আব্দুল্লাহ স্যার এ পর্যন্ত চিকিৎসক জীবনে রোগী , বন্ধু , সহকর্মী, শিক্ষার্থী , কর্মচারী সকলের সঙ্গে নির্মল হাসিমুখে কোমল আচরণ করেছেন। কেউ তার কাছে ব্যথা পায় নি। বিএসএমএমইউ থেকে বিদায়ক্ষণে বিদায় আসরে তার সেই হাসি ছিল অম্লান। এস
বাংলাদেশ জুড়ে কেবলই ডাক্তার বিদ্বেষ। অথচ এই মানুষটির কথা আমরা একটি বারও বলি না। কৃতজ্ঞতাও স্বীকার করি না। তিনি ছিলেন অকৃতদার। জীবনের সকল আয় ও সঞ্চয় তিনি দান করেছেন মানুষের সেবায়।
: অধ্যক্ষ, বিভাগীয় প্রধান হিসেবে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখছেন
পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর হাতের লেখা যার : তার নাম প্রকৃতি মাল্লার; সে হতে চায় ডাক্তার ।
আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ইশতেহার-এ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে চলমান স্বাস্থ্য উন্নয়ন কাজকে আরও সমৃদ্ধ ও কার্যকর করার ব্যাপারটি। জানাচ্ছেন ডা. শরীফ উদ্দিন সুজন
ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচনী ইশতেহারে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত পয়েন্ট ৪০টির মত।জানাচ্ছেন ডা. শরীফ উদ্দিন সুজন
আওয়ামী লীগ ও বিএনপি-জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহারের নানা পয়েন্ট ও ডাক্তারদের নানা দাবি দাওয়া নিয়ে লিখেছেন ডা. শরীফ উদ্দিন সুজন ।
চিকিৎসকরা বলেন, প্রতিটি অংশ কাটার আগে আমরা রোগীর ঐচ্ছিক পেশী সঞ্চালন পরীক্ষা করে নিশ্চিত হই ওই অংশ কাটা যাবে কি না। এ জন্য রোগীর আঙুলের নড়াচড়া অব্যাহত রাখার জন্য তাঁকে গিটার বাজাতে দিই আমরা। আর এ কাজে মানজিনি দারুণ সফলতা দেখি
সুশিক্ষা দিয়ে পেয়েছেন হাজারও শিক্ষার্থীর শ্রদ্ধা, ভালবাসা। লোকসেবায় পেয়েছেন লাখো আর্ত মানুষের ভালবাসা। রোগীরা তার কাছে পেয়েছেন পরম ভরসা । পেয়েছেন অনন্য সেবা ওপরামর্শ। সে কারণে বাংলাদেশের দক্ষিণের জেলা সহ নানা প্রান্তের মানুষে
সকলেই তাঁর দীর্ঘায়ু ও সুস্থতা কামনা করছেন। হাজার হাজার নবজাতকের জন্ম হয়েছে এই পথিকৃৎ চিকিৎসকের হাতে।
গৌরবজনকভাবে বাংলাদেশের ডাক্তাররা আলট্রা সনোর মাধ্যমে নারী ভ্রূণ বা নারী শিশু গর্ভে চিহ্ণিত করে কতলে কোনরকম সহায়তা করেন না। বাংলাদেশের নির্লোভ ডাক্তারদের এই পেশাগত সততাই এই ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে বিশ্বের সবার সেরা তিলক পরিয়ে দিয়ে
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো নির্মিত হচ্ছে স্পেশালাইজড মেডিকেল রিসোর্ট 'অবসর'- আনন্দ ভুবন...।
এরই নাম মানবতা। এরই নাম মানবপ্রেম। নোবেল পুরস্কার হিসেবে পাওয়া বিশাল পরিমান অর্থের কানাকড়িও নিজের ভোগে ব্যয় করছেন না এই নারী। বরং ব্যয় করছেন মানবকল্যাণে।
ছবি কথা বলে । এসব ছবি ঐতিহাসিক। বার বার দেখার মত। যত বার দেখা , ততবারই বিজয়কে দেখা।
সুসজ্জিত ও সুশৃঙ্খল একটি হিংস্র বাহিনীর বিপরীতে কেবলমাত্র আত্মবিশ্বাসসমৃদ্ধ একদল নিরস্ত্র মানুষ মাত্র ৯মাসে ছিনিয়ে এনেছিল একটি নতুন পতাকা ও নতুন মানচিত্র।বলছেনডা. কামরুল হাসান সোহেল
বাংলাদেশের জন্মলগ্নে চিকিৎসকরা অঝোরে রক্ত দিয়েছেন। দিয়েছেন প্রাণ। তাদেরও অমর প্রাণ দান হয়েছে স্বাধীন বাংলাদেশের বেদীতে। মিশে আছে বাংলার মাটিতে। লিখেছেন ডা. সুলায়মান আহসান সুজন
প্রধানমন্ত্রী বলেন, চেষ্টা করি সকালে উঠে একটু হাঁটতে। ছাদে হাঁটি। আর পরিমিতভাবে খেলে সুস্থ্য থাকা যায়। আর দরকার চিন্তা-ভাবনাকে স্বচ্ছ রাখা এবং সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ আমি সুস্থ্য থাকব এটা ভাবা।’
এ কঠিন দহন-জ্বালা, শরাঘাত মোকাবিলা করতে হবে আত্মহত্যা না করে ভিন্নভাবে। বিরূপ পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য প্রয়োজন প্রবল আত্মবিশ্বাস, আত্মপ্রত্যয়ী মন। লিখেছেনঅধ্যাপক ডা. মোহিত কামাল
এই শিশুটিকে বাঁচাতে সারাবিশ্ব ব্যাপী চিকিৎসকদের অভিযান চলছে। তার জন্য দুর্লভ রক্ত চেয়ে সারা দুনিয়ায় সন্ধান চলছে। চিকিৎসকরা সবাই একাট্টা, এই শিশুটিকে নব জীবন দান করতেই হবে। তারা আশাবাদী, সকলের সম্মিলিত সন্ধানে এই কল্যাণী উদ
এটি একটি মানবিক আর্জি। সেই মানবিক আবেদন নিয়ে চলছে তোলপাড়। মানুষ তো মানুষের জন্য। কল্যাণের জন্য। স্পাইনাল মাস্কুলার অ্যাট্রফি-তে আক্রান্ত শিশুটি। বিরল রোগ। আমরা মানবিক আর্জিটি ব্যাপক ছড়িয়ে দিতে পারলে শিশুটি পরিত্রাণ পায়।