বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব সাইকিয়াট্রিস্টস-এর সভাপতি অধ্যাপক ডা. ওয়াজিউল আলম চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক ডা. তরিকুল আলম এক বিবৃতিতে মনগড়া সংবাদ , অনুমতি ছাড়া অনধিকার ভিডিও ধারণ , সামাজিক মাধ্যমে বিকৃত আপত্তিকর মন্তব্য থেকে বিরত থাকার
মন্ত্রী বলেন, ‘হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসক সংকট কাটানোর জন্য ১০ হাজার চিকিৎসক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে। আগামী দুই মাসের মধ্যে ৫ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে। নিয়োগপ্রক্রিয়া শেষ হলে হাসপাতালগুলোতে কোনো চিকিৎসক সংকট থাকবে না।’
ডা. আদিব লিখেছেন : তারই ভাষায়: "নাফিসার যত্ন আর সঙ্গই আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছিল।
বাংলাদেশের শীর্ষ জনপ্রিয় কথা সাহিত্যিক ও মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মোহিত কামাল জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের পরিচালকের দায়িত্ব নিলেন। কর্ম সাধনায় তিনি সব্যসাচী । একই সঙ্গে শীর্ষ কথাশিল্পী; সুবক্তা , নাট্যকার; চিকিৎসক;
ডাক্তারদের সুখ দু:খ নিয়ে ডাক্তাররাই লিখেছেন। অনবদ্য এক বই। অনেক চিকিৎসকরে লেখা আছে তাতে।
The irony here is that Renu has a medical degree and was a practising doctor before she cleared the UPSC Exam in 2014, in her first attempt, securing the second rank.
রংপুর মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস করেন। পরে নিপসম থেকে উচ্চতর শিক্ষা নেন।
স্বাস্থ্য ক্যাডারের পদক্রম ও জনবল বিন্যাসে ব্যাপক ত্রুটি বিচ্যুতি আছে। কে বা কারা এই পদক্রম ও জনবল বিন্যাসের সাথে জড়িত ছিল? লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
সমাজে এক ধরনের কথা প্রচলিত আছে, ডাক্তার আর উকিলের কাছে কিছু লুকিও না, তাতে ভালোর চেয়ে মন্দ হবার সম্ভাবনা বেশি। লিখেছেন ডা. মো. সাঈদ এনাম
শুধু সেবা নয়, মান সম্মত ও রোগী বান্ধব চিকিৎসা দেওয়া আমাদের অঙ্গীকার ।
সময় এসেছে আমাদের নিজেদের আত্মসমালোচনা করার।আমাদেরও নিজেদেরকে শোধরাতে হবে।কতিপয় অসাধুর জন্য আমরা গোটা পেশাকে কলঙ্কিত হতে দিতে পারিনা।
"যে মেধাবী ছেলে বা মেয়েটি ডাক্তারদের অসম্মান,মানহীন জীবনের দুরবস্থা দেখে ডাক্তার না হওয়ায় ডিসিশন নিয়ে অন্য কোন পেশাতে স্যুটেড বুটেড জীবন কাটাচ্ছে সে মিটিমিটি হাসবে। ভাগ্যিস! এই পেশায় আসিনি।শত শত দুর্ভাগা চিকিৎসক যেমন হা পি
সে একজন প্রতারক ভুয়া অপচিকিৎসক । চিকিৎসা বিদ্যার সাথে তার কোন সংশ্রব ছিল না।
অতি সম্প্রতি আরো একটি খবর আমাদের নজরে এসেছে যেখানে সাংবাদিকতার আড়ালে অপসাংবাদিকতা করে চিকিৎসকদের হেয় করা হয়েছে। লিখেছেন ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ
ডাক্তাররা অবশ্যই গ্রামে থাকবেন। তবে কিছু কথা আছে যৌক্তিক। পাশাপাশি গ্রামে ডাক্তার থাকে বলে যে অভিযোগ; তা নিয়ে লিখেছেন ডা. কামরুল হাসান সোহেল
রোগী ও তার স্বজনদের মানসিকতা পরিবর্তনের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুমূর্ষু রোগী নিয়ে এলো আর রোগী মারা গেলে দোষ হলো ডাক্তারের। ডাক্তারের ওপর চড়াও হলো, পেটালো, এ ধরনের মানসিকতা যেন জনগণ পরিহার করে।
চিকিৎসক নেতাদের বক্তব্য :টাঙাইলের দেলদুয়ার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মোট চিকিৎসক ১৫ জন। এর মধ্যে ৬ জন ডেপুটেশনে অন্য সরকারি হাসপাতালে কর্মরত, ১ জন প্রশিক্ষণে, ১ জন পিএলএতে। দুদক এসবও আমলে নিয়ে দেখিয়ে দিল চিকিৎসক অনুপস্থিত। প্রতিষ্
সভায় চিকিৎসক নেতাদের পক্ষ থেকে চিকিৎসকদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো যেমন জোরালোভাবে তুলে ধরা হয়েছে তেমনি দেশের জনমানুষের স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়ন ও মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরনে চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার
"এদেশে দুর্নীতির মাপকাঠি হাসপাতালে চিকিৎসকদের উপস্থিতি।নীতিহীন এই দেশে কোন অফিসারের ঢাকা চিটাগং কিংবা অষ্ট্রলিয়ার ফ্লাটের সংখ্যা,নিজ গ্রামে নিয়ম ভেঙে নিজের নামে রাস্তা, বাপের নামে স্কুল কোন কিছুতেই দেশের দুর্নীতি হয় না।দুর্
দুদকের টিম এক শিফটে অনুসন্ধানে গিয়ে ৬০% ডাক্তারকে উপস্থিত পেয়েছে সেটাতো অনেক ভাল লক্ষণ। কিন্তু মিডিয়ার নিউজ দেখে মনে হয় ডাক্তাররা কতই না জঘন্য কাজ করে ফেলেছে,তাদেরকে শুলে চড়ানো উচিৎ ! লিখেছেন ডা. বেলায়েত হোসেন ঢালী