ডাঃ সুকুমার সুর রায় লিখেছেন এক গুরুচরণের কথা। গুরুচরনের বাড়ি হাসপাতাল থেকে পাঁচ কিলোমিটার দুরবর্তী শহরতলীর 'ঋষি পাড়ায়।' খুব ভোরে হাসপাতালের কোন স্টাফ বা অন্য কেউ যখন এসে পৌছায় নাই, সেই কাক ডাকা ভোরে গুরুচরন একটি ভাঙ্গা সাইকেল
ডাঃ সুকুমার সুর রায় লিখেছেন, বাস্পরুদ্ধ কন্ঠে রাকিব ভাইকে জিজ্ঞেস করলাম - " ভাই, চাকরি কি থাকবে, নাকি চলে যাবে!? " আমার কথা শুনে ইউএইচএফপিও জহুরুল স্যার মিটি মিটি হাসতে লাগলেন ! রাকিব ভাই জিজ্ঞেস করলেন -- " চাকরি কয় বছর হয়েসে
ডাঃ সুকুমার সুর রায় লিখেছেন, ড্রাইভার রবিউলকে জিজ্ঞাসা করতেই জানালো - " ঢাকা থেকে গতরাতে স্বাস্থ্য মহাপরিচালক প্রফেসর এ, টি, সিদ্দিকী স্যার এসে সার্কিট হাউজে ছিলেন। সকালে সিভিল সার্জন স্যারকে সাথে নিয়ে চৌবিলা গ্রামে ভিজিটে গি
ডাঃ সুকুমার সুর রায় লিখেছেন ডাক্তার জীবনের ধারাবাহিক। "মাঝরাতে স্যারের চেঁচামেচিতে ঘুম ভাঙ্গলো। তিনি বললেন তার খাট জল ছুঁই ছুঁই করছে! আমি বললাম আমার খাট এখনো কিছুটা উঁচু আছে কারন ইট দিয়ে উঁচু করা হয়েছে। তিনি তখন বললেন তার ছেল
ডাঃ সুকুমার সুর রায় লিখেছেন, হঠাৎ ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল কাদের সাহেব টিভির সামনে গিয়ে টিভি বন্ধ করে দিলেন! সবাই - " কী হলো?, কী হলো? " বলে হৈ হৈ করে উঠলো! ম্যাজিস্ট্রেট সাহেব হাতের ইশারায় সবাইকে থামতে বললেন। তারপর বললেন - " আমর
ডাঃ সুকুমার সুর রায় লিখেছেন ধারাবাহিক ডাক্তার জীবন কাহিনি : তিন নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বর নওয়াজেশ আলি মোল্লার সাথে পরিচয় হয়েছে। প্রায়শই হাসপাতাল গেটে চা'য়ের দোকানে তাকে আড্ডা দিতে দেখা যেতো। বেঁটেখাটো গাট্টা গোঁট্টা চেহারা, গায়ের
ডাঃ সুকুমার সুর রায় লিখেছেন ধারাবাহিকডোক্তারী জীবনকথা। চিঠিটি পড়তে পড়তে জানা গেলো যে, এই চিঠিটি উপজেলা পরিষদের সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে ইস্যু করা হয়েছে। আমার কাজকর্মে অতিশয় সন্তুষ্ট হয়ে সদাশয় সরকার আসন্ন অনুষ্ঠিতব্য এসএসসি পরীক
ডাক্তারজীবনের অনন্য সব রহস্য রোমাঞ্চভরা কাহিনি নিয়ে ধারাবাহিক লিখে চলেছেন ডাঃ সুকুমার সুর রায়
ডাঃ সুকুমার সুর রায় লিখেছেন ধারাবাহিক ডাক্তারী জীবনের কাহিনি। কয়েকদিন পর হেড এসিস্ট্যান্ট দালাল বাবু আমার আউটডোর চেম্বারে এসে জিজ্ঞেস করলেন - " স্যার, আপনার স্ত্রীর নাম কী?" আমি আশ্চর্য হয়ে পাল্টা জিজ্ঞেস করলাম - " কেন? আমরা
বাংলাদেশে এখন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ও সেকটরে বাতিঘরের দেখা মিলছে। বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সেক্টরের প্রধান অফিস স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে দেখা মিলেছে , দুর্নীতির বাতিঘরের । তিনি স্বাস্থ্য অধিদফতরের গাড়িচালক আব্দুল মালেক ওরফে মালেক ড্রাইভ
