ডা. মিথিলা ফেরদৌস লিখেছেন, সবচেয়ে কষ্ট করছে শিশু বিভাগ আর মেডিসিন বিভাগের জুনিয়র ডাক্তাররা। শিশুবিভাগের এক মেয়ে তো মন খারাপ করে বলেই ফেলল- আপু, কি পাপ করলে মানুষ ডাক্তার হয়? এত যে কষ্ট! ঘর নাই সংসার নাই, নিজের বাচ্চার খবর নাই
জুলাই মাস শুরু হতেই কলকাতায় নীলরতন হাসপাতালে ডাক্তার নিগ্রহে ধৃত ৫ জন সন্ত্রাসী গুন্ডা জামিন পেয়েছেন । যদিও ডাক্তারদের উপর হামলায় মূল অভিযুক্তরা ধরাই পড়েনি, অন্তত এমনটাই মত জুনিয়র ডাক্তারদের। এর মধ্যেই মঙ্গলবার ছিল প্রশাসনের
বহিরাগত নানা অপ্রয়োজনীয় লোকজনের প্রবেশে হাসপাতালে চিকিৎসা পরিবেশ বিনষ্ট হয়: সে প্রেক্ষিতে আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার :আরএমও ডা. মোজাহারুল ইসলাম এ ব্যবস্থা নেন। সাধারণ জনগনের কাছে বিনীত অনুরোধ করেন, সেবা নিতে আসুন। সবাই মিলে একটি
ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী জানান, সকল চিকিৎসক এক সুরে আওয়াজ তোলেন, বিচার না হলে কঠোর অবস্থান নিতে বাধ্য হবে চিকিৎসক সমাজ।
বরগুনা সদর হাসপাতালে কর্মস্থলে যোগদানের মাত্র দিন সাতেকের মধ্যে, দরিদ্র রোগীদের যিনি তিনটি সিজার সম্পন্ন করেছিলেন!তিনিই লাঞ্চিত হলেন অন্যায়ভাবে।
বরগুনা হাসপাতালে কেন ডাক্তার থাকে না ! থাকবেই বা কেমন করে! সেখানে চলছে গুন্ডারাজ। গুন্ডারা দিনে দুপুরে হামলা করছে লোকসেবী চিকিৎসকের ওপর।
কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে কলকাতা বেঙ্গালুরুর বিশিষ্ট চিকিৎসকদের এনে চিকিৎসা সেবার আয়োজন করেছে নারায়ণা হেলথ তথ্য কেন্দ্র। চিকিৎসা দেবেন, ডা. পিয়ংকর সাহা, ডা. কিরণএম এবং ডা. প্রতীক দাস । তিন জন যথাক্রমে কার্ডিয়াক স
প্রাইভেট হাসপাতালের দালালরা চিকিৎসা দেবার সময়টাতে হাসপাতালে ভীড় করতো। তারা প্রতিদিন নিরীহ ও গরীব অনেক রোগীকে ভুল বুঝিয়ে শহরের অন্যান্য প্রাইভেট ক্লিনিক গুলোতে পাঠাতো কমিশনের বিনিময়ে। এখন ঠিক বিপরীত চিত্র শেবাচিম হাসপাতালে। নে
উপজেলায় চিকিৎসকরা কি ধরণের সরকারি আবাসে থাকেন , তার ছবি প্রকাশ করলেন প্রখ্যাত চিকিৎসক নেতা ও চট্টগ্রাম বিএমএর সাধারণ সম্পাদক ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী। চোখে আঙুল দিয়ে দেখালেন প্রথম শ্রেনীর বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারের কর্মকর্তাদের
বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে গনপূর্ত বিভাগ ও অসৎ ঠিকাদারদের কাজের গাফিলতি ও দূর্নীতির র কারণে একের পর এক দূর্ঘটনা ঘটছে। রোগী ও চিকিৎসক স্বাস্থ্যসেবীরা আহত হচ্ছেন। কিন্তু কোন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না । সব দোষ নন্দ ঘোষ স্ট
ডা. আমিরুল ইসলাম রাজ লিখেছেন, ডাক্তারদের কর্মক্ষেত্র নিরাপদ নয়। এবার নিরাপত্তাহীনতা ঢুকেছে মেডিক্যাল কলেজের ছাত্রী হোস্টেলেও ! বিস্ময়কর ঘটনা এখন বাংলাদেশের অন্যতম সেরা মেডিকেল বিদ্যাপীঠ রাজশাহী মেডিকেল কলেজে। কোথাও নিরাপদ নয়
ফরিদপুর মেডিকেল কলেজে র ইনটার্ন চিকিৎসক বিভৎস হামলায় আহত হয়ে আজ হাসপাতালে ভর্তি। সেই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় লেখক ডা. কামরুল হাসান সোহেল-এর প্রশ্ন: এইধরণের ন্যাক্কারজনক আক্রমণের বিচার হবে কি?
