করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে চীনফেরত এক শিক্ষার্থীকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে ভর্তির পরপরই তাঁকে মেডিকেলের আইস্যুলেশন ওয়ার্ডে নেওয়া হয়। তবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার উপযুক্ত ব্যবস্থা না থাকায় সর
সায়েবা'স মেথডের মাধ্যমে লাখো প্রাণ বাঁচিয়েছেন যিনি, সেই অধ্যাপক ডা. সায়েবা আখতার এবার বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্র সম্মান একুশে পদকে সম্মানিত হলেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন মেধাবী অধ্যাপক শিক্ষক ডা
চীনে নভেল করোনাভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করতে প্রাদুর্ভাবের কেন্দ্রস্থল হুবেই প্রদেশের উহানে মাত্র ১০ দিনে তৈরি করা হাজার শয্যার হাসপাতালটি চালু হচ্ছে আজ ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২০থেকে । বিশ্বকে আবারও তাক লাগিয়ে দিল চীন।
চীনে নিউমোনিয়া ঘটানোর ভাইরাস এর প্রাদুর্ভাব হওয়াতে সেখানে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে । উদ্বেগের কারণ আছে কিন্তু আতঙ্কের কারন নাই। বলছেন অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী
ডা. সাঈদ এনাম লিখেছেন, মানুষের ক্ষেত্রেও কুমিরের কান্নার মতো এমন হতে পারে। বিরল এ রোগের নাম ক্রোকোডাইল টিয়ার সিনড্রোম (Crocodile Tear Syndrome) বা 'কুমিরের কান্না' রোগ। শুনতে বেশ অদ্ভুত লাগছে? আসলেই তাই। মানুষের অনেক রোগ আছে
চিকিৎসকেরা বলছেন, এটা ভুল নয়, অপরাধ।ওই ডায়গনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্স বাতিল করার দাবিও উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে পূর্ণিমাদেবীর স্বামী অতনু সরকার ওই ডায়গনস্টিক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। অভিযোগ, কর্তৃপক্ষ প্রথমে রোগীর পরিবারের অ
কাজটা অত্যন্ত কঠিন ছিল। ডা. রূপনারায়ণ জানিয়েছেন, দু’টি আঙুলই অত্যন্ত খারাপভাবে হাত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছিল। আঙুল দু’টি হাসপাতালে নিয়ম মেনে আনাও হয়নি প্লাস্টিকে মোড়ার পর বরফের বাক্সে করে আনা উচিত ছিল। অথচ আনা হয়েছে পকেটে পুরে
রাজশাহীর সন্তান ডা. বদরুদ্দোজা বেশ ক’বছর আগে শিকাগোতেই বসবাস করতেন সপরিবারে। দুই কন্যার জনক ছিলেন তিনি। কিন্তু স্ত্রীর সাথে ছাড়াছাড়ি হওয়ার পর শিকাগো ছেড়ে অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি জমিয়েছিলেন। কয়েক বছর পর পুনরায় শিকাগোতে ফিরেই বসতি গড়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিন চিকিৎসকের জামিন হয়েছে। এখন চট্টগ্রাম বিভাগের বিক্ষুব্ধ ডাক্তার সমাজের দাবি , অবিলম্বে মিথ্যা বানোয়াট মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। এ দাবি জানান চট্টগ্রাম বিএমএর সাধারণ সম্পাদক ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী। এর আগে ৪
