যারা ৫ম গ্রেডে চাকুরী করেন তাদেরকে যেহেতু অন কলে হাসপাতালে আসা লাগে তাই তাদেরকে প্রশাসন ক্যাডারের মতো ট্রান্সপোর্ট বা গাড়ীর সুবিধা দিতে হবে। আর যারা ৫ম গ্রডের নীচে তাদেরকে হাসপাতালে আসা যাওয়ার জন্য ট্রান্সপোর্ট দিতে হবে। লিখে
মুক্তি নেই ঢাকা বা কলকাতায়। চলছে অবিরাম অপ্রচার।
"প্রতিবাদের একঘন্টা শেষ হল। প্রতিবাদ নয়। মানুষের মতামত পেলাম। ১৩ ই সেপ্টেম্বর ২০১৮ যুবকেন্দ্রে বিকেল ৪টে থেকে রাজনৈতিক দলের কথা শুনবো।"ডাক্তারদের কলকাতা প্রতিবাদের বিস্তারিত জানাচ্ছেন ডা. রেজাউল করীম
" যে সাধারন মানুষ গণ্ডা গণ্ডা সুস্থ সবল মানুষের মৃত্যুতেও নিশ্চুপ থাকেন, তারাই আবার মুমূর্ষুর মৃত্যুতে চিকিৎসকের গাফিলতি খুঁজে পান। নিয়ম করে ডাক্তার পেটানোর বিরতি নেই। কখনো কখনো আবার হামলা হয় প্ররোচনা ছাড়াই।" লিখেছেন ডা. র
জীবনের পথে , মহৎ কর্মের পথে তিনটি উদ্দীপনামূলক লেখা। লিখেছেন সবার প্রিয় বিগ্রেডিয়ার ডা. নাসির উদ্দিন আহমেদ
"নতুন চিকিৎসক যদি একজন কর্মীবৎসল, নিয়ামানুবর্তী, দৎ, দক্ষ ও দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠান প্রধানের অধীনে কাজ শুরু করেন তবে তার মধ্যেও একই গুণাবলীর সন্নিবেশ ঘটতে থাকে। আর যদি নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষই মেরুদন্ডহীন কিংবা দুর্নীতিপরায়ন হন
"ডাক্তার হইতে চাওয়া শুধু 'এইম ইন লাইফেই' লেখা হয় না,বেশিরভাগ মানুষের ইচ্ছাও হয়তো এমনই থাকে।তাই বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখা যায়,ঘরে বসে তিন মাসে ডাক্তার হউন,চীনে বিভিন্ন টাইমে ডাক্তার হওয়ার বিভিন্ন অফার,আর নতুন বের হয়েছে ডাঃ ইউটিউব
"ডাক্তার হিসাবে পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান পরিস্থিতিতে গা ঘিন ঘিন করছে।অন্য জীবিকার মানুষের কি অনুভূতি?" অধ্যাপক ডা.অনির্বাণ বিশ্বাস কিছু লেখা নিয়ে এই অবতারণা।
চিকিত্সকদের হুঁশিয়ারির মুখে পিছু হটল পুলিশ। ঘুসিকাণ্ডে আপোসের রাস্তায় হেঁটে নিগৃহীত চিকিত্সকের কাছে ক্ষমা চাইলেন যাদবপুর থানার ওসি পুলক দত্ত।
নতুন সরকারি প্রজ্ঞাপণ জারি হয়েছে আজই। এর আগে পরিচালক ( MCHServiced & LD , MCRAH ) পদ থেকে সরিয়ে পরিচালক নিরীক্ষা , নিরীক্ষা ইউনিটে পদায়ন করা হয়েছিল।
একজন ডাঃ শরীফ ও কিছু ব্রিটিশ ভূত। লিখেছেন ডা. নাজমুল হাসনাইন নওশাদ
"অথচ ডা.শরীফ ভাইয়ের সময় যে উন্নতি সাধন হয়েছে বিশেষ করে মাতৃমৃত্যুর হার হ্রাস,কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো পুরোদমে চালু হওয়া,শিশুমৃত্যুর হার হ্রাস সহ এমডিজি অর্জনে বাংলাদেশ সরকারের সফলতার পেছনে তাঁর সাফল্য ঈর্ষনীয়। " লিখেছেন ডা. মো বা
বিএমএ মহাসচিবের প্রশ্ন : "স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় এত বেপরোয়া আচরণ করছে কেন? পরিকল্পিত ভাবে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য ওখানে কি কেউ কাজ করছে? একের পর এক ওলট পালট আদেশে চিকিৎসকদের ক্ষেপিয়ে তুলার জন্য কি কেউ ক্রমাগতভাবে
" চিকিৎসকদেরও হয়তো সেইদিন আসন্ন যেদিন কর্মসংস্থানের অভাবে কাঁধে স্টেথো আর ব্যাগে বিপি মেশিন নিয়ে বাড়ি বাড়ি চিকিৎসা ফেরি করে বেড়াতে হবে!!" লিখেছেন ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ
"জন্মলগ্ন থেকে পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রমকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পৃথক করে ভিন্ন অধিদপ্তর করাই হয়েছে জনপ্রশাসন ক্যাডারদের পদায়নের জন্য । দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামেও দুই অধিদপ্তরকে একীভূত করা যায় নি।" লিখেছেন ডা. বাহারুল আলম
ছবি কথা বলে । দু বাংলাতে ডাক্তার নিগ্রহের চিত্র একই। এরকম ছবি বাংলাদেশেও কম নয়। ছবি ও লেখা : ডা. রেজাউল করীম
"এই বিষয়গুলো যাদের দেখার দায়িত্ব সেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) আমাদের সেই কথাগুলো এতদিন কানে তোলেন নাই।।" লিখেছেন ডা. জাহিদুর রহমান
৩৯ বিশেষ বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারের জন্য করা হয়েছে । তাই ৪০ বিসিএসে স্বাস্থ্য ক্যাডার থাকবে কিনা তা নিয়ে চিকিৎসক মহলে সংশয় ছিল। এখন সে সংশয় আর রইল না।
একটি দুর্ঘটনা সারা জীবনের কান্না। লিখেছেন ডা. আশীষ দেবনাথ
মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কাছে আকুল আবেদন,গণতন্ত্রের মানসকন্যা, জননেত্রী শেখ হাসিনা আপনি এই বৈষম্য দূর করার পদক্ষেপ নিন। একই পরীক্ষা দিয়ে যাঁরা একই ব্যাচের বিসিএস কর্মকর্তা হচ্ছেন, তাঁদের প্রতি রাষ্ট্রীয় সুবিচার হচ্ছে তাঁদের চ