২০১৭'র এস,এস,সি পরীক্ষার বাংলা ১ম পত্রের প্রশ্নের মডারেটর মনু মিয়া নামক জনৈক শিক্ষক।লিখেছেন ডা. মোঃ শাব্বির হোসেন খান
আজকের এই ঘটনা ডাক্তারদের চোখে শিক্ষকদের সেই সম্মানের আসনটি মুহূর্তে ভুলুন্ঠিত করল! লিখেছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
মানুষের মনে কতোটা পরশ্রীকাতরতা, হীনমণ্যতা থাকলে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় এই ধরনের একটি বক্তব্যসম্বলিত প্যারাগ্রাফ দেওয়া যায়।লিখেছেন শওগাত আলী সাগর
মেডিকেল লাইব্রেরী নিয়ে কত কৌতুহল। পার্টনারশীপ স্টাডি নিয়েও নানা কথা। লিখেছেন ডা. সাঈদ সুজন
প্রথম আলো পত্রিকার ফটো সাংবাদিক জিয়ার মাথার খুলির অংশ খুলে রাখার তথাকথিত হাস্যকর অভিযোগ নিয়ে ডাক্তার সমাজকে মিডিয়াধোলাই এখন চরমে।
স্বাস্থ্য সেবার জন্য নতুন এক হুমকি তারা তৈরি করে ফেললেন শুধুমাত্র ডাক্তারদের প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে।লিখেছেন নাভীম কবির প্রতীক , এমবিবিএস শিক্ষার্থী।
সবাই Working Mother দের ডেডিকেশন এর কথা বলে,Housewife Mother দের কথা কয়জন বলে! লিখেছেন তানভীর আহমেদ তালুকদার, এমবিবিএস শিক্ষার্থী
ওয়ার্ডে কোন কোন স্যার গালি দেন পরীক্ষার আগে প্রেগনেন্ট কেন হলাম।ম্যাম এমন খারাপ লাগে যেন পাপ করে ফেলেছি।
বাংলাদেশের ডাক্তাররাও সাফল্যের সঙ্গে নিয়মিত বিদেশী রোগীদের দেখছেন। সেই বাস্তব অভিজ্ঞতার নির্যাস লিখেছেন ডা. বিপ্লব ভট্টাচার্য
বিএমএ ডাক্তারদের জন্য তার মেম্বারদের প্রাইভেট হাসপাতালগুলোতে ~ ৪০% কমিশনের সুযোগটা পাবার ব্যবস্হা করতে পারে। প্রাণ গোপাল স্যারের বক্তব্যটা কিছুটা হলেও বাস্তবায়িত হোক। লিখেছেন সহকারী অধ্যাপক ডা. এস এম সাজ্জাদ জালাল
শামীম কী এখনো সকালে ঘুম থেকে উঠে বিছানায় ঘন্টা দেড়েক আরো বসে থেকে বলে -'দাঁড়া একটু রেষ্ট নেই।'
সম্পর্ক তৈরি করার থেকেও সম্পর্কে থেকে যাওয়াটাই হচ্ছে এচিভমেন্ট। লিখেছেন ডা. নাসিমুন নাহার
প্রতিদিন ১০০র উপর রোগী দেখতাম।নববিবাহিত হিসেবে ছুটিও পেতাম না ।
মেধাবী ছাত্রদের এই চিকিৎসাশাস্ত্র অধ্যয়নকালের খবর আমরা কেউই তেমন একটা রাখি না। আমার মেয়েটা পরীক্ষা দিতে পারলে উপকৃত হব, দেশ উপকৃত হবে।
প্রতিবার এক একজন মন্ত্রী,উপ মন্ত্রী,প্রতিমন্ত্রী ডাক্তারদের বিরুদ্ধে বজ্রকন্ঠে আওয়াজ তোলেন!! তার দু এক দিনের মধ্যেই একদল কুলাঙ্গার হাসপাতালে হায়েনার মত ঝাঁপিয়ে পড়ে। লিখেছেন ডা. শিরিন সাবিহা তন্বী
ডাক্তার কোথায় নিরাপদ? সংক্ষুব্ধ প্রশ্ন তুলেছেন ডা. ধীমান রায়
২৬ ডিসেম্বর এ উপলক্ষে পারস্পরিক সৌহার্দ্যের উষ্ণতায় ভোট ও মনোজ্ঞ অনুষ্ঠান হয়।
-"কয়েকটা এস্পিরিন ট্যাবলেটের নাম বলতো।" -"এস্পিরিন? : কার জন্য?কার কি হইছে? লিখেছেন মহসিনা আক্তার তাওহীদা মিতু, এমবিবিএস শিক্ষার্থী
আপনারা কি চান না আপনার তথা বেসরকারী মেডিকেলের শিক্ষার মান উন্নত হোক।লিখেছেন ডা. রফিকুল শিমুল কবির
তার সারাজীবন যেখানে কেটে যায় মোটা বইয়ের দোস্তিতে সেখানে একজন ইউএনও এর কাছে যেতে হয় বেতনের সাইন নিতে, দাঁড়িয়ে থাকতে হয় ঘণ্টার পর ঘণ্টা।লিখেছেন নাভীম কবির প্রতীক , চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