হৃদরোগ চিকিৎসা নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। দেশেই হৃদরোগের চিকিৎসায় সমস্যা ও সমাধানঃ লিখেছেন ডা.মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির
২০১০ সালে বাংলাদেশ স্বাস্থ্য খাতে জিডিপির ১ দশমিক ১ শতাংশ ব্যয় করত। সেটা সর্বশেষ বাজেটে কমে শূন্য দশমিক ৮ শতাংশে এসেছে।
মাউন্ট এলিজাবেথ বা নারায়ণা হৃদয়ালায় এই দেশে বানানো অসম্ভব না কিন্তু জনগণতো এইখানেও ফ্রি চিকিৎসা চাইবো। তো মান বজায় রাখবে কিভাবে?লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
স্বাস্থ্যখাতে বিশ্ব কাঁপানো যে দশটি সাফল্য এনেছে বাংলাদেশ ; তা নিয়ে লিখেছেন ডা. মো সাঈদ এনাম
ডাক্তার হোসনে আরা যদি ছবি তুলে তার কাজের ন্যয্যতার প্রমান না রাখতেন, আজ হয়তো তাকেই দোষী সাব্যাস্ত হতে হত।
Medicine is a science of uncertaintainity and an art of probability" Have you under stood my young clinical students? Written by Professor Dr. Subhagata Choudhury
এতে করে সেখানকার চিকিৎসা শিল্পই ক্ষতিগ্রস্থ ও ইমেজহানির শিকার হচ্ছে। এটা বন্ধে তার শক্ত পদক্ষেপ চাই। লিখেছেন ডা. সোলায়মান আহসান সুজন
এখনও কর্নওয়াল শহরের ৫০ হাজার বাসিন্দা সরকারি চিকিৎসকের ডাকের অপেক্ষায় আছেন।
কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের সহকারী ধ্যাপক ডা. সুরেশ তুলসান কয়েকটি বাস্তব কাহিনি সহকারে লিখেছেন ডায়াবেটিস ও ইনসুলিন নিয়ে।
দিল্লী , ব্যাঙ্গালুরু , চেন্নাইতে একজন ডাক্তারের প্রাইভেট চেম্বারের ফি ৪/৫ হাজার রুপি। সেখানে ঢাকায় ১০০০ টাকা দিতে কত বাহানা। ডাক্তারদের কত গালাগাল। লিখেছেন ডা. ফাতেমা জোহরা
ভুত ভবিষ্যতহীন প্রয়োজনহীন এই মেডিকেল কলেজ তৈরী আল্লাহর ওয়াস্তে সম্পূর্ণ বন্ধ রাখুন।লিখেছেন অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক
আমি দ্বীজু বাবুর দিকে চেয়ে তাকে বললাম, "বাবু এক কাজ করো, নেতাজী যেহেতু নিশ্চিত করে বুলছেন, রেইপ কেইস তাহলে উনাকে রাজ স্বাক্ষী করে একটা বন্ড সই রেডি করো। রেইপ লিখে দেই"। লিখেছেনডা. সাঈদ এনাম
মৃত্যুবোমাকে আলিঙ্গন করে পুরান ঢাকাবাসীর নিত্য বসবাস- এটার কারনও সেই বিভ্রান্তি। আর এই বিভ্রান্তিটির নাম লোভ। লিখেছেন ডা. আশীষ দেবনাথ
চকবাজারের মানুষের লোভ ও অব্যবস্থাপনার লেলিহান শিখায় পুড়ে মারা গেল তারা। শহীদ হল মানবসেবার ভবিষ্যৎ কারিগররা। সৃষ্টি হল এক মর্মান্তিক ট্রাজেডির। সঙ্গে মারা গেছেন একাধিক রোগী ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী।
ঢাকার চকবাজারের আগুন সেই স্বপ্ন নিভিয়ে দিয়েছে। রাসুর পরিবারে এখন শুধুই মাতম।
১৮ ফেব্রুয়ারি এক আদেশে ১৭ জন এবং অপর এক আদেশে ৯ জনকে বদলি করা হয়। আর বুধবার ১৯ ফেব্রুয়ারি এক আদেশে বদলি করা হয় ১৪ জন চিকিৎসককে।
"ইনারাই নিজের বউ হাসপাতালে মরা বাচ্চা প্রসব করলে সেটি হাসপাতালে রেখে সটকে পড়েন। আর তা নিয়ে বিপাকে পড়তে হয় আমাদেরই। অপ্রতুল সাপোর্ট নিয়ে এদেশের ১৮ কোটি জনগনের স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে যাচ্ছে এই চিকিৎসকরাই। আর আপনারা আছেন তার হাজিরা
তিনি এক ঘোষনায় জানান, চট্টগ্রামের প্রতিটি উপজেলাতে এমনিতেই প্রয়োজনের তুলনায় চিকিৎসক সংখ্যা কম, এমতাবস্হায় চট্টগ্রামের কোন চিকিৎসক কে, চট্টগ্রাম জেলার বাহিরে অন্য কোন জেলায় বদলি করা যাবে না,
ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের প্রেসিডেন্ট ছিলো রিগান ৪ যুবককে মিথ্যা মাদক মামলায় ফাঁসানোয় সায় দেন নি শিবগঞ্জে। এখন বিরুদ্ধেই সরকারি কাজে বাঁধাদানের অভিযোগ এনে স্থানীয় থানাপুলিশ তাকে হয়রানির চেষ্টা চালাচ্ছে! জানাচ্ছেন ডা. আতিকু
কদিন আগে সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আগুন লেগেছে এই সংবাদের কমেন্ট বক্সে একজন মন্তব্য করছেন "জা *** ডাক্তাররা মরলে ভাল হবে" !! সে প্রসঙ্গে লিখেছেনডা. নাসিমুন নাহার মিম্ মি