বিদ্যাসাগর সবচেয়ে বেশি আঘাত, যন্ত্রণা পেয়েছেন বোধহয় ছেলে নারায়ণচন্দ্রের কাছ থেকে। অন্য স্বজনরাও কম যান নি। বিস্তারিত এই লেখায়।
নবীন চিকিৎসক প্রীতম মন্ডলের গল্প গ্রন্থ "ব্যাসার্ধ" নিয়ে পাঠক মহলে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। ডা. প্রীতম মন্ডলের অনন্য কলম। অসাধারণ তার লেখার শক্তি। এর মধ্যেই ডাক্তার প্রতিদিন সহ বিভিন্ন মিডিয়ায় তার লেখা প্রকাশ হয়েছে। পঠিত হয়েছে প্
উপমহাদেশের প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ চিকিৎসক ও লেখক অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী সবিনয়ে আহ্বান জানিয়েছেন , হতে পারে তা ছো ট কমপ্লিমেন্ট , হাস্যমুখে কুশল জিজ্ঞাসা বা ছোট উপহার যাউজ্জ্বল করে দিল তার দিন। তাই পৃথিবীতে এমনি আরও হাসি সৃষ্টি
ডা. সুলতানা এলগিন লিখেছেন, বাংলাদেশের মনোরোগ চিকিৎসার জীবন্ত কিংবদন্তি তিনি। উপমহাদেশ খ্যাত মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ। বাংলাদেশের সেরা ডাক্তার তিনি। তিনি অধ্যাপক ডা. হেদায়েতুল ইসলাম । আজ তাঁর ৮৫তম জন্মদিন। ডাক্তার প্রতিদিন পরিবারের
ডাক্তার প্রতিদিনের অফিস নম্বরে , মেলে, এবং পেজ ও গ্রুপে প্রতিদিন শত পাঠক জানতে চান , অমুক রোগের সেরা চিকিৎসক কে! কোথায় বসেন। ঠিকানা কি । বেশীর ভাগ পাঠক অনুনয় বিনয় করেন, তথ্য জানতে। সকলের দরকার বাংলাদেশের সেরা চিকিৎসককে। এই প্
ডাঃ জোবায়ের আহমেদ লিখেছেন , এক কৃতি লেখক চিকিৎসকের জন্মদিন নিয়ে অন্যরকম লেখা। "আমার মায়ের দৃঢ়তাই আমার প্রাণ বাঁচিয়েছিলো। মা লজ্জা পেয়েছেন অনেকের কথায় কিন্ত উনি উনার সন্তানকে হত্যা করেননি।"
বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ শিক্ষক চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক চিকিৎসা সেবা শিক্ষকতা গবেষণা আন্তর্জাতিক খ্যাতি , মানবসেবায় অনন্য জীবনব্যপী ভূমিকার জন্য বাংলাদেশ একাডেমী অব ডার্মাটোলজি'র লাইফ টাইম এচিভমেন্ট সম্মাননা পেলেন।
ডা. মহম্মদ কামাল হোসেন লিখেছেন, কিছু কিছু ছবি মানুষের জীবনকর্মের মহত্তম কীর্তিকে তুলে ধরে। এই ছবি তেমনই এক ছবি। এই ছবির জননী ছিলেন একজন মানুষ গড়ার কারিগর। শিক্ষক। লাখো শিক্ষার্থীদের সুশিক্ষা দিয়েছেন। তার মধ্যে আমার দুজন ডাক্ত
বাংলাদেশের মনোরোগ চিকিৎসার জীবন্ত কিংবদন্তি মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. হেদায়েতুল ইসলাম । তিনি এক অনন্য স্মৃতিকথা লিখেছেন।
সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের প্রাক্তন কৃতি শিক্ষার্থী ; বরেণ্য ব্যক্তিত্ব ডা. অধ্যাপক শফি ভুঁইয়া কানাডায় ৪৪ দেশ থেকে আসা দু'শর বেশী চিকিৎসককে পোষ্ট গ্রাজুয়েট ব্রীজ ট্রেনিং করিয়ে সবাইকে চমকে দিয়েছেন। অসাধ্য সাধন করে তিনি এখন দেশে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের সঙ্গে বিরল ও স্মৃতিময় প্রথম সাক্ষাতের কথা জানালেন বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিকিৎসক অধ্যাপক মোজাহেরুল হক। তাকে বঙ্গবন্ধুর সকাশে প্রথম বারের মত নিয়ে যান চট্টগ্রামের কিংবদন্তি রাজনীতিবিদ
২৩ বছরের বাঙালি ভাষা ডার্বির বাসিন্দা। মেডিকেল থেকে দুটি ডিগ্রি লাভ করেছেন ভাষা। পাঁচটি ভাষায় কথা বলতে পারেন এই তরুণী। তার আইকিউ লেভেল ১৪৬, যা তাকে অফিসিয়ালি জিনিয়াসের তকমা দিয়েছে। বোস্টনের হাসপাতালে জুনিয়র চিকিৎসক হিসেব শিগগ
রয়্যাল কলেজ অফ ফিজিশিয়ান্স-এর ফেলোশীপে সম্মানিত হলেন বিএসএমএমইউ’র উপাচার্য এবং উপমহাদেশের অন্যতম সেরা নিউরোসার্জন অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া।
ডা. সুনন্দ সাহা রায় লিখেছেন, তার মৃত্যুর খবর শুনে হৃদয় ভেঙে গিয়েছিল। তারপরও মন বলছিল , না , তিনি কেন মরবেন। কদিন আগেও কথা হল। দেখা হল। অসুস্থতার লেশ ছিল না। তাই চটজলদি ফোন দিলাম মৃতের নম্বরেই। ধরলেন, মৃতই। সহাস্যে বললেন, কে!
প্রতিদিন সকাল ৮ টায় পৌঁছে যান, একটা ফাষ্ট-ফুডের দোকানের রকে। সেখানে বসেই রোগী দেখা,, যতক্ষণ না রোগীর লাইন শেষ হয়। ওষুধ ও লেখেন সস্তা দামের, এবং সহজলভ্য। ওষুধে কাজ হয় কিনা,, সেটা লাইন দেখেই প্রমাণ পেয়ে যাবেন।
বাংলাদেশের মনোরোগ চিকিৎসার জীবন্ত কিংবদন্তি মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. হেদায়েতুল ইসলাম । 'জীবনে চলার পথে'র পাতায় পাতায় হেদায়েত স্যার লিখেছেন জীবনের জয়গান এবং তাঁর অমর জীবন। 'জীবনে চলার পথে' হল স্যারের অমর জীবন কথা। তারই আত্ম
৬৪ জেলার মধ্যে ৯ জেলা সামলাচ্ছেন ৯জন দক্ষ মেধাবী উজ্জ্বল মুখ নারী। ডেপুটি কমিশনার হিসেবে ৯ নারীর এই কর্ম কুশলতা বাংলাদেশের ইতিহাসে রেকর্ড। নারীর ক্ষমতায়ন ও যোগ্যতারও অনন্য স্বীকৃতি।
উপমহাদেশের সুন্দরতম শান্তিরাষ্ট্র ভুটানের সরকার চালাচ্ছেন ময়মনসিংহ মেডিকেলে কলেজের মেধাবী প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা।
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী মমেক এমবিবিএস ডা. লোটে শেরিংবলেন, ‘আমি আজকে অনেক খুশি হয়েছি। ময়মনসিংহে আমি সাত বছর ছিলাম। এরপর ঢাকায় চার বছর এফসিপিএস করেছি। এখানে এসে মনে হচ্ছে, আমার দ্বিতীয় বাড়িতে এসেছি।
মাটি থেকে ৩০ হাজার ফুট উপরে আকাশে জীবনদানকারী ত্রাতা হয়ে দেখা দিলেন তিনি!তিনি একজন চিকিৎসক।