আর কত ধর্ষণ নির্যাতন হলে চিকিৎসক সমাজে র কুম্ভ কর্ণ ঘুম ভাঙবে !! এবার গণধর্ষণের শিকার চিকিৎসক ।
মামলার বাদী মিডিয়াকর্মীদের বলেন, ‘মামলায় শিক্ষক এনামুল জহিরকে একমাত্র আসামি করা হয়েছে। মামলায় তার বিরুদ্ধে রামেক হাসপাতালের এক নারী ইন্টার্ন চিকিৎসকের সঙ্গে অশালীন আচরণ এবং তাকে মারধরের অভিযোগ আনা হয়েছে। দণ্ডবিধির ৫০৯/৩৩২/৩৩৩
"নৃপেন ও তেমনি এই ২৫ বৎসরে, সব সুন্দর গুছিয়ে এনেছিল। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের চির আরোধ্য পদোন্নতি, সহযোগী অধ্যাপক হয়েছে সবে, বৎসর ও হয়নি নিজে গাড়ি কিনেছে, মাস এর অধিক ও হয়নি নিজস্ব ফ্লাটে স্ত্রী কন্যা পুত্রসহ বাস শুরু করেছে। এই সু
শাদা মনের মানুষ ডা. নৃপেনদাকে কি ভাষায় শান্তনা দেব। সব শান্তনার ভাষা আজ মুক স্তব্ধ শোকের সাগরে। লিখেছেন ডা. রাশিদুল হাসান
“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি...। বাংলাদেশ মেডিক্যাল এসোসিয়েশন যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করেছে।
"লিখিত পরীক্ষা ক্যাডার সংশ্লিষ্ট বিষয়ের উপর ২০০ নাম্বারের লিখিত পরীক্ষা নেয়া যেতে পারে। ভাইভাতে ক্যাডার সংশ্লিষ্ট বিষয়ের উপর বেশি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করাই উচিৎ। শুধু শুধু বাংলা, ইংরেজি,সাধারণ জ্ঞান,গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষত
"হ্যা, গুন্ডা সন্ত্রাসীদের প্রচন্ড মার খেয়ে আজ ডাক্তার সমাজের মান বেঁচেছে,কেউ আক্রমণকারী কাউকে কোন বাধা দেয়নি।দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মার খেয়েছে।চিকিৎসা পেশা মহান,এখানে ধৈর্য ধরতে হয়,রোগীদের আবেগ বুঝে চলতে হয়।আজ এরা সবাই চিকিৎসক হিসে
পুলিশ কিছু জিজ্ঞেস না করেই লোকটিকে ধরে ফেলে।এবং ধরেই বলে,"ম্যাডাম একে ফাঁড়িতে নিয়ে গিয়ে লাভ নাই,তার চেয়ে আপনি ওকে জুতা দিয়ে মারেন,আমরা ধরে আছি।"মেয়েটি জুতা খুলে ইচ্ছামতো লোকটির দুই ঘা লাগিয়ে দেয়,এবং ঘটনাটি জনসম্মুখেই ঘটে।মেয়ে
"ডাঃ মেরী প্রিয়াংকা না হয়ে নামটা হতে পারত ডাঃ শিরীন সাবিহা তন্বী,হতে পারত ডাঃ সুবর্না শারমিন,ডাঃ ফারজানা ইয়াসমিন!অযাচিত ধাক্কা লেগে যেতে পারত কোন সাইকোলজিকালি অসুস্থ,ক্রনিক ডিপ্রেশনের পেশেন্ট এর সাথে।" হতেই তো পারত! লিখেছেন
নানারকম মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ডাক্তারদের নিয়ে। সেসবের জবাব দিচ্ছেন ডা. অামেনা বেগম ছোটন ।
হতে পারে একদিন আপনার আপন জনের সাথেও এমনটা পারে!আজ তার পক্ষে কথা বলছেন।কাল কি করবেন?
রাজশাহী মেডিকেলে রাবি শিক্ষকের ঈভ টিজিং এবং তার প্রতিবাদে ইনটার্ন ডাক্তারদের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া নিয়ে আলোচনা দেশ জুড়ে। কি ঘটেছে সেদিন ; তার প্রত্যক্ষদর্শী বিবরণ জানা যাচ্ছে উপস্থিত ইন্টার্ন ডাক্তারদের কাছে।
" রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ছাত্রমৈত্রীর সাবেক সভাপতি ডা. জামিল আক্তার রতন হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় অন্যতম আসামি ছিলেন এটিএম এনামুল জহির। তার বাবা জেলা জজ হওয়ায় প্রভাব বিস্তার করে ওই শিক্ষক আশির দশকের সেই হত্যা মামলার অভিযোগপত্র থেকে
শুধু ওই রাবির মনোবিকারগ্রস্থ শিক্ষক নয় ; তার গুণধর ছাত্ররাও অকথ্য নোংরামিতে মেতেছে। সেসব মিথ্যাচারের প্রতিবাদে ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
"গত ৫/৭ বছর আগেই ডাক্তারদের চাকরীর , ক্ষেত্র প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছে।কোথাও কোনও চাকরী একেবারেই নাই।" গভীর বিষাদে পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করছেন অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক
"নতুন নতুন বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ না বাড়িয়ে পুরনো মানসম্পন্ন বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজে পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন কোর্সের নতুন ডিসিপ্লিন খোলা যায় না? পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন পাস করা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তৈরির দিকে নজর দিন। চিকিৎসা বিজ্ঞানক
ডাক্তার তৈরী করা হচ্ছে দেদার সে। ডাক্তার আর ডাক্তার। জেলা, থানায় তৈরী হচ্ছে নামকা ওয়াস্তে বিচিত্র মেডিকেল কলেজ। তৃণমূলে যেখানে ডাক্তার নেয়ার কথা ; সেখানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে আস্ত মেডিকেল কলেজ। বলিহারি স্বাস্থ্য পরিকল্পনা।
ডাক্তারদের ভ্যালেন্টাইন কেমন : কেমন চিকিৎসকদের উপলব্ধি ! ভ্যালেন্টাইনকে কিভাবে মূল্যায়ণ করছেন ডাক্তার-লেখকরা। আসুন পাঠ করি তাদের লেখা থেকে ।
"স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব,সচিব, উপসচিব, যুগ্ম সচিব, সহকারী সচিব হওয়া উচিৎ স্বাস্থ্য প্রশাসনের দক্ষ, চৌকষ, মেধাবী চিকিৎসকদের। যদি চিকিৎসকরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় পরিচালনার সুযোগ পেত তাহলে স্বাস্থ্য খাতে সমন্বয়হীনতা অন
চিকিৎসার জন্য ছয়মাসে সাত হাসপাতালের সাতজন বিশেষজ্ঞ দেখিয়েছেন। প্রথম জনই রোগ সনাক্ত করেছেন এবং চিকিৎসাও দিয়েছেন। কিন্তু প্রতিবারই চিকিৎসা কিছুদুর এগিয়ে নিয়ে তারপর আবার বন্ধ করেছেন। আবার আরেকজন চিকিৎসক দেখিয়েছেন। এর কারণ হিসেবে