আবারো রক্তাক্ত চিকিৎসক ফরিদপুরে। আহত রক্তাক্ত। গুরুতর আহত। এ এক বিস্ময়কর ডাক্তার নির্যাতনের ঘটনা। সারাদেশব্যাপী চিকিৎসক নির্যাতনের তালিকা ক্রমশ দীর্ঘ হচ্ছে। এর শেষ কোথায়? এ বিষয়ে ডা. অধ্যাপক মিল্টন হাসনাতের প্রতিবাদী লেখা।
ডা. অসিত বর্দ্ধন লিখেছেন, ইন্টার্ন শিপ ২ বছর করার সিদ্ধান্ত নিতে হয়ত কয়েকটা মিটিং লাগবে, কিন্তু এর প্রভাব হবে সুদূর প্রসারী। যা প্রভাব ফেলবে আমাদের শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ জীবনে। যারা আজ সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন তার অনেকেই কাল থাকবেন
সুচিকিৎসার জন্য নিয়ম মেনে চলা এবং এক সঙ্গে কম মানুষ আসার সবিনয় অনুরোধ করায় সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অন ডিউটি নারী চিকিৎসক এক রাজনৈতিক পতাকাধারী উগ্র মারমূর্তি যুবকের হাতে লাঞ্ছিত হয়েছেন। এ সংক্রান্ত প্রামান্য ভিডি
ডা. সাঈদ এনাম লিখেছেন , "এম পি মন্ত্রী গিয়ে সবাই গিয়ে বলবেন, "আরে মশাই, আপনি কি এমন আহামরি ডাক্তার? আপনি আমারে ইমার্জেন্সী শিখান? আপনি কি আমার লগে ফাইজলামি করেন? আমার কপাল কাটা মুমূর্ষু রোগীটারে চার ঘন্টা বসায়া রাখছেন?"
আবর্জনায় পরিপূর্ণ ড্রেন এবং নানা নোংরা পরিবেশ দেখে ক্ষিপ্ত মাশরাফি আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডা. মশিউর রহমানের কাছে দূরাবস্থার কারণ তলব করলে ডাক্তার বলেন, এর দায় নড়াইল পৌরসভার । সাংসদকে জানান হয়: এটা ডাক্তারদের কাজ নয়। ডাক্তারদ
পোস্ট গ্র্যাজুয়েট চিকিৎসকদের জন্য সুদবিহীন এডুকেশন লোন-এর উদ্যোগ নিয়েছে চিকিৎসক- মেডিকেল শিক্ষার্থী সংগঠন প্ল্যাটফর্ম ।
ডা. কামরুল হাসান সোহেল লিখেছেন, সারা দেশে স্বাস্থ্য সেবায় শ্রেষ্ঠ ১০টি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান কোনগুলো? সেইসব প্রতিষ্ঠানের কর্ণধারকে বা সেইসব প্রতিষ্ঠানকে কি সম্মাননা জানানো যেতো না? বিভাগীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ সেবাদানকারী স্বাস্থ্য
ডা. লোটে শেরিং বললেন, চিকিৎসা হল মহান পেশা। মহান বিদ্যা। মানুষকে ভালবাসার পেশা।