ডাঃ এস এম মুইজ্জুল আকবর চৌধুরী লিখেছেন, যারা দিন রাত প্রস্তুতির গলাবাজি করে মুমূর্ষু করোনা রোগীর চিকিৎসায় অত্যাবশকীয় ব্যবস্থাও করেনি, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করছি। এবং দ্রুততম সময়ে মুমূর্ষু রোগীর চিকিৎসার জন্য কার্যকর
বাংলাদেশের প্রখ্যাত চিকিৎসক নেতা , স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ : স্বাচিপের কর্ণধার অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সলান ডাক্তারদের নিজ নিজ সেবা কার্যক্রম প্রতিদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ করার জন্য সকল চিকিৎসকের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।
ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ লিখেছেন, 'যে রাষ্ট্রের শিকড় থেকে শিখর পর্যন্ত প্রতিটি পরতে পরতে চিকিৎসক বিদ্বেষ সেই রাষ্ট্রের কাছে একজন চিকিৎসক হিসেবে আর কিছুই চাই না।'
ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী লিখেছেন সমাজ সেবার সব দায়িত্ব ডাক্তারদের , এ দেশে শুধু ডাক্তাররাই কি সমাজ সরকারের ট্যাক্স এর টাকায় পড়ে। অন্য কেউ কি পড়ে না। নিচের লিস্টে দেখেন, কারা কারা পড়ে।
ডা. হাসান নিটোল লিখেছেন , প্রায় সময়ই দেখা যায়, আমার নন-মেডিক্যাল বন্ধু-বান্ধব,আত্মীয় সজন,পাড়া প্রতিবেশী এবং অতিশয় জ্ঞানপাপী পাবলিক ডাক্তারদের গালি গালাজ করে বিমলানন্দ লাভ করেন। এতে আমার কোন আফসোস নেই,বরং ভালোই লাগে।আর এই দুর
অধ্যাপক ড. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন, আত্ম সুরক্ষা নৈতিক কর্ম। এমনি হওয়াতে বিদেশে মারাত্মক পরিস্থিতি হয়েছে। জীবিকা জীবনের চেয়ে বড় নয় কেউ একে অস্বীকার করেন না। নার্স টেকনোলজিস্ট এমনকি পরিচ্ছন্নতাকর্মী সবাই সুরক্ষা নেবেন। আমরা ঘরে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সুমন চাকমার কি হয়েছিল? এ নিয়ে মিডিয়ার নানা ভাষ্য ও প্রকৃত সত্যাসত্য অনুসন্ধান করেছেন অধ্যাপক ডা. একেএম রেজাউল করিম । চিকিৎসাবিজ্ঞানের প্রকৃত সত্য বিশ্লেষণ করে তিনি জানান, শুধুমাত্র শুনাকথায় একজন ফুস
ডা. মোঃ বেলায়েত হোসেন লিখেছেন , যখন বাসা ছেড়ে যাচ্ছিলাম ডিউটি করার জন্য,খুব মন খারাপ হয়ে গিয়েছিলো।চোখে পানি এসে পড়েছিলো এমন।মেয়েটার দিকে তাকাতে পারছিলাম না,বুকটা ভেঙে যাচ্ছিলো ওর দিকে তাকালেই।ঘরে বাবা মা,স্ত্রী,ভাই আর ভাইয়ের
ডা. সাঈদ এনাম লিখেছেন, সমাজের অজপাড়া গাঁয়ের যে সকল মেধাবী ছেলেপুলে পড়াশুনায় খুব ভালো, মেধাবী এক নাম্বার তাদেরকে কি কেউ কখনো পাত্তা দেয়? এক টাকা স্কলারশিপ দিয়ে বা স্পন্সর করে তাকে কি কেউ লেখাপড়ায় উৎসাহ দেয়? দেয় না, অথচ তারাই এ
