আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ইশতেহার-এ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে চলমান স্বাস্থ্য উন্নয়ন কাজকে আরও সমৃদ্ধ ও কার্যকর করার ব্যাপারটি। জানাচ্ছেন ডা. শরীফ উদ্দিন সুজন
ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচনী ইশতেহারে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত পয়েন্ট ৪০টির মত।জানাচ্ছেন ডা. শরীফ উদ্দিন সুজন
আওয়ামী লীগ ও বিএনপি-জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহারের নানা পয়েন্ট ও ডাক্তারদের নানা দাবি দাওয়া নিয়ে লিখেছেন ডা. শরীফ উদ্দিন সুজন ।
চিকিৎসকরা বলেন, প্রতিটি অংশ কাটার আগে আমরা রোগীর ঐচ্ছিক পেশী সঞ্চালন পরীক্ষা করে নিশ্চিত হই ওই অংশ কাটা যাবে কি না। এ জন্য রোগীর আঙুলের নড়াচড়া অব্যাহত রাখার জন্য তাঁকে গিটার বাজাতে দিই আমরা। আর এ কাজে মানজিনি দারুণ সফলতা দেখি
সুশিক্ষা দিয়ে পেয়েছেন হাজারও শিক্ষার্থীর শ্রদ্ধা, ভালবাসা। লোকসেবায় পেয়েছেন লাখো আর্ত মানুষের ভালবাসা। রোগীরা তার কাছে পেয়েছেন পরম ভরসা । পেয়েছেন অনন্য সেবা ওপরামর্শ। সে কারণে বাংলাদেশের দক্ষিণের জেলা সহ নানা প্রান্তের মানুষে
সকলেই তাঁর দীর্ঘায়ু ও সুস্থতা কামনা করছেন। হাজার হাজার নবজাতকের জন্ম হয়েছে এই পথিকৃৎ চিকিৎসকের হাতে।
গৌরবজনকভাবে বাংলাদেশের ডাক্তাররা আলট্রা সনোর মাধ্যমে নারী ভ্রূণ বা নারী শিশু গর্ভে চিহ্ণিত করে কতলে কোনরকম সহায়তা করেন না। বাংলাদেশের নির্লোভ ডাক্তারদের এই পেশাগত সততাই এই ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে বিশ্বের সবার সেরা তিলক পরিয়ে দিয়ে
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো নির্মিত হচ্ছে স্পেশালাইজড মেডিকেল রিসোর্ট 'অবসর'- আনন্দ ভুবন...।
এরই নাম মানবতা। এরই নাম মানবপ্রেম। নোবেল পুরস্কার হিসেবে পাওয়া বিশাল পরিমান অর্থের কানাকড়িও নিজের ভোগে ব্যয় করছেন না এই নারী। বরং ব্যয় করছেন মানবকল্যাণে।
ছবি কথা বলে । এসব ছবি ঐতিহাসিক। বার বার দেখার মত। যত বার দেখা , ততবারই বিজয়কে দেখা।
সুসজ্জিত ও সুশৃঙ্খল একটি হিংস্র বাহিনীর বিপরীতে কেবলমাত্র আত্মবিশ্বাসসমৃদ্ধ একদল নিরস্ত্র মানুষ মাত্র ৯মাসে ছিনিয়ে এনেছিল একটি নতুন পতাকা ও নতুন মানচিত্র।বলছেনডা. কামরুল হাসান সোহেল
বাংলাদেশের জন্মলগ্নে চিকিৎসকরা অঝোরে রক্ত দিয়েছেন। দিয়েছেন প্রাণ। তাদেরও অমর প্রাণ দান হয়েছে স্বাধীন বাংলাদেশের বেদীতে। মিশে আছে বাংলার মাটিতে। লিখেছেন ডা. সুলায়মান আহসান সুজন
প্রধানমন্ত্রী বলেন, চেষ্টা করি সকালে উঠে একটু হাঁটতে। ছাদে হাঁটি। আর পরিমিতভাবে খেলে সুস্থ্য থাকা যায়। আর দরকার চিন্তা-ভাবনাকে স্বচ্ছ রাখা এবং সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ আমি সুস্থ্য থাকব এটা ভাবা।’
এ কঠিন দহন-জ্বালা, শরাঘাত মোকাবিলা করতে হবে আত্মহত্যা না করে ভিন্নভাবে। বিরূপ পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য প্রয়োজন প্রবল আত্মবিশ্বাস, আত্মপ্রত্যয়ী মন। লিখেছেনঅধ্যাপক ডা. মোহিত কামাল
এই শিশুটিকে বাঁচাতে সারাবিশ্ব ব্যাপী চিকিৎসকদের অভিযান চলছে। তার জন্য দুর্লভ রক্ত চেয়ে সারা দুনিয়ায় সন্ধান চলছে। চিকিৎসকরা সবাই একাট্টা, এই শিশুটিকে নব জীবন দান করতেই হবে। তারা আশাবাদী, সকলের সম্মিলিত সন্ধানে এই কল্যাণী উদ
এটি একটি মানবিক আর্জি। সেই মানবিক আবেদন নিয়ে চলছে তোলপাড়। মানুষ তো মানুষের জন্য। কল্যাণের জন্য। স্পাইনাল মাস্কুলার অ্যাট্রফি-তে আক্রান্ত শিশুটি। বিরল রোগ। আমরা মানবিক আর্জিটি ব্যাপক ছড়িয়ে দিতে পারলে শিশুটি পরিত্রাণ পায়।
এইভাবে প্রত্যন্ত এলাকায় থাকা মানুষের শরীরেও অস্ত্রোপচার হবে সহজ। দূরের হাসপাতালে হয়ত নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন পড়বে না আগামিদিনে।
ডাক্তার জননী হাসনা হেনা অপরাধী হলে ভিকারুননেসার হাজার হাজার ছাত্রী তাদের শিক্ষকের মুক্তির জন্য আন্দোলন করছে কেন ! শিক্ষিকার জন্য তারা চোখের পানি ফেলছে কেন ! একজন নির্দোষ শিক্ষককে এই অরিত্রীর মৃত্যুর শোকাবহ ঘটনায় বলি দেয়া কি ঠ
"অরিত্রী তো নকল করার মেয়ে ছিল না। পত্রিকায় জানলাম, সে ভাল গাইতো , নাচতো, সবার সঙ্গে ভাল ব্যবহার করত। বিনয়ী ছিল। অত্যন্ত মেধাবী ছিল। অরিত্রী বেচে থাকলে একজন ডাক্তার হয়ে জনসেবা করত জেনেও গৌরব বোধ করেছি, ডাক্তার হিসেবে।"তার মৃত্
চিকিৎকরা মানবকল্যাণে আরেকটি ঐতিহাসিক মাইলফলক স্থাপন করে দেখাল। চিকিৎসাবিজ্ঞান ক্রমশই সবরকম কুসংস্কার, অন্ধবিশ্বাস, কূপমন্ডুকতাকে জয় করে মানবের হাতেই মানববিকাশকে বাস্তব করে দেখাচ্ছে। এবার বাস্তব হল এক অবিশ্বাস্য ঘটনা। বিশ্বে প