অধ্যক্ষ ডা. মওদুদ আলমগীর পাভেল লিখেছেন, আমরা সিনিয়ররা (অবশ্যই তথা কথিত, কারন আমি বয়স বাড়াকে সিনিয়রিটি মানি না, প্রায়ই স্থুল ভাবে বলি গরু বুড়ো হলেই তাকে কেউ সিনিয়র গরু বলে না বা সম্মান করে দু আটি খড়ও বেশী দেয়না, বরং বুড়ো গরুর
অধ্যাপক ডা. মোহিত কামাল শোক এপিটাফে লিখেছেন, ' ভাইয়া, কেমন আছিস?' পিঠে চাপড় দিয়ে আদর করে কথা বলতেন তিনি। সিলেট মেডিকেল কলেজের সাবেক ভিপি ( SOMC14) প্রখ্যাত ইউরোলজিস্ট ডা. মনজুর রশীদ চৌধুরীর আর এমন মধুর প্রশ্ন শোনা হবে না। আজ
মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ লিখেছেন, ' পথিক তুমি কি পথ হারাইয়াছো? ' ডুবন্ত মানুষ যেমন খড়কুটো ধরে বাঁচতে ব্যর্থ চেষ্টা করে তেমনই করোনার ভয়ে ভীত কোটি কোটি মানুষ যারা ট্রাম্পের কথায় হাইড্রোক্সিক্লোরোকুনিনের উপর আস্থা রেখেছিল এই ঘোষণায়
ডক্টরস প্লাটফর্ম ফর পিপল’স হেলথ এক বিবৃতি বলেছে, সঠিকভাবে লকডাউন কার্যকর না হওয়ায় সারা দেশে সর্বব্যাপী কোভিড-১৯ এর সামাজিক সংক্রমণ ঘটে গেছে। জুন মাস আমাদের জন্য একটি কঠিন সময়। বিশেষজ্ঞগণ আশঙ্কিত যে এ মাসে এরোগে ব্যাপক প্রাণহা
কবি, চিকিৎসক মোশতাক আহমদ লিখেছেন গনস্বাস্থ্য স্মৃতি। এ লেখায় ডা. জাফরউল্লাহ সহ নানা চরিত্র চলচ্চিত্রের সেলুলয়েডের মত দেদীপ্যমান।
ডাঃ জোবায়ের আহমেদ লিখেছেন,সহযোগী অধ্যাপক ডাক্তার :উনার বাবা ডাঃ মতিন, সাবেক সিভিল সার্জন কোভিড ১৯ আক্রান্ত হয়ে ইন্তেকাল করলেন। বাবার চিকিৎসা পেতে গিয়ে ডাঃ রাবেয়া তার করুণঅভিজ্ঞতা তুলে ধরলেন। হাহাকার করলেন।
করোনা মোকাবিলার ক্ষেত্রে বিশ্ব জুড়ে হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন (এইচসিকিউ)-এর পরীক্ষামূলক প্রয়োগ আপাতত বন্ধ রাখার কথা গত কালই জানিয়েছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)। মূলত পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ার কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত। কিন্তু হু-র পর্য
"মাস্কের মান নিয়ে প্রশ্ন তোলা চিকিৎসক ওএসডি": এ ঘটনা বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার । হোটেল বাতিল করায় মুগদা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষসহ ৩ চিকিৎসককে বদলী ও ১ জনকে ওএসডি। এ ঘটনাও ঢাকার। আর বিশাখাপত্তনম-এর ঘটনা আরও ভয়াবহ। পিপিই'র অভাব ন
ডাঃ মোঃ শরিফুল ইসলাম সুজন লিখেছেন, অথচ দেখেন, তার পরিবারের লোকজন জানেই না কি হচ্ছে, নিশ্চই রাগ করছে, কেন ফিরছে না, এদিকে ওদিকে খোঁজ করছে, হয়ত ইফতারি নিয়ে বসে আছে, লোকটা ফিরলে সবাই একসাথে বসে খাবে। আর জানেন তো, পথে অজানা-অচেনা
ডা. অসিত মজুমদার জানান, নভেল করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) পরিস্থিতিতে চিকিৎসকদের ঈদ বোনাস না দিয়ে বরং অনেকের বেতন কেটে নিচ্ছে বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও ক্লিনিক। একে শ্রম আইন পরিপন্থী ও প্রাইভেট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অন
