রাজা শাহ আলম তার বিশাল তারকা হোটেলটি কোয়ারান্টাইনে থাকা ডাক্তার ও সেবাপ্রদানকারী ডাক্তারদের জন্য ছেড়ে দিলেন। একেই বলে রাজার কর্ম । এ ঘটনা বাংলাদেশেই কক্সবাজারের।
স্বাচিপ সভাপতি এম ইকবাল আর্সলান এক বিবৃতিতে বলেন, আপনাদের অধিকার ও পেশাগত নিরাপত্তার ব্যাপারে আমরা সচেতন। কিন্ত উদ্ভুত পরিস্থিতিতে কিছু অনাকাঙ্খিত ঘটনাও ঘটছে।সম্প্রতি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে
ডা. কামরুল হাসান সোহেল লিখেছেন, নরেন্দ্র মোদি ডাক্তারদের জন্য যা করেছেনঃ ১। ডাক্তারদেরকে ভগবানের সাথে ভুলনা করেছেন। ২। কোন ডাক্তার করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসা করতে গিয়ে মৃত্যুবরন করলে তার নামে ৫০ লক্ষ টাকার বীমা করার প্রতিশ্রুত
ডা. সজল আশফাক লিখেছেন, বৃহৎ উদ্দেশ্যে এটা খুবই সামান্য কষ্ট। পৃথিবীতে এই মহামারী কিভাবে শেষ হবে সেটা নির্ভর করে কিভাবে এটা শুরু হয়েছিল তার ওপর। যদি এর সংক্রমণের হার দ্রুত উপরের দিকে বাড়তে থাকে তাহলে তার পরিণাম হবে ভয়াবহ। আ
নিজস্ব উদ্যোগে, দেশীয় প্রযুক্তির পারসোনাল প্রটেকশন ইক্যুইপমেন্ট : পিপিই তৈরী করল জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল । অনন্য ব্যাতিক্রমী চেষ্টা। সারা দেশে যখন পিপিই সঙ্কটে কর্তৃপক্ষ দিশাহারা; নানা সামাজিক উদ্যোগের
বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. তারিক রেজা আলী এই লেখায় একটি লিস্ট দিয়ে বিনীত অনুরোধ করেছেন, এই লিষ্ট ছাড়া সাধারণ কোন কষ্টে আগামী একমাস চোখের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে আসবেন না।প্রয়োজনে টেলিচিকিৎসা বা ডিজিটাল চিকিৎসার সাহায্য নিন
ডা. মিথিলা ফেরদৌস লিখেছেন, নিজেই ডিসিশন নিলাম,করোনার জন্যে যেসব হাসপাতালে ব্যবস্থা করা হয়েছে চলে যাই।কিন্তু দুইটা হাসপাতালে খোজ নিয়ে জানলাম,আসলে নামে মাত্র ব্যবস্থা, সেখানে যাওয়ার চেয়ে বাসায় থাকাই ভাল।বাসায় অন্যদের কথা ভাবতেও
'করাল' করোনা নিয়ে ডা. দেবী শেঠির জরুরি ৫ পয়েন্ট
আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি যে, করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় এখন পর্যন্ত মাঠ পর্যায়ে ডাক্তারসহ সকল স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তার ব্যাপারটিতে পর্যাপ্ত গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না। এভাবে চললে, দেশে যদি কোভিড১৯ রোগীর সংখ্যা বাড়ে
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কানাডা থেকে আসা এক রোগীর মর্মান্তিক মৃত্যুর সঙ্গে করোনা আতঙ্ক ও নানা মনগড়া তথ্য যোগ করে ঢাকাই মূল ধারার অনেক মিডিয়ায় এখন হলুদ সাংবাদিকতা চলছে। যে কোন মৃত্যুই চরম শোকাবহ। চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যসেবীরা স
ডা. অসিত বর্দ্ধন , কানাডা থেকে লিখেছেন, ঠিক কিভাবে করবেন? কিছু উদাহরণ দেওয়া হল নীচে ঃ নিজের বেডরুমে থাকুন। একা। সম্ভব হলে নিজের আলাদা টয়লেট ব্যবহার করুন। নিজের তোয়ালে , গামছা, ব্যবহার করুন। নিজের বিছানা আলাদা রাখুন।
ডা. সাঈদ এনাম লিখেছেন, স্যার করোনাভাইরাস মারতে কোনটা ভালো, সাবান নাকি স্যানিটাইজার? এ প্রশ্ন মনে হয় শতজন ইনবক্সে করছে। করোনাভাইরাস ফোবিয়ায় জর্জরিত সবাই। আসুন সেটা জানার আগে দেখা যাক সাবান কিভাবে করোনাভাইরাস কে মেরে ফেলে?
