সাহসী পুলিশ কর্মকর্তা তার আইন বিরোধী তদবির রাখেন নি। তার কাছে থেকে সেই অন্যায় কর্মের একটি লিখিত বিবরণ রেখে দিয়েছেন। জানাচ্ছেন ডা. বাবুল হোসেন বাবু
এটি নিছক দূর্ঘটনা নয়। এটি একটি হত্যাকান্ড। দায়ী চালকের সমুচিত ও সর্বোচ্চ শাস্তি পেলেই হয়তো শাকিরের আত্মা শান্তি পাবে। লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
এই ডাক্তারকে ঠান্ডা মাথায় হত্যার বিচার করতে হবে। ঘাতক ড্রাইভার হেল্পারকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। সড়কে মৃত্যুর মিছিল বন্ধ হোক। লিখেছেন ডা. সালাউদ্দিন আহমেদ রুবেল
ভোর ৩টা ৩০ মিনিটে চলে গেলেন রাফা। জীবনের শেষ দিনগুলোয় তিনি পেয়েছেন দেশবাসীর সকলের ভালবাসা।
আমাদের দেশের জনগণ খুব সচেতন! তাই এরা দেশে চিকিৎসা নিলে পাস করা ডাক্তারের কাছে না গিয়ে প্রথমেই যায় ফার্মেসিওয়ালার কাছে,সেখানে কয়েকবার ইরেগুলার এন্টিবায়োটিক খেয়ে রোগের বারোটা বাজিয়ে চিকিৎসা নিতে আসে এফসিপিএস/এমডি পাস করা বিশেষজ
কোন চিকিৎসা ভুল প্রমানিত হওয়ার আগেই সেটাকে ভুল বলে চালিয়ে দেওয়া এবং তার শাস্তিস্বরুপ চিকিৎসক নির্যাতন ও হাসপাতাল ভাঙচুর কি জাস্টিফায়েড ?সবিনয়ে কিছু প্রশ্ন তুলেছেন ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ
বাঙালীরা প্রকৃত অর্থে মানুষ,তাই তারা মানবিক ডাক্তারদের খুঁজে পায় না। লিখেছেন অধ্যাপক ডা.অনির্বাণ বিশ্বাস।
প্রাপ্ত অনিয়ম গুলো এক একটি করে বিশ্লেষণ পূর্বক এর দায় ভার কার সেটাও উল্লেখ করার প্রয়াস রইলো। প্রসংগত উল্লেখ্য, স্বাস্থ্য সেবা একটি টীম ওয়ার্ক, এখানে সবার দায়িত্ব চার্টার্ড করা আছে। তাই একজনের দায়িত্ব যেমন অন্যকে দেয়া যায় না ত
৯ জুলাই হাইকোর্টের এক রায়ে বলা হয়েছে, 'কিছু দুর্বৃত্তের কারনে ডাক্তারি পেশার সুনাম ক্ষুন্ন হচ্ছে।' অথচ আমরা দেখলাম কিছু কিছু মিডিয়া শিরোনাম করলো, 'দেশে ডাক্তারি পেশা দুর্বৃত্তের পেশায় পরিণত হয়েছে।'লিখেছেন ডা. সুবীর সাহা
ভাল ডাক্তার খুজে বের করুন। তার কাছে চিকিৎসা নিন। ভাল ব্যবহার করলে ভিজিট না দেবার চেষ্টা করবেন না, ফাউ সার্ভিস দিতে দিতে সে একসময় কসাই হয়ে যায়। লিখেছেন ডা. অামেনা বেগম ছোটন
হলুদ সাংবাদিকতার সিন্ডিকেট এখন ডাক্তার সমাজের বিরুদ্ধে নোংরা কুৎসিত প্রোপাগান্ডায় নেমে পড়েছে। বিস্ময়ের ব্যাপার হল , অনেক খ্যাতিমান সাংবাদিক, সম্পাদকও নিজেদের অবস্থান ভুলে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে কুৎসা করছেন। লিখেছেন ডা. রাইসুল
ইন্সটিটিউশান বেইজড প্র্যাক্টিস এর বিকল্প আর কিছুই হতে পারে না । যার মান নিয়ন্ত্রন করবে স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় , বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় , বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশান, বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিলের সমন্বয়ে গঠিত
ক্লিনিক হাসপাতালে ন্যাক্কারজনক অনুপ্রবেশ : বিক্ষোভে ফুঁসছে চট্টগ্রামের চিকিৎসক সমাজ । তারা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে কোন রকম মিডিয়া মাস্তানি গুন্ডামি সহ্য করা হবে না।
"একটু কষ্ট করে সম্পুর্ন ভিডিও টা দেখবেন, তারপর বিচার করবেন।কে অশোভন অাচরন করেছে তা প্রমানিত হউক, আমি করলে আমার সনদ আমি ছিড়ে ফেলব, আপনারা কি করবেন জানতে চাই? "চ্যালেঞ্জ জানালেন ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক, চট্টগ্রা
সাংবাদিক রুবেল খান এর শিশু কন্যা রাইফার অনাকাংখিত মৃত্যুতে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রকাশিত রিপোর্টের প্রতিক্রিয়ায় বিএমএ,চট্টগ্রাম শাখার সভাপতি অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক খান এবং সাধারন সম্পাদক ডা. মো. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী নিম্নোক্ত যৌথ ব
বাস্তবে চট্টগ্রামের থানায় চট্টগ্রাম বিএমএর সাধারণ সম্পাদক ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী স্বয়ং উত্তেজিত মাত্রাজ্ঞানহীন লোকজন কর্তৃক আক্রান্ত হন। তাকে তুমি বলে সম্বোধন করে হেনস্থা করা হয়। লিখেছেন ডা. সুশান্ত সাহা, চট্টগ্রাম
চিকিৎসকরা রোগীকে সুস্হ্য করার জন্যে আপ্রান চেষ্টা করেন।কেউ ইচ্ছে করে রোগীকে মেরে ফেলতে চায় না।লিখেছেন ডা.বেলায়েত হোসেন ঢালী,শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ
"ধারা ৮৮ : ভালো উদ্দেশ্যে বা রোগ উপশমের উদ্দেশ্যে সম্মতিসহ কোন রোগীর চিকিৎসা (অপারেশন) করার সময় বা পরবর্তীতে যদি রোগীর মৃত্যু ঘটে তবে সেটি অপরাধ হিসাবে গন্য করা যাইবে না।" লিখেছেন ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী
নিষ্পাপ শিশু রাইফার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করি ও তার শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। লিখেছেন ডা.মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির
কোন মৃত্যু কারো কাম্য নয়। লিখেছেন ডা. বাহারুল আলম