মেয়েরা সাবধান মায়েরাও সাবধান : লেখাটির প্রথমাংশ প্রকাশ হয়েছিল ৩০ মার্চ । আজ ৩১ মার্চ লেখার শেষাংশ প্রকাশ হল। লিখেছেন ডা.ছাবিকুন নাহার
রুমি। ধনাঢ্য, আলোকিত পরিবারের সন্তান। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-এ ইঞ্জিনিয়ারিং পড়বার সুযোগ হেলায় ফেলে একাত্তরে হাতিয়ার তুলে নেয়।লিখেছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ
"হঠাৎ সিমির পেটে ব্যাথা। উথাল পাথাল। সিমিরবয়স এগারো। মা বুঝে পায়না, ওর ব্যথার কারণ কি? ব্যাথার উৎস খুঁজতে গিয়ে পেটে হাত রাখে, দেখে সিমির পেটে একটা চাকার মতো। " তারপর? জীবনের কাহিনি অনন্য কলমে লিখেছেন ডা.ছাবিকুন নাহার
জাতীয় ডাক্তার দিবসে বীকন ফার্মাসিউটিক্যালসের অনন্য ভিডিও জয় করে নিল লাখো দর্শকের মন। সবার কাছেই ভিডিওটির তুমুল প্রশংসা।
"একটি দৃশ্য বড় করুন লাগে।কোন অসহায় নিষ্পাপ শিশু সন্তানের সামনে থেকে কোন অভিমানী মা যখন আত্মহত্যা করে অকালে বিনা নোটিশে পৃথিবী থেকে চলে যায়।" লিখেছেন ডা. শিরীন সাবিহা তন্বী
"বর্তমানে রাষ্ট্র ব্যবস্থায় গনতন্ত্রের নামে সমান অধিকারের চর্চা এখন পর্যন্ত মানুষের উদ্ভাবিত সেরা অবকাঠামো। অন্যদিকে সব ধর্মই মানুষের জয়গান গেয়েছে। তাই সকল ধর্মের জাগতিক কল্যানকর বানী সবাই মর্মে উপলব্ধি করতে পারলেই গড়ে উঠতে প
কারা রোগী, তাদের আচার আচরণ সম্পর্কে সম্যক জানতে হবে। তবেই এই নীরব মহামারী প্রতিরোধ সম্ভব।
আজ ২৬ মার্চ। বাঙালির শৃৃঙ্খল মুক্তির দিন। আজ মহান স্বাধীনতা দিবস । লিখেছেন ডা.কামরুল হাসান সোহেল
অভিবাদন সুভাষিনী মিস্ত্রি । সব্জী বেচে জমানো টাকায় হাসপাতাল গড়া মহান নারী। সন্তানকে আশ্রমে রেখে ডাক্তার বানিয়েছেন। আর আয় করা টাকা জমিয়েছেন হাসপাতালের জন্য। সেই অমর কাব্যের কথা জানাচ্ছেন জয়পুর হাটের নূরজাহান বেগম।
"পরীক্ষা করে দেখা গেলো বাচ্চা আইইউডি এবং সাথে ডায়াবেটিস। এখন দুঃসংবাদ তাদেরকে কিভাবে দিবো? " ডাক্তারদের পেশাগত জীবনের মর্মস্পর্শী কাহিনি। লিখেছেন ডা. কামরুন নাহার তুহিন
রংপুর মেডিকেল কলেজের সার্জারির সহযোগী অধ্যাপক ডা. হৃদয় রঞ্জন রায় এমন গুরুতর সঙ্কটে পড়েছিলেন। জীবন রক্ষা করবেন, নাকি ঝুঁকিময় মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়া হবে রোগীকে : এই সুকঠিন অগ্নিপরীক্ষার মধ্যে পড়েছিলেন। তার সহকর্মীরাও ছিলেন দোটা
বরিশালে ডাক্তারদের ওপর হামলার প্রতিবাদে অধ্যাপক ডা. অনির্বাণ বিশ্বাস-এর করুণ আর্তি :" ওদের মুখের দিকে তাকাতেও পারিনা...আমি দেখতে পাচ্ছি ডিউটিরত অবস্থায় ওদের ওয়ার্ডের মধ্যে মারা হচ্ছে....আমি দেখতে পাচ্ছি,রক্তাক্ত ছোট ডাক্তার ।
সবাই জানতো ,তাদের পিয়াস ডাক্তার হতে চলেছে। পুরো বরিশাল গোপালগঞ্জ থেকে রোগ ব্যাধি পালাবে। পিয়াস তার অনাবিল হাসি, অকৃত্রিম মানব প্রেম , অনন্য ভালবাসা দিয়ে সকলের রোগ শোক হরণ করবে। পিয়াস, তুমি কথা রাখলে না। এভাবে চলে গেলে সর্বান
বাংলাদেশের মেডিকেল শিক্ষার কারিকুলাম নিয়ে ; নানা অসঙ্গতি নিয়ে জ্যেষ্ঠ শিক্ষাবিদদের মধ্যে অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক স্যার গুরুত্ব সহকারে নিয়মিত লিখছেন।
বলতে পারবেন, মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষক-রা কোন খাতে বেতন পান? শুধুমাত্র ছাত্র পড়ানোর জন্য? না, আউটডোরে বেশ কয়েকশো পেশেন্ট, ইনডোরেও একশ পেশেন্ট দেখার জন্য? না কি দিনে বেশ কয়েকটা অপারেশন করার জন্য? শুনেছি, মেডিক্যাল কলেজের প্রফেস
মাস্টারদা সূর্যসেনের ১২৫তম জন্মজয়ন্তীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি হিসেবে চট্টগ্রাম জেলে ফাঁসির ৫ ঘণ্টা পূর্বে লেখা মাস্টারদা সূর্যসেনের শেষ বাণী । সংগ্রহ সুলেখক রাজিক হাসানের।
সদ্য প্রয়াত ডা. আশরাফ উল ময়েজের ১২ অমূল্য বইয়ের খোঁজ সন্ধান , ছবি ও পরিচিতি হাজির করল টিম ডাক্তার প্রতিদিন কর্মীরা
স্টিফেন হকিং । কেমন ছিলেন এই মানুষটি। তার নানা কথা তুলে ধরেছেন কথাসাহিত্যিক আজিজুল শাহজী
"রোগের ক্ষেত্রে ডাক্তার/সিস্টেমকে বিশ্বাস করতে হয়।আর বিশ্বাস সেই করতে পারে,যাঁর নিজের ওপর বিশ্বাস আছে। দূর্নীতি সমাজের সর্বস্তরের মত চিকিৎসা ব্যবস্থায়ও আছে। কিন্তু সবাইকে চোর ভাবলে,সেটা সুস্থ চিন্তা নয়,অসভ্যতামির তান্ডব।" লিখ