এনআরএস কাণ্ড নিয়ে এবার আদালতেও ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার। এনআরএসের ঘটনার প্রেক্ষিতে ডাক্তারদের আন্দোলন বেআইনি ঘোষণার জন্য অন্তর্বর্তী নির্দেশ দিতে অস্বীকার করল কলকাতা হাইকোর্ট। উল্টে রাজ্য সরকারকে আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের বোঝ
ওপার বাংলায় নজিরবিহীন চিকিৎসক আন্দোলন : দুলে উঠেছে মমতার মসনদ । তার টাল মাটাল অবস্থা। তিনি নিজেও মাঠে নেমে পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছেন না।
শুরু হয়েছিল সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল দিয়ে। তার পর থেকেই রাজ্য জুড়ে সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকদের গণইস্তফা চলছে। নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ (এনআরএস) তো বটেই, উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ, এসএসকেএম
খোদ কলকাতায় ভারতবর্ষের এক শীর্ষ হাসপাতালে রোগী স্বজনদের গুন্ডামিতে ডাক্তার মরণাপন্ন : কলকাতাসহ সারা পশ্চিম বাংলায় ডাক্তারদের মধ্যে ক্ষোভের আগুন সজ্বলছে। সোমবার রাতে রোগী স্বজন পরিচয়ের একদল গুন্ডার আক্রমনে গুরুতর আহত হন নীলরতন
রোগী মৃত্যুর জেরে সোমবার মধ্যরাতেই রোগী এবং জুনিয়র ডাক্তারদের খন্ডযুদ্ধে ইটের আঘাতে গুরুতর জখম হন দুই জুনিয়র ডাক্তার। তাঁদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
ডা. আজাদ হাসান লিখেছেন, আমাদের কাজের ভীড়ে আমরা যেনো নিম্নে উল্লেখিত এই সব চিকিৎসক-নিবর্তন মূলক "সরকারী কর্মচারী (চিকিৎসা পরিচর্যা) বিধিমালা" শীর্ষক সরকারী আদেশ সমূহ চিকিৎসক-বান্ধব আদেশে পরিণত করতে ভুলে না যাই।
ডা. আজাদ হাসান লিখেছেন, আজ আমি যে বিষয়টি অত্যন্ত পরিতাপের সাথে উল্লেখ করতে চাই তা হলো, চিকিৎসা পেশা আজ অভিভাবক হীন হয়ে পড়েছে। সবাই কেবল ডাক্তারদের এই দায়িত্ব পালন করতে হবে, সহানুভূতি শীল হতে হবে, আচরণে সংযত হতে হবে, মানবিক হত
ডা. কামরুল হাসান সোহেল লিখেছেন, আপনারা কেন এই দেশের গরীব, দুঃখী,অসহায় সাধারণ রোগীদের মনকে চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে বিষিয়ে তুলছেন,কেন চিকিৎসকদের প্রতি তাদের আস্থাহীন করে তুলছেন? এতে কার লাভ হবে? এদের তো প্রচুর টাকা নেই এরা চাইলেই ত
ডা. রাজীব দে সরকার লিখেছেন , স্বাস্থ্যখাতে প্রকৃত পরিবর্তন ও সংস্কার অন্য গোত্রের মানুষ দিয়ে কোন ক্রমেই সম্ভব না। অ্যান্টিবায়োটিক, দামী স্যালাইন, ব্যাথা নাশক, স্টেরয়েড এর যথেচ্ছ ব্যবহার, যেনতেন করে সেলাই, দুঃসাহসিক শল্যচিকিৎস
বিএমএর সোচ্চার কন্ঠ ডা. বাহারুল আলম লিখেছেন, চিকিৎসকদের আন্দোলন বিমুখতার বন্ধ্যাত্ব বজায় থাকলে ফরিদপুর কেন, সকল হাসপাতালের চিকিৎসকরা একের পর এক লাঞ্ছিত হতে থাকবে
