হোমিও ফেসবুক ডাক্তার, ডিপ্লোমা থেরাপিস্ট হাড্ডি ডাক্তারের পর এবার ইউটিউব , ফেসবুকে চালু হয়েছে এমবিবিএস ফেসবুক ডাক্তারির ক্রেজ। অনলাইন পরামর্শ অন্যায় নয় ; কিন্তু তা হতে হবে সহায়তা মূলক। কোনভাবেই ওষুধ বলা যাবে না। বা ডাক্তারির
আমাদের দেশে হেলথ ইন্স্যুরেন্স , হেলথ ট্যাক্স চালু করার কথা নীতি নির্ধারকরা ভাবেন না । আর জি পি রেফারেল সিস্টেমও ভাবেন না , জানিনা কেন ? দেশে জন ঘোষিত স্বাস্থ্য নীতি কি আছে ? ব্যপক ভাবে তা কি প্রচারিত আর বাস্তবায়িত ? লিখেছেন জ
বাংলাদেশে আমেরিকান চিকিৎসক দম্পতি জেসন এবং মেরিন্ডা গ্রামে গিয়ে কাজ করেন জন্যে মানুষজনের মাত্রাতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে। কেউ কেউ ডাক্তারদের লজ্জা দিতে, নিজেদের লজ্জা দিতে উঠেপড়ে লেগেছে, কেউ কেউ আমেরিকার ষড়যন্ত্র খুঁজছে,
ডা. শহীদুল আলম লিখেছেন, এই পাকিস্তানে নির্মমভাবে খুন করা হয়েছে সে দেশের টিকা কর্মসূচির জনক এক ডাক্তারকে। যাকে ড. মহম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তুলনা করা হত মানবতাবাদী সেবক হিসেবে। তাকেই পাকিস্তানী ধর্মান্ধরা খুন করে টিকা দান কর্মসূচির
দেবাদৃতার মৃত্যুর খবরটি তাই সবিস্তার জানা ছিল না। ওর মুখটি ঠিক মনে করতে না পারলেও ঐ সময়ে সাগরদত্তের সব ছাত্রছাত্রীদের চিনতাম। হাসিখুশি তরতাজা ছেলেমেয়ের দল। অথচ সে আর তার পুরো পরিবার একসাথে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেল।লিখেছেন ডা. রেজাউল
ভ্রূণ হত্যা রুখতে শিশুর লিঙ্গ প্রকাশ নিষেধ করে অনন্য উদ্যোগ নিয়েছেন বাংলাদেশের একজন সিভিল সার্জন। বিষয়টি ব্যাপক প্রশংসিত হলেও কন্যাশিশুর ভ্রূণ নিবারণে আগ্রহীরা নেতিবাচক প্রোপাগান্ডা শুরু করেছে। তাতে দমছেন না ডাক্তার প্রশাসক।
অর্থাভাবে চিকিৎসাহীন মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল ছাত্তারকে বিনামূল্যে চিকিৎসা করেছে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল। তার প্রতি মাসের ওষুধের ব্যবস্থা করিয়ে দেওয়ারও প্রতিশ্রুতি এসেছে।
বিদেশ থেকে আসা ডাক্তারদের বেআইনি ব্যবসায়িক ভন্ডামীর ফ্রি ক্যাম্প বন্ধ করার দাবি জানিয়েছেন গনমাধ্যম ও চিকিৎসক ব্যাক্তিত্ব ডা. ডা. আবদুন নূর তুষার
ফেস বুকে নিউজ দেখলাম একজন কাজের বুয়া তার হেফাজতে রেখে বাড়ির মালিকের শিশুটিকে বিরক্ত হয়ে বেদম প্রহার করছে। ভিডিও টি এতো অমানবিক যে দেখার মতো না। পারিবারিক প্রয়োজনে কখনো কখনো স্বামী-স্ত্রী দুজনকেই কর্মস্থলে থাকতে হয়। ফাইল অনেক
