"এরা বিবাহের জন্য সকালে একজন, বিকালে আরেকজন ঠিক করে। মনেমনে আরো কত যে গীত গায়, কে বলতে পারে?" নববর্ষের প্রাক্কালে এবারে গল্প লিখেছেন ডা.ছাবিকুন নাহার
"ব্যবসায়িক স্বার্থে কিংবা ব্যক্তিস্বার্থে কিংবা অনৈতিকভাবে রোগী সেবার নামে রোগীকে হয়রানি করে এবং সিজার করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। "লিখেছেন ডা. বেলায়েত হোসেন ঢালী
"আজও অফিসের বড়বাবু নাম ঘোচান গেল না। বাবুদের তালপুকুরে এখনো আমরা হাবুডুবু খাচ্ছি। "লিখেছেন ডা. বাহারুল আলম
" চিকিৎসকদের মধ্যে এরকম হাজারো রাতুল আছে যারা নিছক মানুষকে ভালবেসে তাদের পাশে থাকতে চায়। আশির দশকের আন্দোলন বা সাম্প্রতিক চিকিৎসক আন্দোলন-সব সময়েই সেইসব রাতুলদের দেখা মেলে যারা দিনবদলের রঙিন স্বপ্নকে সাকার করতে গিয়ে নিজের সব
সাংস্কৃতিক আন্দোলনের পাশাপাশি রাজনৈতিক আন্দোলনেও পহেলা বৈশাখ এক নতুন মাত্রা যোগ করে।
চিকিৎসা শুরুর আগেই জার্মানির একটি স্পার্ম ব্যাংকে সংরক্ষিত ছিল প্রথমেশের শুক্রাণু। সেটি থেকেই আবারও ঘরে ফিরে এসেছে যেন প্রিয় পুত্র। এ যেন খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন ।
'কফিন কাঠের ঘুম’ কাব্যগ্রন্থের কবি সালু আলমগীরের নাম হয়তো জানা নেই অনেক পাঠকের । তাঁর মর্মান্তিক প্রয়াণ ঘটেছে সম্প্রতি। কেউ তাকে স্মরণ না করলেও শোকার্ঘ লিখেছেন কবি সরদার ফারুক ও কবি ভাস্কর সাহা।
"মেডিসিন পরীক্ষায় প্রথমবার ভাইভাতে ফেল, দ্বীতিয়বার লংকেসে । এখন মার্চ, জুলাইতে আবার বসবে। স্যারেরা কি শুনতে চাইছেন, এটা সে ধরতে পারে না।" নিত্য জীবনের কাহিনি । লিখেছেন ডা. আমেনা বেগম ছোটন
'বাংলাদেশের সবচেয়ে মেধাবী জালিয়াত সে, যে জীবনে কোনদিন মেডিক্যাল কলেজের পথে পা না মাড়িয়েও বিএমডিসির রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্ত চিকিৎসক!' লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
এ যেন বাস্তবের মুন্না ভাই এমবিবিএস।
চিকিৎসকরা অনেকেই লেখেন বিশ্বমানের সাহিত্য। অনবদ্য গল্প। তেমনই এক মনোগ্রাহী গল্প লিখেছেন সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়
"যে কবি বা সাহিত্যিক সিন্ডিকেট করবে তখন তুমি বুঝবে তার একক কোনো শক্তিমত্তা নেই।নিজেকে ও তার মতো আরো কিছু অকবি অসাহিত্যিককে নিয়ে এই ক্ষেত্রটাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য এই সিন্ডিকেট তৈরি করে।" লিখেছেন অধ্যাপক ডা. অনির্বাণ বিশ্বাস
"চাটগাঁতে যেমন হিরা-জহরতের মূল্যেও তারা আপনাকে ‘কোয়াইশ’ শব্দ বলার আরাম থেকে এক বিন্দু ছাড় দেবে না, তেমনি নোয়াখালীতেও তা-ই। বস্তুত আঞ্চলিক ভাষার শব্দসম্ভার সেই অঞ্চলের অমূল্য সম্পদ। লিখেছেন ডা. মোরশেদ হাসান
"ক্ষমার অযোগ্য এ কোন সমাজ,জাতি আমরা তৈরি করেছি? কালের,ইতিহাসের প্রতিশোধ বড় নির্মম । " লিখেছেন প্রফেসর ডা. তাজুল ইসলাম
প্রতি সপ্তাহে শত পাঠকের ফোন আসে ডাক্তার প্রতিদিন দপ্তরে। কেন আমরা বাড়ি নির্মাণ নিয়ে আগ্রহ জাগানিয়া লেখা দিচ্ছি না।
"ডাক্তাররা অদ্ভুত উন্নাসিক হয়(সবাই এমন,তা নয়),ইংরেজিতে বাংলা পোষ্টে কমেন্ট করে।নিজেদের জীবিকা-বৃত্তির বাইরে এরা ভাবতেও পারে না।মানে মানুষ হিসাবে এরা 'লিমিটেড এডিশন'।" লিখেছেন অধ্যাপক ডা. অনির্বাণ বিশ্বাস
"আমি সাথে সাথে একটা ছেলেটার পায়ে একটা লাথি দিয়ে কিছু কথা বলে সেদিন চলে এসেছিলাম। আর কোনোদিন সাহস পায় নি।" জীবনঘনিষ্ট কাহিনির মাধ্যমে পরামর্শ দিচ্ছেন প্রফেসর ডা. তাজুল ইসলাম
এর আগে সে ঢাকার মালিবাগে একটি বিখ্যাত ডায়াগনস্টিক সেন্টারে শহীদ সোরোয়ার্দী মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক পরিচয়ে চেম্বার করত। এখন সেই ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মুখেও চুনকালি।
কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলায় ৩ বছরের শিশুকে দুষ্টামি কমানোর চিকিৎসার নামে নির্যাতন করে হত্যা করেছে এক কবিরাজ।
" রাষ্ট্র ও সমাজের প্রতি চিকিৎসকদের দায়বদ্ধতা সাধারণ মানুষের চেয়ে অনেক বেশি ।" এপিবিতে বলেছেন রাষ্ট্রপতি