উপমহাদেশের প্রখ্যাত চিকিৎসক লেখক অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী জানাচ্ছেন, আজ অসাধারণ একটি দিন আজ শনিবার ১২ অক্টোবর , সারা পৃথিবীর মানুষ যারা জীবন ব্যাপি কোনও অসুখে পীড়িত , তাদেরকে আপনি ব্যতিগত ভাবে বা সমষ্টি গত ভাবে সাহায্য করতে
ডা.সাঈদ এনাম লিখেছেন, আমি ফুড এন্ড ড্রাগ এডমিনিস্ট্রেশন এ কয়েকদিন আগে মেইল দিয়েছিলাম রেনিটিডিন সিরাপ কেনো নিষিদ্ধ করেন নি? তারা বলছে, সিরাপের ব্যাপারে স্টাডি নেই। আমি আরেকটা মেইল দেই, "প্রিভিলেন্স অফ ক্যান্সার এমং রেনিটিডিন ই
ডা. সেজান মাহমুদ লিখেছেন, ২০১৯ সালের দেহতত্ত্ব এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কারকে বলা যায় ‘টেক্সট বইয়ের নোবেল”। কারণ, দেহতত্ত্ব বা ফিজিওলজি এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অক্সিজেন বা অম্লজান কীভাবে খাদ্যকে পুড়িয়ে শক্তি
ক্যান্সারসহ বিভিন্ন জটিল ও অনিরাময়যোগ্য রোগে আক্রান্ত হয়ে দেশের প্রায় ছয় লাখ মানুষ মৃত্যুশয্যায় আছে। তাদের ব্যথার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি এবং নিরাপদ মৃত্যু নিশ্চিত করতে নিরলসভাবে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল ব
উপমহাদেশের প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ চিকিৎসক ও লেখক অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন মাইক্রোচিপ যা দিয়ে ডায়েবেটিস ১ হওয়ার বেশ আগে ধরা পড়বে। আর ন্যানো রোবটস যারা রক্ত স্রোতে বহমান থেকে রক্তের গ্লকোজ মাপবে আর পরিমাণ মতো ইনসুলিন জোগান
প্রতি ৪০ সেকেন্ডে একজন মানুষ আত্মহত্যা করে মৃত্যুবরণ করেন। এবছর, আমরা আপনাদের আহ্বান জানাই ৪০ সেকেন্ডে আত্মহত্যা প্রতিরোধমূলক কোন পদক্ষেপ নিতে, যেন: • বৈশ্বিক জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসাবে আত্মহত্যার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্
উপমহাদেশের প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ চিকিৎসক ও লেখক অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন সত্য কথা: আমি এখন চাকুরি করিনা আর আমি বহুদিন আগে অবসর গ্রহন করেছি এজন্য আমি ধন্য । দেশে একজন প্রতিষ্ঠানের কর্তা ব্যক্তির কোনও স্বত্ত্বা নেই; একজন
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন রিউমাটয়েড আরথ্রাইটিস বিষয়ে জরুরি পরামর্শ ও অন্য প্রসঙ্গে
মেজর (ডা.) খোশরোজ সামাদ লিখেছেন, ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিওটি মনে আছে? এক নারী ব্যংক কর্মকর্তা অফিসে কাজ করতে করতে হঠাৎ অসুস্থ হন।বুকে হাত দেন।তার পরপরই মৃত্যুর কোলে ঢলে পরেন।ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাকই তাঁর মৃত্যুর কারণ ছিল।অপরিণত বয়ে
