বাংলাদেশের মহামারীর মত ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা ছিল ডেঙ্গুর। বাংলাদেশের চিকিৎসকদের অক্লান্ত বিশ্রামহীন সেবায় তা সাফল্যের সঙ্গে মোকাবেলা করা সম্ভব হয়েছে। ডেঙ্গুর ভয়ে অনেকে বাংলাদেশ ছেড়ে অন্য দেশে আশ্রয় নিয়েছেন। কিন্তু চিকিৎসকদের অভয়
উপমহাদেশের প্রখ্যাত চিকিৎসক ও লেখক অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন, আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশে সিনিয়ার সিটিজেনরা কি কি সুবিধা পান ! পাঠ করুন। এবার মিলিয়ে দেখুন আমরা তার কানাকড়িও পাই কি না !
ডেঙ্গুরোগীদের সেবায় নিয়োজিত ৯৪ ডাক্তারসহ ৩০০ স্বাস্থ্যকর্মী ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন । জীবনদান করেছেন অনেকে। আর জীবনঝুঁকি নিয়েই তারা এ পর্যন্ত প্রায় ৬০ হাজার ডেঙ্গু রোগীর জীবন বাঁচিয়েছেন।
বাংলাদেশের প্রখ্যাত চিকিৎসক, উপমহাদেশ খ্যাত চিকিৎসাবিদ প্রফেসর ডা. কাজী দীন মোহাম্মদ তাঁর আপনকর্মেই সর্বজনপ্রিয়। তাঁর সেই জনপ্রিয়তার প্রমাণ মিলল বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের বয়ানেও । সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে তিনি বল
ডা. ফাতেমা জোহরা লিখেছেন, প্রতিটা হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্সসহ চিকিৎসা সংশ্লিষ্ট ইউনিট যে কতটা অমানবিক পরিবেশ এবং সীমাবদ্ধ পরিস্থিতিতে ২৪ ঘন্টা চিকিৎসা সেবা দিচ্ছে দেশের ১৮ কোটি মানুষকে তা যারা হাসপাতালে যায়নি তাদেরকে বোঝানো অ
নর্থসাউথ ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী ফারহান হক। তার গভীর বিশ্বাস বাংলাদেশের ডাক্তাররা তার জীবন বাঁচাতে পারবেন। সে চায় সুচিকিৎসা। এটা বাংলাদেশেই সম্ভব। ডাক্তাররা সব রকম সহায়তা করছেন। দিয়েছেন সুচিকিৎসার সবরকম আশ্বাস। কিন্তু চিকিৎস
ইদের ছুটিতে যারা বাড়িতে , তাদের জন্য অতি জরুরি পরামর্শ দিয়েছেন রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. গুলজার হোসেন উজ্জ্বল ।
ডা সুরেশ তুলসান লিখেছেন, গাড়ী বাড়ী ফ্লাট দেওয়ার প্রয়োজন নেই। টোকেন হিসাবে হলেও কিছু একটা দিয়ে অথবা শুধুমাত্র মুখের কথা দিয়ে হলেও এদের সন্মানিত করুন। ডাক্তাদেরকে সন্মানিত করার এই সুযোগ হাতছাড়া করবেন কি ?