অনন্য এক নজির। একটি গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রে বা বিশাল দেশে কিভাবে ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হয় তার নজির স্থাপন করলেন কলকাতা পাভলভ মেন্টাল হাসপাতালের ৫৪ জন আবাসিক । হাসপাতালের ওয়ার্ডেই তাঁদের মতামত গুরুত্ব পায় না । তবে, দেশে সরকার
দেশনেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে মানবিক আবেদন জানিয়েছেন ৩৯তম বিসিএসে উত্তীর্ণ নন-ক্যাডার চিকিৎসকবৃন্দ। এক বক্তব্যে তারা বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, স্বাস্থ্যখাতে বিদ্যমান চিকিৎসক সঙ্কট নিরসনে ৩৯তম বিসিএসে উত্তীর্ণ ননক
অভিনন্দন ডা.নীলিমা ইয়াসমিনকে। সেরাদের সেরা তিনি। ৩৯তম বিশেষ বিসিএসে বাংলাদেশ সেরা হয়েছেন নীলিমা । এই বিসিএসে ৩৭ হাজার ৫৮৩ জন চিকিৎসক অংশ নেন।
ডা. গুলজার হোসেন উজ্জ্বল লিখেছেন, আমি বিশ্বাস করি মাশরাফি সজ্জন, হৃদয়বান, দায়িত্বশীল ব্যক্তি। তিনি হয়ত না বুঝেই কাজটি করে ফেলেছিলেন। হয়ত ভিডিওটিও তাঁর অনিচ্ছাকৃত। কিন্তু যেসব পাতিনেতা নামের দুর্বৃত্তরা হাসপাতালে এসে মাস্তানি
সরকারের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারনী পর্যায়ে থেকে বলা হয়েছে: চিকিৎসকদের ২ বছর ইন্টার্নশিপের ব্যবস্থা করতে হবে। এর মধ্যে ১ বছর উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালে প্রত্যেককে থাকতে হবে। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এ নিয়ে ২ বছরের কথাই বলেছেন।
ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ লিখেছেন, তোমার জন্য আরো কতো কতো ভালো ভালো পেশা আছে যাদেরকে কেউ 'কসাই' বলে ডাকে না! তোমার বাবামাও যদেরকে সমীহ করে চলে! তুমি বরং সেই সব সোনালী স্বপ্ন দেখো! তুমি বরং আমলা হওয়ার স্বপ্ন দেখো! তুমি বরং রাজন
ডা. রাজীব দে সরকার লিখেছেন, সরকারী হাসপাতালের চিকিৎসক সংকট কমাতে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত একটি বিসিএস পরীক্ষায় সাড়ে ৪ হাজার চিকিৎসক উত্তীর্ণ হয়েছেন। কিন্তু এর জন্য আবেদন করেছিলেন কতো জানেন? "৪০,০০০ চিকিৎসক"।
ডা. অসিত বর্দ্ধন লিখেছেন আপনি হয়ত একটা ফার্মেসি তে বসলেন। চুপচাপ দেখতে থাকবেন আপনার সামনে একটা কোয়াকের দোকানে রাজ্যের ভিড়! কোয়াক সাহেবের নূরানি চেহারা! বিগলিত হাসি ঝড়ে পরে রোগী দেখলেই।উনার সিরাপের ২ ৩ ডোজ ওষুধ খেলেই রোগী রুশ
ডা. রাজীব দে সরকার লিখেছেন, মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল গুলোতে কলুর বলদের মতো যারা ২৪ ঘন্টা পরিশ্রম করেন, তারা আমাদের ইন্টার্নী চিকিৎসক। আমার ইন্টার্নীরা ভাতা ছাড়া একটি পয়সা পায় না। অথচ তারা নাকি সমাজের মেধাবী অংশ। একজন প্রাইভেট কা
ডা. আজাদ হাসান লিখেছেন, সম্প্রতি ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভি-র নিউজ হতে জানতে পারলাম মেডিক্যাল কলেজের মান উন্নয়ন এবং ২০২২ সালের মধ্যে অ্যাক্রিডিটেশন কাউন্সিল না করলে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হারাবেন বাংলাদেশ-এর চিকিৎসকরা। এই শর্তের কথা,