পরিবারের আর্থিক অবস্থার হাল শোচনীয়, তাই একসময় বাধ্য হয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে কলা বিক্রিও করতে হয়েছে তাঁকে। এইভাবেই চালিয়ে গেছেন পড়াশোনা। পাশ করেছেন ডাক্তারি। তারপর কত শোক, ছেলে হারানোর বেদনা, নানা চড়াই উৎরাইয়ে দমে যান নি মানু
মানবসেবী চিকিৎসক পরোয়া করেন না ঝড় বৃষ্টি বাদলের। পরোয়া করেন না নিজের মৃত্যু ঝুঁকির। তেমনই অকুতোভয় ডা. কফিল খান।
বিশ্বব্যপী নানা বিতর্ক ও বিরোধিতার মাঝে মৃতকে জীবিত করার গবেষণা এগিয়ে নিচ্ছেন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞানীরা। যুক্তরাষ্ট্রের চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের প্রতিষ্ঠান বায়োটেক দীর্ঘদিন ধরেই মৃত মানুষকে জীবিত করতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে আ
ডা. কফিল খান হাসপাতালে দরকারি অক্সিজেন না পেয়ে নিজের পকেটের টাকায় রোগীদের বাচান। শিশুদের জীবনে ঈশ্বরের মত আসেন। সেই ঘটনায় উল্টো ড. কাফিল খানকে সাসপেন্ড করে প্রশাসন।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য। আন্তর্জাতিক বেনিয়াদের প্ররোচনায় বাংলাদেশ , ভারতবর্ষ জুড়ে যখন ডাক্তারদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার, হামলা , আহত নিহত করার নানা ঘটনা: তার মাঝেও নিরলস মানবসেবা করে চলেছেন অসংখ্য নিবেদিত প্রাণ চিকিৎসক। সেরা মেডিকেল
চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি চিকিৎসা গবেষণাতেও নয়া দিশা দিলেন বাঙালি চিকিৎসক গবেষকগন। রেশম দিয়ে কৃত্রিম ধমনি! এমনই যুগান্তকারী ঘটনা ঘটিয়ে ফেলেছেন তারা।
গোটা ভারতবর্ষ ও উপমহাদেশের রাষ্ট্রগুলোয় চিকিৎসক নিগ্রহ একটা গুরুতর সমস্যা। এই সমস্যার কথা মাথায় রেখেই এবার চিকিৎসক সুরক্ষায় কড়া আইন আনার উদ্যোগ নিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. হর্ষবর্ধন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও অবহ
ভারতের নারায়ণা ইনস্টিটিউট অব কার্ডিয়াক সায়েন্সের প্রতিষ্ঠাতা ও বিশ্ব খ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. দেবী প্রসাদ শেঠী বলেছেন, চিকিৎসার জন্য বিদেশযাত্রার হার কমানোর লক্ষ্য নিয়ে চট্টগ্রামে যাত্রা শুরু করেছে ৩৭৫ শয্যার বেসরকারি ইমপেরি
বিশ্ববরেণ্য হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. দেবী শেঠীর হাতে বানিজ্য রাজধানী চ্টগ্রামে চালু হল বাংলাদেশের প্রথম আন্তর্জাতিক মানের পরিকল্পিত স্বাস্থ্য সেবালয় ‘ইম্পেরিয়াল হাসপাতাল লিমিটেড’। কার্ডিয়াক সেন্টার পরিচালনা করবে ভারতের বিখ্যাত না
বুকে নির্যাতিত হওয়ার রক্তক্ষরণ, তবুও রোগী সেবা থেমে নেই। মহান পেশা । ঈশ্বরের মত সম্মানের পেশা। তাই ইস্তফা দিয়েও কাজে চিকিৎসকরা, বুকে কালো ব্যাজ পরেই চিকিৎসা।
“ওর মতো ছেলে হয় না। ও সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরুক। ডাক্তারি পড়তে গিয়ে এমন পরিণতি ভাবা যায় না। এর পর বাড়ির আর কাউকে ডাক্তারি পড়তে পাঠাব না।” কাঁদো কাঁদো গলায় এমনটাই জানালেন পরিবহ মুখোপাধ্যায়ের বউদি সুলেখা
ওপার বাংলার চিকিৎসকদের আন্দোলনে অচলাবস্থার দায় কার্যত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর ঘাড়েই চাপাল দিল্লীর কেন্দ্র সরকার । কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী কলকাতার অভিভাবক ও নিরাপত্তাহীন ডাক্তারদের পক্ষ নিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হুঁশিয়ারি
সেবা নিতে মহিলা রোগীদের এতোটাই ভিড় যে টিকিট দিতে অনেক সময় হিমশিম খেতে হয়। প্রতিদিন আউটডোরে প্রায় সাতশ’ থেকে আট শতাধিক রোগী হয়।
ডা. ফাতেমা জোহরা লিখেছেন, "আপা,আপনার মেয়েকে তো মানসিক রোগের ডাক্তার বানাচ্ছেন,বিয়ে দিতে পারবেন তো?আমি তো আমার মেয়ের বিয়েই ভেংগে দিলাম ছেলে সাইকিয়াট্রিস্ট দেখে।ও পাগলের ডাক্তার, নিজেই পাগল সামলাতে অস্থির থাকবে,আমার মেয়েকে কিভা
কলকাতার হাসপাতালে একজন জুনিয়র ডাক্তারের ওপর হামলার জেরে ফুঁসে উঠেছে কলকাতা ও সারা পশ্চিমবাংলা। বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ , রাজনীতিক, লেখক, কবি, সংস্কৃতি কর্মী সবাই এখন ডাক্তারদের পাশে। নিন্দা করছেন সকলে। ডাক্তারদের মহান ভুমি
ধর্মের কলামে তালিকার প্রথমেই রয়েছে মানবধর্ম। হিন্দু, ইসলাম, খ্রিস্ট বা অন্য যে কোনো ধর্মকে বাদ দিয়ে মানবতাকে নিজের ধর্ম হিসেবে ঘোষণা করার সুযোগ পাচ্ছেন ছাত্রছাত্রীরা- যা অভিনব।
এই চিকিৎসক কোনও দিন কোনও রোগীকে ফেরাননি বলে দরাজ ‘সার্টিফিকেট’ দিয়ে রাখছেন এলাকাবাসীরাও। আর ভিজিট পাঁচ টাকাই।
শর্ট ফিল্ম পরিচালক, আলোকচিত্রী শাহরিয়ার সোহাগ চিকিৎসকদের প্রতিদিনের লড়াই নিয়ে অনন্য এক লেখা লিখেছেন। একটি ভিডিও চিত্রও ইনটারনেটে দিয়েছেন , যাতে দেখা যায় , চিকিৎসকরা কি অক্লান্ত পরিশ্রম করে মানুষের জীবন বাঁচাচ্ছেন। লিখলেন, "আম
সাংবাদিক , সমাজকল্যাণী লেখকদের পর এবার বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রখ্যাত আইনজীবী ও রাজনীতিক রুমীন ফারহানা এবার চিকিৎসকদের পাশে দাঁড়ালেন বিবেকের আহবানে।
ডা. সজল আশফাক লিখেছেন, উপবাস নিয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক হিপোক্রেটিস বলেছেন, আমাদের প্রত্যেকের শরীরের মধ্যেই একজন ডাক্তার বসবাস করেন, আমাদের উচিত সেই ডাক্তারকে কাজ করতে দেয়া। এটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া। তিনি আরো বলেছেন, খাবারই