আইভারমেকটিনের জন্য আয়ারল্যান্ডের উইলিয়াম সি ক্যাম্পবেল, জাপানের সাতোশি ওমুরা ২০১৫ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরষ্কারে ভূষিত করা হয়।১৯৮১ সালে এই ড্রাগের প্রথম ট্রায়ালে নেতৃত্ব দেন একজন বাংলাদেশী চিকিৎসাবিজ্ঞানী ডা এম এ আজিজ।
চট্টগ্রাম মেডিকেল :করোনার প্রথম অধ্যায়ের সমাপ্তি : দ্বিতীয় অধ্যায়ের শুরু: জানাচ্ছেন বিস্তারিত অধ্যাপক ডা. শাহানারা চৌধুরী
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. মো. মারুফ হক খান লিখেছেন, আবেগ, অজ্ঞতা বা প্রচারণা দিয়ে বিজ্ঞান পরিচালিত হয় না। চিকিৎসাবিজ্ঞান জীবন মান উন্নয়ন করতে এবং জীবন বাঁচাতে কাজ করে। এখানে কোন ধরণের গাফলতি বা গোঁজামিল দেওয়ার সুযোগ নেই। একই স
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী জানান, ওষুধ কোম্পানি মডারনা গত সোমবার সংবাদ সম্মেলনে বলেন ছোট দলে পরীক্ষা করা হলেও এদের দেহে ভাইরাসের বিরুদ্ধে ইম্মুনিটি তৈরি হবার প্রমাণ মিলেছে ।
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন , এত শক্তিশালী অম্ল রস যে তা গলিয়ে দিতে পারে যে কোন ও ধাতু । লোহা হজম করতে পারে । হাতের তালুতে এক ফোঁটা অম্ল রস পড়লে গলে যাবে পেশী । পাকস্থলী যে শক্তিশালী অম্ল তৈরি করে এর নাম হাই ড্র ক্লরিক
বাংলাদেশের হয়ে বিশ্বসুনাম পাওয়া অধ্যাপক ডা. সেজান মাহমুদ লিখেছেন যারা এই জাতীয় সংবাদ ছাপেন, যারা নির্বিচারে শেয়ার করেন তাদের আমি আমার বন্ধু লিস্ট থেকে খারিজ করতে চাই; প্রথমত, এতো বছরের শিক্ষা, লেখা কোনটাই এইসব গর্দভদের মাথায়
মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ লিখেছেন, করোনা প্রতিরোধে ঘন ঘন হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধুতে বলা হচ্ছে। কথাটি সত্য হলেও হ্যান্ড স্যানিটাইজার অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং বিপদও এনেছে।এটিতে উঁচু মাত্রায় এলকোহল থাকায় এটি ' Class l fl
বাংলাদেশের শীর্ষতম চিকিৎসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিসিপিএস জুলাই মাসে তাদের নিয়মিত ষাম্মাসিক পরীক্ষা নিচ্ছে , এমন প্রস্তুতির খবরে নানা প্রতিক্রিয়া দেশী ও প্রবাসী চিকিৎসক মহলে।
করোনার করাল ছোবলে চলে গেছেন বাংলাদেশের ফরেনসিক মেডিসিনের কিংবদন্তি অধ্যাপক ডা.আনিসুর রহমান। চিকিৎসক ও মেডিকেল শিক্ষার্থীদের তথ্যাধার প্লাটফর্ম এক শোকবানীতে ডা. শুভ কুমার ভৌমিক জানান, চলে গেলেন ফরেনসিক মেডিসিনের কিংবদন্তি প্র
হাসপাতালে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। এরপর সবকিছু এলোমেলো হয়ে যায়। তবে মনে ছিল সাহস। চালিয়ে গেছেন করোনার বিরুদ্ধে চিকিৎসা, জিতেও গেছেন। সুস্থ হয়ে আবারও ফিরেছেন সেই কর্মস্থলে, দিচ্ছেন রোগীদের সেবা। এই চিক