই ছুটি পেতেন না বিকেলের চেম্বার থেকে। এমন নয় যে অনেক রোগী হতো, বিষয় টা ছিল কমিটমেন্ট, দায়িত্ববোধ, যা ঐ ভাই কে বাধ্য করতো চেম্বারে যেতে। লিখেছেন ডা. তারিক রেজা আলী
উইশ ইউ গুড লাক মাই চিলড্রেন । লিখেছেন ডা. তারিক রেজা আলী
" প্রক্টর বললেন, মামলা করলে তার ছাত্রছাত্রীরা আবারও একই রকম সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করবে? এবং সেটার কোন দায় দায়িত্ব কেউ নিবে না? " লিখেছেন ডা. জাহিদুর রহমান
উদ্দেশ্যমূলক অভিযোগের ভিত্তিতে শুরু হয় ভাঙচুর, গালাগাল, মারধর, মামলা-মোকদ্দমা। লিখেছেন মিথ্যা মামলায় লাঞ্ছিত বাংলাদেশের জীবন্ত কিংবদন্তী ডাক্তার অধ্যাপক ডাঃ এ বি এম আব্দুল্লাহ
৮০জন মিলে একজন ডাক্তারকে মারলো, এটা তো হতে পারে না : জামিনকালে ডা. আব্দুল্লাহ
আমি খুব ভাল করে জানি এই দেশে সবচেয়ে সম্মানজনক পেশা হলো দালালি। আমিও ভাবছি দালাল হবো। দালাল হয়ে ডাক্তার, শিক্ষক, ইঞ্জিনিয়ারদের গালি দেব। উচ্চ মার্গের দালাল হলে আমার গালি মানুষ আনন্দের সাথে খাবে। লিখেছেন ডা. গুলজার হোসেন উজ্জ্
আব্দুল্লাহ স্যার সহ অন্যান্য ডাক্তার ভাইদের মুচলেকা দিয়ে জামিন নিতে হচ্ছে --ভুল চিকিৎসার অযাচিত অপবাদ ও অপ্রত্যাশিত অসম্মান মাথায় নিয়ে । লিখেছেন ডা. মোহাম্মদ সালাউদ্দিন
শিরোনামটির প্রতিটি অক্ষরে এক সন্তানের শোকের আকুল কান্না ; অবশেষে সবাইকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন জননী অনন্ত মঙ্গললোকে।
সুরসাধক লাকী আখন্দের শেষ দিনগুলোর কথা লিখেছেন ডা. গুলজার হোসেন উজ্জ্বল
যিনি বলেন ডাক্তারদের প্রাইভেট প্র্যাকটিস করা উচিত নয়, তিনি কি একবারও ভেবে দেখেছেন, সরকারি অফিস টাইমের পরে নিজে বা তার ছেলেমেয়ে, বাবা-মা, ভাইবোন যদি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন তখন তিনি কোথায় যাবেন বা কী করবেন? লিখেছেন অধ্যাপক ডা.
গভীর বিষাদে ভরে আছে মন। করে যাচ্ছি সব কাজ, পালিত হচ্ছে সব দায়িত্ব, যাপিত হচ্ছে নাগরিক জীবন। কিন্তু সব কিছুই কেমন যেন ধোঁয়ার মত, কুয়াশার চাদরে ঢাকা। মুক্তি কোথায়? লিখেছেন ডা. তারিক রেজা আলী
আজ মুনীর কে মেরেছে, কাল আমাকে মারবে, নিশ্চিত থাকুন হে প্রিয় সংগ্রামী চিকিৎসক নেতা, পরশু কিন্তু আপনাকেও মারবে। তখনো কিন্তু আমরা জ্ঞান চর্চা করব, আর করব নিজেদের মধ্যে মারামারি, কাদা ছোড়াছুড়ি। লিখেছেন ডা. তারিক রেজা আলী
হিপোক্রেট মধ্যবিত্ত অথবা বোকা মধ্যবিত্ত রাগটা ঝাড়ে তরুন চিকিৎসকদের উপর। এরা চিকিৎসা পেশার শুদ্ধতম অংশ। লিখেছেন ডা. গুলজার হোসেন উজ্জ্বল
বাংলা দেশের শীর্ষতম মেডিকেল প্রতিষ্ঠান ও শীর্ষ চিকিৎসালয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের আউটডোরের লিফট ১২ মার্চ সকালের দিকে আটকে গিয়েছিল : অবশেষে ফাঁক গলিয়ে বের করা হয় লিফ্টযাত্রীদের।
এই অঞ্চলের স্বাস্থ্য সেবার চ্যালেঞ্জ কিভাবে মোকাবেলা করা যায় , তা নিয়েও বক্তারা আলোকপাত করেন।
ডা. ইকবাল আর্সলান এর বক্তব্যের প্রেক্ষিতে প্রখ্যাত পেশাজীবী নেতা ডা. বাহারুল আলমের বক্তব্য ।
"আমি আজ লিখছি নিজেকে দায় মুক্ত করার জন্য নয়, সত্যটা জানানোর জন্য ।" লিখেছেন অধ্যাপক এম ইকবাল আর্সলান
অবাক বিস্ময়ে শুনতে পেলেন তার নেতা দের পাল্টে যাওয়া বক্তৃতা। সবাই বলছেন দুধের অভাবে শিশুদের কষ্টের কথা। কর্তৃপক্ষ যেহেতু নমনীয় হয়েছে, আগামীকাল থেকে ধর্মঘট প্রত্যাহার করা যেতে পারে।লিখেছেন ডা. তারিক রেজা আলী