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী র এই ৭টি পরামর্শ মেনেই দেখুন। অবশ্যই সুস্থ থাকবেন। সবল ও সতেজ।
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন, গবেষকরা বলেন আমরা আগেই ভারি হয়ে যাচ্ছি আর ওভাবেই থাকছি ।সি ডি সি বলছেন বয়স্ক লোকের তুলনায় ২০-৩৯ বছরের তরুন রা ৮০ শতাংশ বেশি খাচ্ছে ফাস্ট ফু ড । পর্দাতে ছবি দেখা , গাড়িতে বসে চলা ফেরা আরও বেশ
ডা. মো. সাঈদ এনাম লিখেছেন, বিশ্বে প্রতি বছর প্রায় ৮ লাখ পুরুষ ও নারী আত্মহত্যা করে, যা যেকোনো যুদ্ধে নিহতের চেয়েও অনেক বেশি। অর্থাৎ প্রতি ৪০ সেকেন্ডে ১ জন নারী বা পুরুষ আত্মহত্যা করছেন।
বাংলাদেশের প্রখ্যাত লোকসেবী চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. সুরাইয়া রওশন আরা রাস্না মারা গেছেন। ডাক্তার প্রতিদিন সম্পাদক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোরোগ বিদ্যার সহযোগী অধ্যাপক ডা. সুলতানা আলগিন তার প্রয়াণে গভীর শোক ও
অনেক কাল আগে একজন অন্ধ দার্শনিক ছিলেন। তিনি যে কোন কিছু স্পর্শ করে বলে দিতে পারতেন সেটা কী জিনিস। তো এক মেষবালক তার এই ক্ষমতা পরীক্ষা করার ইচ্ছা পোষণ করলো। সে অন্ধের হাতে তার খামার থেকে একটা বুড়ো বয়সের "ভেড়া" তুলে দিলো। অন্ধ
ডা. সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায় সব সময় লেখেন ভিন্ন স্বাদের লেখা। তেনই লিখে ছেন : হ্যাঁ, উপবাসে থাকলেও ইনসুলিনের ক্ষরণ অনেক কম হয়। ( জল ও লবণ ক্যালরিহীন তাই যে কোন ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং বা সাময়িক উপবাসে এটি গ্রহণ করলে বাধা নেই কিছু)
মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ ডা সুলতানা আলগিন দিলেন ভাল ঘুমের সতেজ ১৪ পরামর্শ
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন, মেডিক্যাল এডুকেশন থাকা উচিত ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিনে তাহলে শিক্ষায় আসত বহুমাত্রিকতা, বহু স্বজাতীয় বা সম্পর্কযুক্ত বিষয়ের ( allied subjects ) ঘটত সম্মিলন যেমন ক্লাইমেট হেলথ , পরিবেশ বিজ্ঞান
মেডিকেল শিক্ষার্থীদের পড়াবার সময় যে ৭ ভুল করা ঠিক নয় : চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছেন বাংলাদেশের পথিকৃৎ চিকিৎসাবিজ্ঞান শিক্ষক , চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী ।
ডাঃ ইসমত কবীর লিখেছেন , প্রমাণ-নির্ভর চিকিৎসা বিজ্ঞান' বা 'এভিডেন্স বেজড মেডিসিন' হচ্ছে বিজ্ঞানের নিয়ম মেনে বাস্তবতার নিরিখে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে চিকিৎসা পরামর্শ তৈরি করা। 'প্রমাণ-নির্ভর বিজ্ঞান' এর বিভিন্ন স্তর রয়েছ