১৯৭১ সালের ১৭ই মার্চ বিদেশী সাংবাদিকরা শেখ মুজিবুর রহমানকে তাঁর ৫২ তম জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানালে তিনি এ কথা বলেন।
এক নজরে বঙ্গবন্ধুর জীবন পঞ্জী লিখেছেন ডা.কামরুল হাসান সোহেল
শেখ মুজিব তার জীবনের প্রায় অর্ধেকটা সময় কাটান জেল-খানায় বন্দি জীবন যাপন করে। সবসময়ই তিনি বাংলার মানুষের অধিকার আদায়ের জন্যে লড়াই করে গেছেন।লিখেছেন ডা.কামরুল হাসান সোহেল
ডাক্তারদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও কুৎসার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে লিখেছেন ডা. শিরীন সাবিহা তন্বী
স্টিফেন হকিংয়ের সঙ্গে আলাপ ১৯৮৪ সালে। আমি তখন কেমব্রিজে গবেষণা করছি। উনি অধ্যাপক। বিজ্ঞানের ঈশ্বরকে তো কাছ থেকে পেয়েইছি। ব্যক্তি হকিংকেও জানার সৌভাগ্য হয়েছে :সোমক রায়চৌধুরী
স্টিফেন হকিংয়ের বই ‘আ ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম’ পড়ে একটি লাইনে গিয়ে থমকে ছিলেন তিনি। মনে হয়েছিল, নির্ঘাৎ ছাপার ভুল।
মৃত্যুর সান্নিধ্যে অর্ধশতকের বেশি সময় ধরে বসবাস করতে করতে হয়তো মৃত্যুভয় কাটিয়ে উঠেছিলেন স্টিফেন হকিং। তাই বলতেন, ‘‘মরতে ভয় পাই না, কিন্তু মরার কোনও তাড়াও নেই। কত কাজ এখনও যে বাকি।’’
কালীপদ পাহানের এই বিস্ময়কর আবিস্কারের কথা প্রথম জানান কলকাতার প্রখ্যাত সাংবাদিক সুনন্দ ঘোষ।
স্যালুট জানাই বীর কন্যাকে, মৃত্যুর আগেও যিনি বাংলাদেশকে গর্বিত করে গেছেন।
" সব পুড়ে গেছে, নাহ? এই জন্যই তোমাদের চিনতে কষ্ট হচ্ছে মনে হয়। আমি নেহা... মা আমি নেহা...তোমাদের নেহা...এই দেখো তোমার দেয়া লকেট... এন লেখা...মেডিকেলে চান্স পাওয়ার পর তুমি বানিয়ে দিয়েছিলে...আমি সব সময় পরে থাকতাম মা।" লিখেছেন ড
"সবখান থেকে মহিলাদের পারলে উঠিয়ে নেন।মহিলাদের ছুটিতে পাঠান।সবচেয়ে ভাল হয়,মহিলাদের দিয়ে আর কোন কুসন্তান যাতে জন্ম নিতে না পারে সেই ব্যবস্থা করুন।অন্তত এই পেইন থেকে মহিলাদের রেহাই দিন।" ক্ষুব্ধ চিত্তে কলম ধরেছেন ডা. মিথিলা ফের
মহান এই বিজ্ঞানীর মহাপ্রয়াণে সারা বিশ্বের দেশে দেশে শোক।
নেপালী সিকিমিজ মর্যাদাপূর্ণ মিডিয়া সিকিম ম্যাসেঞ্জারের কৃতজ্ঞতা স্বীকারের পর এখন সবার মাঝে এই বীর পাইলটের জীবনরক্ষা কীর্তি ছড়িয়ে পড়েছে। জানাচ্ছেন ডা.ইউনুস আলম সবুজ
এই তিন অনন্য প্রতিভাশালী হলেন , কথাশিল্পী অধ্যাপক ডা. মোহিত কামাল;ডা. মিজানুর রহমান কল্লোলও ডা. রোমেন রায়হান ।
"মালায় আর চন্দনে কেউ এগিয়ে না এলেও উদারাময়জনিত রোগে মুমূর্ষু কোটি শিশুর নীরব প্রার্থনায় তিনি উদ্ভাসিত হলেন।ডা. রফিকুল,আওয়ার কমান্ডার, আই স্যালুট ইউ উইথ প্রফাউন্ড রেসপেক্ট ! "লিখেছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ ।
মায়ের জিন-ই ঠিক করে সন্তান মেধাবী হবে কি না। এক্ষেত্রে বাবার কোনো ভূমিকাই নেই। পরিস্কার জানিয়ে দিলেন জিন বিজ্ঞানীরা।
অনাদরে চিরবিদায় নেয়া মহান চিকিৎসক রফিকুল ইসলামের অসুস্থতার বিষয়ে জাতির কি সামান্যতম সচেতনতা ছিল? লিখেছেন ডা. এম এস কবীর জুয়েল
"ধিক্কার হে বিবেক আমার আমার ঘুম না ভাঙ্গিয়ে তুমি মঞ্চে ওঠো, বক্তৃতা করো, কবিতা-গল্প লেখো। ধিক্কার হে বিবেক আমার তোমার মুখে নষ্টামি মানায়, নারী দিবস না।" লিখেছেন ডা রাজীব দে সরকার
কথাসাহিত্যিক ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক লেখায় সেই ভয়ঙ্কর দিনটির কথা বলেছেন। তাঁর লেখাটি হুবহু তুলে ধরা হল।
শোক এপিটাফ লিখেছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