বিজয়ী ৩৯ এর ৪৪৪৩ চিকিৎসককে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানিয়ে ১২ অতি জরুরি পেশা পরামর্শ দিলেন অধ্যাপক ডা. একেএম রেজাউল করিম
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন, পেঁয়াজ এখনও টিকে আছে , ডাবল সেঞ্চুরি করেছে , মারাত্মক ব্যাটস ম্যান ।অবশ্য তা হোক , দাম আকাশ ছুঁয়ে ফেলুক । এতে কি , আপনি সংযমের দৃষ্টান্ত স্থাপন করে প্রতিজ্ঞা করলেন দাম বাড়ুক তাতে আমার কি আমি
ডা. আবুল হাসনাৎ মিল্টন লিখেছেন, স্বাস্থ্যসেবা আইন-২০১৪ নামে ২০১৪ সালে একটি আইনের খসড়া প্রস্তাব করা হয়েছিল; যার ফলে সুরক্ষার পরিবর্তে চিকিৎসক নিগ্রহের ঝুঁকিই বেশি ছিল। চিকিৎসকদের প্রতিবাদের মুখে সেই প্রস্তাবিত আইনের কিছুটা ঘষা
মেডিক্যাল কলেজের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ানো হচ্ছে আর এদের মানও ক্রমে কমছে। এতে বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় আমাদের ডাক্তারদের ব্যর্থ হতে হবে অনেককেই। কেউ এর মান বাড়াবার আন্তরিক চেষ্টা করছেন না । আর এদিকে অসংখ্য তরুন তরুণী সে সব মেডিক্যালে
ডাক্তারের ফি এবং প্রাসঙ্গিক কিছু কথা লিখেছেন ডাঃ মোঃ ফজলুল কবির পাভেল
ডা.রাজন সিনহা লিখেছেন, এক অদ্ভুদ চিন্তার গনবিরোধী আইন কে বা কারা করার চেষ্টা করছেন!রাষ্ট্রের অকৃত্রিম বন্ধু ডাক্তারকে কেন বারবার জনগনের মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে?
ডা. গুলজার হোসেন উজ্জ্বল লিখেছেন, প্রস্তাবিত স্বাস্থ্যসুরক্ষা আইন দেখে মনে হয়েছে স্বাস্থ্য খাত উন্নয়নের চেয়ে চিকিৎসকদের এক হাত দেখে নেওয়ার প্রতিই মূল আগ্রহ কাজ করেছে। এবং ব্যাপারটা খুব নগ্নভাবেই প্রকাশ পাচ্ছে। "নিজের নাক কেটে
ডা. সাঈদ এনাম লিখেছেন, চিকিৎসকদের মধ্যে যে কয়টি মানসিক রোগ সাধারণ মানুষ থেকে বেশি দেখা গিয়েছে তার মধ্যে প্রধান এনজাইটি ডিসওর্ডার, ডিপ্রেশন, ড্রাগ এডিকশন, মাদকাসক্তি, প্রেস্ক্রিপশন মিস ইউজ, সুইসাইড ইত্যাদি।
ডা.মোহাম্মদ হাসান লিখেছেন, আমরা এক অস্থির সমাজে বাস করছি।এখানে অফুরন্ত সম্ভাবনায় হারিয়ে যাওয়া মানুষের সংখ্যা প্রচুর।চাহিদা এবং অসুস্থ প্রতিযোগিতা আমাদের সবাইকে জিম্মি করেছে।এই না পাওয়া, তাল না মেলাতে পারা আর প্রতিযোগিতার মনোভ
মিমকে ডিম বলায় খুন, গাছ কুপিয়ে খুন : ঘটনার পাবলিক প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করার মত। সবাই লিখছেন, এই সব লোক মানসিক রোগী। এদের পাগলা গারদে নেয়া হয় না কেন। এদেরকে অবিলম্বে মানসিক ডাক্তার দেখানো হোক। পাবলিক ঠাট্টা করে হোক বা গুরুত্ব দ
উপজেলা হাসপাতালে বিভিন্ন সমস্যা এবং করণীয় নিয়ে লিখেছেন ডাঃ মোঃ ফজলুল কবির পাভেল