রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. গুলজার হোসেন উজ্জ্বল-এর ডেঙ্গু নিয়ে পরামর্শগুলো এখন অবশ্য পালনীয় গাইডলাইন হিসেবে সর্বমহলে আলোচিত। পড়ে সতর্ক হউন। শেয়ার করে অন্যকে সতর্ক করুন।
ঢাকা সহ গোটা বাংলাদেশ যখন ডেঙ্গুর প্রকোপে ভুগছে, তখন কলকাতা শহরে ডেঙ্গু গত কয়েকবছর ধরেই নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছে। কলকাতা কর্পোরেশন বলছে, তারা সারা বছর ধরে নিবিড় নজরদারি চালায় - যাতে কোথাও জল না জমে থাকে।
ডেঙ্গুরোগীদের জীবন বাঁচাতে ডাক্তারদের ইদের ছুটি কুরবানি হল। বাংলাদেশ জুড়েই ডেঙ্গু ( মতান্তরে ডেঙ্গি) রোগীদের হাহাকার আর কান্না। বাংলাদেশের চিকিৎসকরা তাদের জীবন বাঁচাতে ও রক্ষায় আবার বীরোচিত ভূমিকায় অবতীর্ণ হলেন। আবারও প্রমাণ
ডেঙ্গু বা ডেঙ্গি রোগ মোকাবেলায় ঈদুল আজহায় স্বাস্থ্য বিভাগের সব পর্যায়ের চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিলের সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
"ডেঙ্গুবাহী অ্যাডিস মশা হাটুর উপর আর উঠতে/উড়তে পারেনা, তাই হাটু পর্যন্ত নারিকেল তেল মেখে রাখলে আপনি নিরাপদ” - এটা ভয়ঙ্কর গুজব। অজ্ঞ চিকিৎসক সহ নানা মহল থেকে এ ধরণের হাস্যকর ও আপত্তিকর গুজব ও অপ্রচার ব্যপক শেয়ারে বিশেষজ্ঞগন বি
জনস্বার্থেঃ ডেংগি নিয়ে কিছু কথা । লিখেছেন রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ গুলজার হোসেন উজ্জ্বল
রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. গুলজার হোসেন উজ্জ্বল লিখেছেন, প্লাটিলেট কমে যাওয়া (থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া) কোনো মেডিক্যাল ইমারজেন্সি নয়। অর্থাৎ প্লাটিলেট কমে যাওয়া মাত্রই রোগী রক্তক্ষরণ হয়ে হঠাৎ মারা যাবে বিষয়টি এ রকমও নয়। প্লাটিলেট কমলে শর
চিকিৎসা মানবতার আবারও এক অনন্য নজির। এ ধরণের খবর ও উদ্যোগ এগিয়ে দেয় সভ্যতাকে। অগ্রসর করে আমাদের চেতনাকে। জীবনের অগ্রাধিকার বাস্তবায়নে আবারও চিকিৎসকদের সঙ্গে হাত মেলাল পুলিশ বিভাগও। তাদের মেলবন্ধনে বাঁচল একটি প্রাণ।
" আল্লাহ মাঝে মাঝে ডাক্তাররূপে ফেরেস্তাদের পাঠান।" বাংলাদেশের ডাক্তারদের সম্পর্কে এমন অভাবিতপূর্ব কমপ্লিমেন্টস দিলেন বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন চলচ্চিত্রকার, নাট্যজন, নাট্যকার , স্থপতি ও সাংবাদিক শাকুর মজিদ। তিনি ন
সেবাস্তিয়া ও তার স্ত্রী লেলেয়া ডেলুইজ । স্বামী সাংবাদিক। স্ত্রী স্বাস্থ্যসেবাকর্মী। তারা অনন্য অসাধরণ কাজ করেছেন। বিস্তীর্ণ পাহাড় ও এর উপত্যকার কোথাও ছিল না গাছের ছায়া। এমনকি ঘাস বা লতাপাতার ঝোঁপঝাড়ের অস্তিত্ব টুকুও ছিল না। ক
