মেডিকেল শিক্ষার মান বাড়ানোর উপায়সমুহ:লিখেছেন ডা. রফিকুল শিমুল কবির
অামার লেখা ভাল করে পড়ুন। ওই লেখায় মানহীন মেডিকেলের কথাই বলা হয়েছে।মানহীন স্টুডেন্টদের কথাই বলা হয়েছে।লিখেছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
হাতেগোনা কয়েকজন ছাড়া বেশিরভাগের ভর্তির টাকা জোগাড় হয়েছে জমি বিক্রি,বন্ধক কিংবা ব্যাংক লোনের মাধ্যমে।লিখেছেন নাহিদ , এমবিবিএস শিক্ষার্থী
একটি পেশাকে টার্গেট করে বিদ্যাপীঠ খুলে সেটিকে সনদ প্রিন্ট হাউজ বানিয়ে দেবার মানে হয় না। লিখেছেন আনোয়ার হোসেন জুয়েল
মানহীন মেডিকেল কলেজ নিয়ে আলোচনার শেষ নেই। পক্ষে বিপক্ষেই কথা হচ্ছে। ডাক্তার প্রতিদিন সবার কথাই তুলে ধরবে। এই প্রতিক্রিয়া লিখেছেন নাভিম কবির প্রতীক , মেডিকেল শিক্ষার্থী
শুনুন, আমার কলেজের অমৃতা মেয়েটা সেকেন্ড প্রফ-এর কয়েকদিন আগে সুইসাইড করে,টাকার অভাবে ফর্ম পূরণ করতে পারেনি বলে। লিখেছেন সাবরিনা সুলতানা পুষ্প , এমবিবিএস শিক্ষার্থী
মানহীন ডাক্তার তৈরীর কারখানা --লেখাটি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে পাঠক মহলে। ক্ষুব্ধ হয়েছেন অনেকে। এমন প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ডা. শাহ আহসানুল ইমরান ।
ওদের ব্যাচের ফার্স্ট,সেকেন্ড,থার্ড তিনজন ই সরকারী মেডিকেলে।ওরাও ডাক্তার হবে আর এই মোষ্ট ফালতু মেয়েটাও ডাক্তার হবে? লিখেছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
অনন্য এক বিজয় দিবস উদযাপন করছেন ডাক্তার সমাজ। বৃক্ষমানব আবুল বাজানদারের দুহাতেই এখন বাংলাদেশ পতাকা।
একজন অকুতোভয় কিংবদন্তী চিকিৎসক দিন রাত নিজেকে নিঃস্ব করে চিকিৎসকদের অধিকার আদায়ের লড়াইটা লড়ছে। কে তিনি!! লিখেছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
ডাক্তারকে বসার জন্য কোনো রুম দেয়া যাচ্ছে না। অথচ বছরের পর বছর এই সব নষ্ট মালপত্র জায়গা দখল করে আছে। লিখেছেন ডা. রাহাত আরা নূর
এই মহিয়সী নারীর ছবিতে তিনজন বিশ্ববরেন্য নারীকে দেখতে পাবেন। যদি একজনকে দেখতে পান, বুঝে নিতে হবে আপনার হয়তো চোখের অসুখ করেছে।
কী যে দরদী মর্মস্পর্শী জীবনের গল্প। লিখেছে রাজশাহী মেডিকেলের ছাত্র সালেহ মনির রাজী
হিমালয় থেকে বলছি ডা:রাকিব উদ্দিন
আইটেম, কার্ড, টার্ম, এসেসমেন্ট, প্রফ যাই হোক না কেন, মোটামুটি হাজার খানেক ভাইভা দিতে হয় ৫ বছরে।রসময় কিছু বিবরণ ডা. তরফদার জুয়েলের।
মনে মনে বললাম, "চাইনীজ ম্যান, ঘুঘু দেখেছো, ফাঁদ দেখোনি।" লিখেছেন ডা. জামান অ্যালেক্স।
এই রোগীগুলো DMC র ICU সিট পাবে না এবং তাদের প্রাইভেটে যাওয়ার সামর্থ নেই অথবা রোগীগুলো পথেই মারা যাবে।
নানা পেশার কাপল, পাত্র পাত্রী নিয়ে কত কথাই না চালু । লিখেছেন তানভীর আহমেদ তালুকদার, রংপুর মেডিকেল কলেজ।
ডাক্তাররা তো সর্বাত্মক ডিউটি করে মানবতার দায়িত্ব পালন করছে। প্রশাসন কি করছে।ডা. অঞ্জলি
ডাক্তাররা চাইলেই কোটি কোটি ইউনিক গল্প লিখতে পারে অথচ তারা সাহিত্যে আসে না। লিখেছেন ডা. রাজীব হোসাইন সরকার