দুটো ছবি পেয়ে মনটা খুব বিষন্ন হয়ে গেলো। একজন মেডিক্যাল ছাত্রীর হাতের প্ল্যাকার্ডে লেখা, ‘এক বছর ধরে রাস্তায়’। অথচ মেয়েটির থাকার কথা ছিল হয় ক্লাসে, নইলে হাসপাতালের ওয়ার্ডে কিংবা লাইব্রেরিতে। আরেকজন মেডিক্যাল ছাত্রীর হাতের প্ল্
ডাঃ জোবায়ের আহমেদ লিখেছেন, আমাদের দেশের বিত্তশালী,প্রভাবশালী ও এক শ্রেনীর মানুষ কিছু হলেই ইন্ডিয়া ব্যাংকক,সিঙ্গাপুরে উড়াল দেন চিকিৎসার জন্য। সামান্য সর্দি কাশি থেকে ক্যান্সার এর চিকিৎসায় তারা সেসব দেশে যান এবং সেসব দেশের চিকি
ডা. নাসিমুন নাহার মিমমি লিখেছেন, নারী হিসেবে পৃথিবীর কাছে চাই ; "ও তো মেয়ে, পারবে না এই কাজটা করতে" --- এই কথাটা কখনোই না শুনতে।
ডা. নাহিদ ফারজানা লিখেছেন, আন্তর্জাতিক নারী দিবসে এক সাধারণ নারীর ভাবনা। তার ভাষায় আমি বা আমার মতো মেয়েরা সবকিছুতে নিরাপত্তা খুঁজি, নিজের ডানায় ভর পাইনা,কাজে ও পরিশ্রমে দারুণ ভয়, পানপাতার মতো লতিয়ে লতিয়ে আমরা শক্ত আশ্রয় খুঁজি
বাংলাদেশের পথিকৃৎস্বাস্থ্য মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব ডা. সজল আশফাক লিখেছেন, ওয়াশিংটনে করোনাভাইরাস মৃতের খবর প্রচারের পরপরই অ্যামাজনে বেড়ে গেছে মাস্ক, হ্যান্ড সেনিটাইযারসহ করোনা প্রতিরোধী উপকরণের চাহিদা। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের খব
ডা.হিমেল ঘোষ লিখেছেন , উত্তীর্ণ না হতে পারলে সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষার ঘানি টানতে টানতে তৃতীয় বর্ষের পড়ালেখাও চালিয়ে যেতে হয়।যেন গোদের উপর বিষফোঁড়া।তৃতীয় বর্ষ থেকে আবার শুরু হয় হাসপাতালের ওয়ার্ড প্লেসমেন্ট।তৃতীয় বর্ষের কমিউনিট
নোবেল জয়ী বিজ্ঞানী জন ন্যাশ ছিলেন এই রকমই একজন মানসিক ব্যাধিতে আক্রান্ত মানুষ। তাঁর জন্ম হয় ১৯২৮ সালে, ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া, ইউ এস এ। মাত্র ১৯ বছর বয়সে ম্যাথমেটিক্সে গ্র্যাজুয়েশন। তারপর প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটিতে উচ্চশিক্ষা। প্রতি
ডা. আজাদ হাসান লিখেছেন , অবশ্য কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিএমএ-ও ভিকটিম বা ভুক্তভোগী চিকিৎসক এর পার্শ্বে দাড়ালেও এ ক্ষেত্রে বিএমএ-র কাছে চিকিৎসক সমাজের প্রত্যাশা আরো বেশী ছিলো, যা তারা পরিপূর্ণ ভাবে পূরণ করতে সমর্থ হন নাই। এমতাবস্থা