ডেঙ্গু জ্বরে এফসিপিএস শিক্ষার্থী ডা তানিয়া প্রয়াত
কিশোরগঞ্জে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে গিয়ে ডাক্তারের কাছে ক্ষমা চাইলেন মৌলভীবাজার সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
ডা. সাঈদ এনাম লিখেছেন, ডা. তুলি সদ্য এম বি বি এস পাশ করে মফস্বলে তার বাবার চেম্বারে বসা শুরু করে দিয়েছেন। তার বাবা একজন নাম করা চিকিৎসক। তুলি বড় হয়েছে তার বাবার নামডাক শুনে শুনে। সবাই খুব শ্রদ্ধার চোখে দেখে তুলির বাবাকে, তুলি
ডা. সাঈদ এনাম লিখেছেন, ডাক্তারদের অনেক সমস্যা আছে। এরা এদের ভালো কাজ গুলোকে যেমন ঠিকমতো তুলে ধরতে পারেনা, তেমন খারাপ কাজ বা ভুল গুলো গোপন করতে পারেনা। চুরি করতে পারেনা, সাধুগিরি ও করতে পারেনা। যা করার সেটাও ঠিকমতো করতে পারে
চলন্ত ট্রেনে ধূমপানে বাধা দেয়ায় এক চিকিৎসককে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ উঠেছে প্রশাসন ক্যাডারের এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজের ওই ডাক্তারকে লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানব
চট্টগ্রাম বিএমএর সাধারণ সম্পাদক ও জনপ্রিয় পেশাজীবি নেতা ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী বলেছেন, ফেইসবুক কমেন্ট এর কারণে চমেক হাসপাতালের একমাত্র শিশু হেমাটো অনকোলজিস্ট অধ্যাপক এ কে এম রেজাউল করিম সহ শাস্তিমূলক বদলীকৃত সকল চিকিৎসকের বদলী
চট্টগ্রাম বিএমএ সাধারণ সম্পাদক, ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী লিখেছেন , বাংলাদেশে ৩ জন পেডিয়াট্রিক হেমাটোলজি এন্ড অনকোলজি এর অধ্যাপকের একজন অধ্যাপক একেএম রেজাউল করিম স্যারের এই অনাকাঙ্ক্ষিত,অন্যায্য,অযৌক্তিক বদলি দ্রত প্রত্যাহার করা
মৌলভীবাজার বিএমএ সভাপতি ডা. মোঃ শাব্বির হোসেন খান লিখেছেন, সম্প্রতি প্রত্যন্ত অঞ্চলে বদলী আদেশ পাওয়া দুজন সুপার-স্পেশিয়ালিষ্ট চিকিৎসক এদেশের চিকিৎসকদের উদ্দেশ্যে যে দুটো খোলাচিঠি লিখেছেন , তা নিয়ে খোলা চিঠি।
ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ লিখেছেন, কিন্তু বার্নিং কোয়েশ্চেনটা হলো কোনটা প্রয়োজনীয় আর কোনটা প্রয়োজনীয় নয় অর্থাৎ কোনটা ইনডিকেটিভ সিজার আর কোনটা ইনডিকেটিভ সিজার নয় সেটা কে নির্ধারন করে দেবে ? রুগির স্বজন নাকি সাংবাদিক নাকি উকিলবাব
জেলা, উপজেলা ও টারশিয়ারী হাসপাতালে বহিরাগতদের গুন্ডামি চলতে থাকলে উপজেলা হাসপাতালে যাবেন কিসের নিরাপত্তায়! ডাক্তাররা প্রাণ দিতে সেখানে কেন যাবেন। এতে ক্ষতিগ্রস্থ হবে দেশের স্বাস্থ্য সেক্টর।
