"মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ এই সমস্যাটিকে চিহ্নিত করেছেন এবং তা প্রতিকারে ব্যবস্থা নিতে বলেছেন।" লিখেছেন ডা.কামরুল হাসান সোহেল
একটা ডাক্তার তার সারাজীবন তার ব্যাগে মানবকল্যাণপ্রসূ বই নিয়েই ঘুরেন,পড়াশুনা নিয়েই জীবন পার করে দেন,পড়াশুনা করেন রুগীর সেবার জন্যে।লিখেছেন ডা. মিথিলা ফেরদৌস
এটা সবাই জানি , তোমরা আছো আমাদের হৃদয়ে। জীবন যদি হয় সকাল বেলার রোদভরা হাসি; জীবনের অবসান চিরঅন্ধকার নয়। মৃত্যু মানেই সব শেষ হয়ে যাওয়া নয়।শোক এপিটাফ লিখেছেন সুজয় মহাজন , মেডিকেল শিক্ষার্থী
আঁখি আর মিনহাজ মাত্র এক সপ্তাহ আগে দুটি জীবন একটি সুতোয় বেঁধেছিল।মধুচন্দ্রিমা খুঁজতে বিমানে কাঠমুন্ডু যাচ্ছিল। তারপরের ইতিহাস সবারই জানা। শোক এপিটাফ লিখেছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ
ডেভিডসন'স প্রিন্সিপালস এন্ড প্র্যাকটিস অফ মেডিসিন; চিকিৎসকদের বাইবেল। ইউএস বাংলা ট্রাজেডির শিকার মেডিকেল ছাত্রদের জীবন জুড়ে ছিল ডেভিডসন ; মৃত্যুকালেও সঙ্গে সেই ডেভিডসন। শোক শ্রদ্ধার্ঘ্য লিখেছেন ডা. মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন
"মেডিক্যাল সায়েন্স খুবই দুর্বোধ্য বিষয়।এইখানে ফেল খুবই স্বাভাবিক একটা বিষয়,হোক তা আইটেম,কার্ড ফাইনাল,টার্ম ফাইনাল,ওয়ার্ড ফাইনাল, ইয়ার ফাইনাল আর প্রফে ফেল করা তো ডাল ভাত।" লিখেছেন ডা.কামরুল হাসান সোহেল
প্রতি বছর বিসিএসে ১০০০/১৫০০ চিকিৎসক নিয়োগ দিলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলো সবসময় চিকিৎসক থাকতো,কখনো চিকিৎসক শুন্য হয়ে পড়তো না। লিখেছেন ডা.কামরুল হাসান সোহেল
২৫ বছরের এই যুবক গার্মেন্টস এ কাজ করার কারনে একটু পা ফুলে গিয়েছিল (পানি জমেছিল) যাকে বলা হয় ইডিমা। পা বালিশে রেখে বিশ্রাম ও ২/১ টা ওষুধ খেলেই তা ভাল হয়ে যায়। অথচ কবিরাজ গাছ গাছালির কি সব লতা পাতা লাগিয়ে দিয়ে এই অবস্থা করেছে ত
"একটি ঘটনাতেও দোষীদের কোন শাস্তি হয় নি। কোন রাজনৈতিক দলের কোন নেতা বা শাসকদলের কোন পদাধিকারী একটি ঘটনারও মৌখিক নিন্দার প্রয়োজনীয়তাও অনুভব করেন নি। " লিখেছেন ডা. রেজাউল করীম
"মানসিক রোগীকে নিয়ে এই ট্রলিংকারীরাও রোগের শিকার ; সেটা অস্বীকার করা যায় না। যে কোন অস্বাভাবিক মানসিক আচরণই মনোরোগ। সেটা সবাইকে মনে রাখতে বলি।" লিখেছেন ডা. আবদুস সোবহান সবুজ
"আল্ট্রাসাউন্ডকে একটি সম্পূর্ন বিভাগ হিসেবে গন্য করে এটাকে বি এস এম এম ইউ ও বিএমডিসির আওতাভুক্ত করা এখন সময়ের ও আমাদের সকল সনোলজিষ্টদের হৃদয়ের দাবী!" লিখেছেন ডা. গুলশান আরা আক্তার
ড. ইয়াসমিন হক সাফ জানিয়ে দিলেন, এদেশের ডাক্তারদের ওপরই আমাদের পরম আস্থা। ড. জাফর ইকবালের চিকিৎসা বাংলাদেশেই হবে। লিখেছেন ডা. সুশান্ত সাহা
সিভিয়ার ডিপ্রেশন একটা ক্লিনিক্যাল সিচুয়েশন, যেখানে রোগী ভার্সিটির আইন বিভাগে শিক্ষকতা করতে পারার কথা নয়।লিখেছেন ডা. অরুন্ধতী মজুমদার
"আইন করে এবং আইনের যথাযথ বাস্তবায়ন করে যদি কর্মস্থলে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা না হয় তাহলে সামনে আরো অনেক দুর্ঘটনার সম্মুখীন হবে চিকিৎসকরা।" লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
"এ বন্ধ্যত্ব ছিন্ন করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সকল চিকিৎসক জেগে ওঠার আহ্বান জানাই। সক্রিয়তার ঐক্যই শক্তিশালী প্রতিবাদ।"" লিখেছেন ডা. বাহারুল আলম
'' চিকিৎসকদের নামের পাশে এইসব কিসের ডিগ্রী হেডলাইন দিয়ে নিউজ করতে এসেছেন? যাদের ডিগ্রীগুলো নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তারা সবাই প্রকৃত চিকিৎসক। '' লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
"চিকিৎসক বন্ধুরা সবাই কভার পিক দিন। ধর্ষকদের শাস্তির দাবীতে সোচ্চার হোন।এদেরকে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারে যাওয়া হোক।"
''এদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা উচিৎ যাতে করে আমাদের দেশের আর কোন মেয়েকে, আর কোন নারীকে ধর্ষণের শিকার হতে না হয়।কেউ যেন আর সাহস করতে না পারে, কোন মেয়েকে ধর্ষণ করার চিন্তা যেন কারো মনে না আসে।'' লিখেছেন ডা. কামরুল হাস
সুশীল,নারীবাদী,ডাক্তার,সাংবাদিক,উকিল সবাই চুপ কেন? বাংলার পাবলিক এখানেও ঐ নারীর দোষ খুজবে! ডাক্তার সমাজে তীব্র প্রতিবাদ। ডাক্তারদের এক আওয়াজ :এদের ফাসিঁ দেওয়া উচিৎ তাও জনসম্মুখে!
কেন্দ্রীয় বিএমএ এবং স্থানীয় বিএমএ -র উচিৎ এই ব্যাপারে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া। চিকিৎসকের উচিৎ ধর্ষকদের বিরুদ্ধে মামলা করা, আমাদের উচিৎ এই ধর্ষকদের গ্রেফতার এবং শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য একতাবদ্ধ হয়ে গণদাবী তোলা। লিখেছেন ডা. কামরুল হ