এই মানুষটিকে চিনে নিন। এই বৃদ্ধ বয়সেও সর্বত্র গাছ লাগানোর অভিযানে মেতেছেন তিনি। ৫০ বছর ধরে মানুষটি এই কাজ করছেন। ২৭ হাজার গাছ লাগিয়ে ফেলেছেন তিনি। উনি শুধু গাছই লাগান না, সেগুলির যত্নও করেন যথাযথ। জল দেন, সার দেন। সবটাই একা হ
একজন জননতোর মমত্ব এমনই হওয়া উচিত। তেমন নজির একজন মুখ্যমন্ত্রী র
জাতিসঙ্ঘের বিশ্ব আসরে মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবার অন্তর্ভুক্ত করার জোর দাবি জানালেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সার্বজনীন স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে মানসিক স্বাস্থ্য ও প্রতিবন্ধিতাকে প্রাথমিক স্বাস্থ
ডা. সালাহউদ্দিন আইয়ুব বাদশা , (কেরালায় বৈজ্ঞানিক সম্মেলনে অবস্থানরত) লিখেছেন, দক্ষিণ ভারতের কেরলায় এসেছি এক বিশ্ব চিকিৎসক সম্মেলনে ও বৈজ্ঞানিক সেমিনারে। এই রাজ্যটি নিয়ে আমার অনেক কৌতুহল। বিজেপির ভারতের বিপরীতে অনন্য সব বৈশি
ডা. আখতার মাহমুদ লিটন। বাংলাদেশের একজন সজ্জন লোকসেবী চিকিৎসক।রোগীদের প্রতি সদা নিবেদিত প্রাণ দরদী মনোরোগ বিশেষজ্ঞ। কর্মরত আছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও হাসপাতালে। তিনি একটি ওষুধের জন্য গিয়েছিলেন কলকাতায়। তা
ডা. সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায় লিখেছেন ,সম্প্রতি বিভিন্ন, তথাকথিত অসংক্রামক লাইফ স্টাইল ঘটিত অসুখ গুলি, যেমন হাইপারটেনশন, মায়োকার্ডিয়াল ইস্কিমিয়া করোনারি আর্টারি ডিজিজ, সেরিব্রাল ইনফার্কশন, সেরিব্রোভাসকুলার ডিজিজ, ওবেসিটি, ডিসলিপি
জীবনের শেষ দিগুলোয় চিকিৎসা করে আদিবাসীদের কাছে জীবনদাতা ঈশ্বর হয়ে উঠেছিলেন তিনি। তিনি নিজের হাতে কলেরা রোগীর শুশ্রূষা করেছেন। এসব অমর তথ্য অমর বাঙালি বিদ্যাসাগরের জীবনের।
দীপিকা পাড়ুকোন নিজে দীর্ঘকাল বিষন্নতার রোগী ছিলেন। একা একা থাকতে পছন্দ করতেন। খুব কষ্টের ছিল দিনগুলো। কৈশোর থেকে তারুণ্যে পা দেবার দিনগুলোয় ওই মনোরোগের শিকার হন তিনি। ছিলেন গুরুতর ও সি ডি রোগী। তার বাবা মা সবাই তার পাশে দাঁড়ি
বিশ্বের প্রতিটির মানুষের জন্য সুস্বাস্থ্য । বিশ্বের প্রতিটির মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার আওয়াজ তুললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈশ্বিক সর্বোচ্চ ফোরাম জাতিসঙ্ঘে তিনি এই মহান দাবি তোলেন।
টিকাদান কর্মসূচিতে বাংলাদেশের অনন্য সাফল্যের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পুরস্কার দিয়েছে গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনেশন এবং ইমিউনাইজেশন (জিএভিআই)।টিকাদান কর্মসূচিতে এটা বিশ্বসেরার স্বীকৃতি।
খুবই দরিদ্র রামপ্রসাদ ডাক্তারী পড়ার আগে ফল বিক্রি করতেন। একজন ধন্বন্তরী চিকিৎসক ডা. রামপ্রসাদ সেনগুপ্ত; এটা তাঁর পারিবারিক নাম। কিন্তু বিদেশিদের কাছে রামপ্রসাদ হয়ে গেলেন রবীন সেনগুপ্ত। সে নামেই তাঁকে চেনেন ইউরোপ, আমেরিকায় তাঁ