মেয়ের মৃত্যুতে বাবা আহমেদ রাশিদ জয় ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন। আর সেটি মুহুর্তেই ভাইরাল হয়। স্ট্যাটাসের মেয়ের আত্মহত্যার কারণ তুলে ধরেন। এ নিয়ে অনলাইনে তোলপাড় চলে। একজন পিতা আর্তি তাতে মর্মস্পর্শী ভাষায় ধরা পড়ে। তিনি কিছু অভ
সবাইকে চমকে দিয়ে পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাক্তাররা বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক থেকে চিকিৎসার নামে কমিশন বাণিজ্য বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। প্রতিদিন হাসপাতালে কর্মদিবসের শুরুতে কোনো চিকিৎসক আর্থ
ফর্ম ফিলাপ করলাম। জমা দিলাম। আমার নিজের কিডনিতে স্ট্যান্টিং করা অবস্থায়। এর মধ্যে আম্মাও কিডনি রোগে আক্রান্ত। তার ডায়ালাইসিস শুরু হয়েছে। আমার কিডনির স্ট্যান্টিং নিয়ে ক্লিনিকে জব করা সম্ভব হচ্ছিল না। আর ওদিকে আম্মার প্রতি ডায়া
জেএসসির ফল প্রকাশের পর পত্রিকার খবরে জানা যায় সারাদেশে ৯ শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে: শোকার্ত পরিবেশ ভুক্তভোগী পরিবারে। এখন অভিভাবকদের করণীয় :লিখেছেন ডা. আশীষ দেবনাথ
ডা. গুলজার হোসেন উজ্জ্বল লিখেছেন, আমি এদেশের নাগরিক। নিজের পেশার নিগ্রহ দেখলে আমারও ক্ষুব্ধ হবার অধিকার আছে৷ এই বিকারহীন সমাজে আমি শুধু সেবা দিয়ে যাব, আর কেউ " ভুল চিকিৎসা দিসেন" বললেই জেলে যাব- এরকম তো মেনে নেওয়া যাবেনা।
হোমিও ফেসবুক ডাক্তার, ডিপ্লোমা থেরাপিস্ট হাড্ডি ডাক্তারের পর এবার ইউটিউব , ফেসবুকে চালু হয়েছে এমবিবিএস ফেসবুক ডাক্তারির ক্রেজ। অনলাইন পরামর্শ অন্যায় নয় ; কিন্তু তা হতে হবে সহায়তা মূলক। কোনভাবেই ওষুধ বলা যাবে না। বা ডাক্তারির
আমাদের দেশে হেলথ ইন্স্যুরেন্স , হেলথ ট্যাক্স চালু করার কথা নীতি নির্ধারকরা ভাবেন না । আর জি পি রেফারেল সিস্টেমও ভাবেন না , জানিনা কেন ? দেশে জন ঘোষিত স্বাস্থ্য নীতি কি আছে ? ব্যপক ভাবে তা কি প্রচারিত আর বাস্তবায়িত ? লিখেছেন জ
বাংলাদেশে আমেরিকান চিকিৎসক দম্পতি জেসন এবং মেরিন্ডা গ্রামে গিয়ে কাজ করেন জন্যে মানুষজনের মাত্রাতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে। কেউ কেউ ডাক্তারদের লজ্জা দিতে, নিজেদের লজ্জা দিতে উঠেপড়ে লেগেছে, কেউ কেউ আমেরিকার ষড়যন্ত্র খুঁজছে,
ডা. শহীদুল আলম লিখেছেন, এই পাকিস্তানে নির্মমভাবে খুন করা হয়েছে সে দেশের টিকা কর্মসূচির জনক এক ডাক্তারকে। যাকে ড. মহম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তুলনা করা হত মানবতাবাদী সেবক হিসেবে। তাকেই পাকিস্তানী ধর্মান্ধরা খুন করে টিকা দান কর্মসূচির
দেবাদৃতার মৃত্যুর খবরটি তাই সবিস্তার জানা ছিল না। ওর মুখটি ঠিক মনে করতে না পারলেও ঐ সময়ে সাগরদত্তের সব ছাত্রছাত্রীদের চিনতাম। হাসিখুশি তরতাজা ছেলেমেয়ের দল। অথচ সে আর তার পুরো পরিবার একসাথে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেল।লিখেছেন ডা. রেজাউল
ভ্রূণ হত্যা রুখতে শিশুর লিঙ্গ প্রকাশ নিষেধ করে অনন্য উদ্যোগ নিয়েছেন বাংলাদেশের একজন সিভিল সার্জন। বিষয়টি ব্যাপক প্রশংসিত হলেও কন্যাশিশুর ভ্রূণ নিবারণে আগ্রহীরা নেতিবাচক প্রোপাগান্ডা শুরু করেছে। তাতে দমছেন না ডাক্তার প্রশাসক।