মেজর ডা.খোশরোজ সামাদ লিখেছেন, ক্যারাবিয়ান দেশগুলিতে এই বিষয়টি চিকিৎসকরা প্রথম নির্ণয় করেন।ভারতেও এই ঘটনার অসংখ্য প্রমাণ মিলেছে। সম্প্রতি বাংলাদেশে এই ঘটনা ঘটে যাওয়ায় সর্বসাধারণের মানুষ সচকিত হয়ে উঠেছেন।
নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটি মেডিকেল সেন্টারের প্রখ্যাত চিকিৎসক ও ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের প্রাক্তন মেধাবী শিক্ষার্থী ডা. সিনহা মনসুর বিস্ময়ভরে লিখেছেন এক দীর্ঘ লেখা। অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ-পৃথিবীতে আজ!লেখাটি প্রকাশ করা হল।
উপমহাদেশের প্রখ্যাত চিকিৎসক ও লেখক অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন, চিকিৎসা বিজ্ঞানে অনেক উন্নত প্রযুক্তি , অনেক নতুন ওষুধ বেরিয়েছে , জীবনের প্রান্তিক পর্যায়ে অনেক অসুখে এদের প্রয়োজন হয়ত পড়ে , যারা সাধারন মানুষ , মধ্যবিত্ত
জেলখানায় অজ্ঞাত কারণে রোগী মারা যাচ্ছিল। কেন, তা জেল কর্তৃপক্ষ জানত না। সেই রোগীদের জীবন দান করতে স্বেচ্ছায় সশ্রম কারাদন্ড নিয়ে জেলে ঢুকলেন এক মহান ডাক্তার। কখনও কখনও সত্য কল্পনার চেয়েও মহান । সেই সত্য কাহিনি।
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজার কথিত হাসপাতাল অভিযান নিয়ে ফেসবুকে মন্তব্য করেছিলেন বাংলাদেশের একজন শীর্ষ চিকিৎসক ও সুবিদিত বিশেষজ্ঞ ডা. রেজাউল করিম। সে জন্য তাকে শাস্তিমূলক বদলি করা হয় চিকিৎসা-পরিবেশহীন হ
বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক লিখেছেন, ১৯৯০এর দিকে জন্মের সময় শিশু মৃত্যু ছিল হাজারে১৫০এর মত, বর্তমানে তা নেমে এসেছে হাজারে ৩৪ জনে।অন্য নানা কিছুর সঙ্গে এতে সিজারেরও বড় ভূমিকা রয়েছে।
ডা. অসিত বর্দ্ধন লিখেছেন , সিজারিয়ান সেকশান এমন একটা ছুরি যার দুইদিকেই ধার আছে, করলেও কাটে , না করলেও কাটে। রোগীকেও কাটে, ডাক্তারকেও কাটে। হাইকোর্টে একটা রিট হয়েছে অপ্রয়োজনীয় সিজার বন্ধ করার জন্য। জনমনে একটা ধারনা আছে, যে সিজ
ডাঃ আজাদ হাসান লিখেছেন, Civil Surgeon পদটি স্বাস্থ্য বিভাগের জেলা পর্যায়ের একটি প্রশাসনিক পদ, তাই এই পদবীটির নাম পরিবর্তন করে "District Health Administrator" বা "জেলা স্বাস্থ্য প্রশাসক" রাখাটা অধিকতর যুক্তিসংগত হবে বলে মনে কর
উপমহাদেশের প্রখ্যাত চিকিৎসক ও লেখক অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন , একজন ডাক্তারের জীবন। যখন একজন ভাইরাল জ্বরের রোগী দেখেন তখন তিনি অবশ্য ভাইরাসের মুখোমুখি হন যখন সন্তান প্রসব করান তখন গর্ভবতী মায়ের অজান্তে হলেও তার ছিটকে
তিনি মরণাপন্নকে নতুন জীবন দিতে পারতেন। মৃতবৎকে বাঁচাতে পারতেন। চিকিৎসা পদ্ধতি ছিল সহজ সরল। ডাক্তারি টেকনিক্যাল ওষুধ দিতেন কম। মনকে জয় করতেন বেশী। প্রয়োগ করতেন নানা কল্যাণী চাল।