ডাক্তার প্রতিদিন সহ কল্যাণী মিডিয়া তার এই বদলির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়। চট্টগ্রামসহ ওই অঞ্চলের হাজারো শিশুরোগী সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা তৈরী হয়। তিনিও অভিমানে উন্নত কর্মপরিবেশ সম্পন্ন কোন দেশে যাওয়ার প্রস্তুতি নেন , বল
মাননীয় মেয়র, ডেঙ্গু জ্বরে আমি আমার প্রাণের অধিক প্রিয় একমাত্র ছেলেকে হারালাম। এখন আমিও ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ছয় দিন ধরে হাসপাতালের বেডে কাতরাচ্ছি। আমার মেয়ের দুই বছর বয়সে একবার ডেঙ্গু হয়েছিল। আপনি কি নিশ্চয়তা দিতে পার
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী প্রখ্যাত চিকিৎসক, গবেষক, লেখক অধ্যাপক ডা. সেজান মাহমুদ বাংলাদেশের ডেঙ্গি সঙ্কটজনক পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ লেখা লিখেছেন। জনস্বার্থে লেখাটি প্রকাশ করা হল।
এত কমবয়সি কারও কর্নিয়া এ রাজ্যে তো বটেই, এ দেশেও কোথাও সংগৃহীত হয়নি বলে দাবি ‘দুর্গাপুর ব্লাইন্ড রিলিফ সোসাইটি’র কর্তাদের। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথালমোলজির (আরআইও) কর্নিয়া বিভাগের প্রধান জয়ন্ত দত্তও
ডেঙ্গুর এই মহামারী আকারের প্রকোপের কথা দেশের বাইরে বসে শুনছি,আমার মা-ও এতে আক্রান্ত হয়েছিলেন এবং আমি প্রচন্ড আতঙ্কিত ছিলাম।আম্মু সেরে উঠছেন আস্তে আস্তে, এই বেলা দেশের সবচাইতে অজনপ্রিয় একদল লোকের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। এত
মার্কিন প্রবাসী চিকিৎসক ও জনস্বাস্থ্য গবেষক ডা. মাহবুব হোসেন লিখেছেন,"ডেঙ্গিতে পেঁপে পাতার রস কাজ করে না... কোন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নাই..." এরকম কথাবার্তা অনেক চিকিৎসক বলছেন। তাঁদের অনেকেই অত্যন্ত প্রবীণ ও আমার পরম শ্রদ্ধেয় মানু
শাহজাদপুর এবং বাঘাবাড়ির বিভিন্ন গরুর খামারে ঘুরে দেখা গেল, অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ কৃষকদের কাছে বেশ পরিচিত একটি বিষয়। অনেক খামারি আছেন যারা অনায়াসে বিভিন্ন ধরণের অ্যান্টিবায়োটিকের নাম বলতে পারেন। শাহজাদপুরের একটি গরু খামারে
ডেঙ্গুতে চিকিৎসকদের মৃত্যুর কাফেলা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। এ পর্যন্ত ৯জন চিকিৎসক দায়িত্বপালন অবস্থায় মৃত্যবরণ করলেন। হাজারো রোগীর জীবন বাঁচাতে পারলেও অক্লান্ত পরিশ্রম ও আত্মঅবহেলার শিকার হয়ে মারা গেলেন তারা। সর্বশেষ ডেঙ্গু
বাংলাদেশে বিপদজনকভাবে ছড়িয়ে পড়া ডেঙ্গুকে মোকাবেলা ও রোগীদের জীবনরক্ষায় অদম্য ভূমিকার জন্য ডাক্তার-নার্সকে কৃতিত্ব দিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। বললেন, ডেঙ্গুতে বিশ্বের যেকোনো দেশের তুলনায় কম রোগীর প্রাণহানি ঘটেছে বাংলাদ
বাংলাদেশে ডেঙ্গু রোগ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার পর শতশত মানুষ এখন ছুটছেন হাসপাতালগুলোতে - কেউ রোগী হিসেবে ভর্তি হতে, কেউবা ডেঙ্গু পরীক্ষা করাতে। তবে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হবার ভয় এখন শুধু সাধারণ মানুষের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই, এ
ডেঙ্গুজ্বর বলতে অনেকেই নিশ্চিত মৃত্যু মনে করতে থাকেন। শুরু হয় রক্ত এবং প্লাটিলেট দেয়া নিয়ে দৌড়াদৌড়ি আর এন্টিবডি পরীক্ষার হিড়িক। অবশ্য বর্তমানে অবস্থার অনেক উন্নতি হয়েছে। একদিকে চিকিৎসকদের যেমন অভিজ্ঞতা এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসার
ডা. সুলতানা এলগিন ১২টি সুনির্দিষ্ট পয়েন্ট উল্লেখ করে জানিয়েছেন ডেঙ্গু থেকে জীবনরক্ষায় যা করবেন , যা করবেন না ।