বরগুনা সদর হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসকের ওপর গুন্ডাদের হামলার প্রতিবাদে বাংলাদেশের চিকিৎসক সমাজ ফুঁসছেন ক্ষোভে। তাদের সঙ্গে যোগ হয়েছেন সাধারণ বিবেকবান জনগনও।
উদ্যোক্তা ডা. সুব্রত ঘোষ বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সহ সারা বিশ্বের চিকিৎসকদের কর্মস্থল নিরাপদ নয়। কথায় কথায় ঠুনকো অজুহাতে চিকিৎসকদের উপর নির্যাতন চালানো হচ্ছে।
ডা.মোঃ শাব্বির হোসেন খান লিখেছেন চিকিৎসক নিগ্রহ প্রতিরোধ আইন নিয়ে । সেটি বাস্তবায়নের নানা ধাপ ও সমস্যা নিয়ে। সেসবের উত্তরণের উপায় নিয়ে।
ডা. বাহারুল আলমলিখেছেন, চিকিৎসা শিক্ষা সংকোচিত, পদোন্নতির ধীরগতি ও জনগণের আনুপাতিক হারে চিকিৎসক নিয়োগ না দিয়ে – ভারতীয় চিকিৎসকদের এনে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়ার অনুমতি প্রদানের অপচেষ্টায় লিপ্ত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়
এক চিকিৎসকের পিতা টাকার অঙ্কে জানালেন , সন্তানকে ডাক্তার বানাতে কত খরচ হয়েছে । এই পিতা নিজেও একজন প্রখ্যাত প্রকৌশলী উদ্যোক্তা। তার নাম প্রকৌশলী সরদার আমিন। বাংলাদেশের একজন প্রথিতযশ লেখক তিনি। তার এই লেখা শেষ কথা নয়। এ লেখা নি
নীল রতন হাসপাতাল হামলাকান্ডের পর ভারতবর্ষ জুড়ে ডাক্তার দ্রোহে ইতিবাচক ফল পাচ্ছেন চিকিৎসকরা। খবর অনুযায়ী, দিল্লীর কেন্দ্র সরকার ডাক্তারের সুরক্ষায় বড় পদক্ষেপ নিচ্ছে। ডাক্তারদের সুরক্ষা দেওয়ার জন্য কেন্দ্র সরকার একটি বড় আইন আনছ
ডা. গুলজার হোসেন উজ্জ্বল লিখেছেন, অত্যন্ত বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করছি এই বিক্ষোভে একাত্ম হয়েছেন দেশের সবশ্রেনীর মানুষ। অদ্ভুত মমতা মাখা প্লাকার্ড নিয়ে তারা রাস্তায় দাঁড়িয়েছেন।
চিকিৎসক নিগ্রহের প্রতিবাদে রাস্তায় প্রতিবাদী মানুষের তীব্র জনজোয়ারের সাক্ষী রইল কলকাতা। শুধুমাত্র আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তাররাই নন, বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক, আইনজীবী, সমাজকর্মী, কলেজ পড়ুয়া, অভিনেতা, চিত্র
ওপার বাংলায় ডাক্তারদের ঐতিহাসিক প্রতিবাদে শামিল হলেন জনপ্রিয় গায়করাও । এর আগে অন্য পেশার মানুষও শামিল হন। তাদের কথা: ডাক্তারদের নিরাপত্তার দাবি ন্যয্য। তাদের ওপর গুন্ডামি কলকাতার মানুষ, পশ্চিম বাংলার তথা ভারতবর্ষের জনগন মেনে
এক বয়োবৃদ্ধের স্বাভাবিক মৃত্যুকে ঘিরে কলকাতায় হাসপাতালে ২০০ জঙ্গী গুন্ডা এনে দায়িত্ববান চিকিৎসকদের মেরে কুপিয়ে যমের দুয়ারে পৌছে দেয়া রাজনৈতিক মদত পাওয়া পান্ডাদের এবার অনুশোচনা হচ্ছে। পস্তাচ্ছে তারা। তওবা করছে। তাদের গুন্ডামি