করোনা মহামারী মোকাবেলার সম্মুখ সৈনিক বীর চিকিৎসকদের ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর মত প্রনোদনা দিন। উৎসাহ দিন। করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সাহস যোগান। ভারত ডাক্তারদের বীর ঘোষণা করে , ৫০ লক্ষ রুপির র বীমা দিয়ে উদ্বুদ্ধ করছে। বাংলাদেশেও এরক
ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী লিখেছেন, মাননীয় অর্থমন্ত্রী, করোনা পরবর্তী বেঁচে থাকলে জিডিপি ৮, বা অর্থনীতি কত শক্তিশালী হবে তা চিন্তা করা যেত, কিভাব মহাদুর্যোগ মোকাবেলা করব, যারা এই যুদ্ধে সন্মুখযোদ্ধা সেই স্বাস্থ্যসেবার সাথে জড়িত স
১. প্রাইভেট প্র্যাকটিশনাররা একসাথে অনেকে বসেন। আলাদা বসেন কম। ২. তাদের কাছে যারা যাবেন তাদের অধিকাংশই অন্য রোগের জন্য যাবেন, কোভিডের জন্য না। কিন্তু ওয়েটিং এরিয়াতে একজন কোভিড রোগী এসে সকলকেই ইনফেক্ট করে যেতে পারেন অথবা ডাক
সম্প্রতি ময়মনসিংহ মেডিকেলের ৫২ ব্যাচের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা করোনা দুর্দশার পরিস্থিতিতে আপাতত: ইন্টার্ন না করতে না চাওয়ায় তাদের জন্য সারাদেশের দরোজা বন্ধ হওয়ায় চিকিৎসক সমাজে ব্যাপক বিস্ময় দেখা দিয়েছে। চিকিৎসকরা বলছেন , ইন্টার্
ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ লিখেছেন, চিকিৎসকদের প্রাইভেট চেম্বারে একজনও যদি করোনাক্রান্ত রুগি আসে এবং তার দ্বারা যদি কম্যুনিটি ট্রান্সমিশন ত্বরান্বিত হয় তার দায় কি নিবেন? কিংবা প্রাইভেট চেম্বারে রুগি দেখতে গিয়ে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক
ডা. শাহাদত হোসেন লিখেছেন, ডাক্তারদের প্রাইভেট চেম্বার নয়, অব্যবস্থায় ভরা অবহেলিত ,বিপন্ন , রুগ্ন স্বাস্থ্য সেক্টর ঢেলে সাজান ।
করোনা : সাতটি বহুল উচ্চারিত জিজ্ঞাসার সঠিক উত্তর দিলেন মেজর ডা.খোশরোজ সামাদ
করোনা : সাতটি ভয়ংকর গুজবের সঠিক উত্তর দিলেন মেজর ডা.খোশরোজ সামাদ
এবার কক্সবাজারের বিভিন্ন প্রাাইভেট হাসপাতালে কর্মরত ডাক্তারদের পারসোনাল প্রোডাকশন ইক্যুপমেন্ট (পিপিই) দিলেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি রাজা শাহ আলম চৌধুরী। ১ এপ্রিল দুপুরে তিনি ১০০ পিস পিপিই বাংলাদেশ মেডিক্যাল এসোসিয়
অধ্যাপক ডা. ঝুনু শামসুন নাহার লিখেছেন, উল্লেখ্য যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চিকিৎসকদের ভগবান তুল্য বলে আখ্যা দিয়েছেন । করোনা আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসা দিতে গিয়ে কোনো চিকিৎসক যদি সংক্রমিত হয়ে পড়েন তাহলে তার জন্য ৫০ লক্
ডা. পলাশ গণস্বাস্থ্য সমাজ ভিত্তিক মেডিকেল কলেজ থেকে পাশ করে বেসরকারি মেডিক্যালের ই এম ও (emergency medical officer) র কঠিন দায়িত্ব পালন করে কঠিন সংগ্রামের পর চক্ষুচিকিৎসার উচ্চতর কোর্সে চান্স পেয়ে যোগ দেয়ার অপেক্ষায় ছিল। ফুলে