চামড়ার নীচে ঢোকানো হচ্ছে ইলেকট্রনিক মাইক্রোচিপ। এটাই সুইডেনে অনেককিছুর ডিজিটাল চাবি। চামড়ার নীচে যারা মাইক্রোচিপ নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, তারা মনে করছেন, ভবিষ্যতে এভাবেই আসলে দৈনন্দিন সব কাজে ব্যবহৃত হবে এই প্রযুক্তি।
পরিতাপের ও বিস্ময়ের ব্যাপার হল,বাংলাদেশে প্রতিক্রিয়াশীল অশ্লীল চক্র গত কয়েকদিন ধরে ফেসবুক ও অনলাইন নানা মাধ্যমে নো ব্রা ডে নিয়ে কুৎসিত মন্তব্য ,অশ্লীল ট্রলিং করে চলেছে। লিখেছেন ডা. সাহানা পারভিন
জরুরি বিষয়গুলোতে এখন লেখালেখি হচ্ছে। উপকৃত হচ্ছে মানবশরীর। ব্রেস্টের বিভিন্ন সমস্যা সম্পর্কে সচেতন হোন। অজ্ঞানতা,সচেতনতার অভাবে ঝরে যাচ্ছে কত প্রাণ। মহিলারা পোস্ট গুলো পড়ুন,বুঝুন,সচেতন হোন,আপনার পরিচিত সকল মহিলার মাঝে এই তথ্য
বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থার রেঙ্কিং অনুযায়ী -বিএসএমএমইউয়ের(পিজি) চেয়ে ভেলোর বাদে ভারতের সব হাসপাতাল পিছিয়ে । স্বাস্থ্যব্যবস্থার মানে বাংলাদেশের অবস্থান ৮৮তম,ভারত১১২তম,সার্কে কেবল শ্রীলঙ্কা এগিয়ে(৭৬তম)। বিস্তারিত লিখেছেন রোদ্দু
দয়িতা। পঁচিশ/ ছাব্বিশ বছরের তরুনী। শরতের আকাশের মতো ঝকঝকে। কিন্তু চোখ দুটো ভয়ার্ত, বিষন্ন! যেনো মহাবিপর্যের কার্নিশে দাঁড়িয়ে! অপেক্ষা শুধু ধ্বসে পড়া। আমার চেম্বারের রোগী। লিখেছেন ডা. ছাবিকুন নাহার
একটি ডিভোর্স এবং ওথেলো সিন্ড্রোম নিয়ে লিখেছেন ডা. জোবায়ের আহমেদ
প্রতিবেদনটি কালের কণ্ঠ, ইনসেপটা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব সাইকিয়াট্রিস্টস ও চ্যানেল আইর সৌজন্যে প্রকাশ হল ।
প্রযুক্তি আমরা বাদ দিতে পারবো না।আমরা এখন "ডিজিটাল সিটিজেন "। তাই নিজেরা ও তরুণরা যাতে " গুড ডিজিটাল সিটিজেন " হিসেবে আচরণ করে সেদিকে নজর দিতে হবে। লিখেছেন অধ্যাপক ডা. তাজুল ইসলাম
শিশুকাল থেকে ব্যক্তিকে গড়ে তুলতে হয়; গড়ে উঠতে হয় আত্মবিশ্বাস নিয়ে, আত্মবিশ্বাসী হয়ে। লিখেছেন বাংলাদেশের অপ্রতিদ্বন্ধী জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক ডা. মোহিত কামাল
আজ বুধবার বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস । নানা আয়োজনে মানুষকে সচেতন করার উদ্যোগে দিনটি উদযাপিত হচ্ছে বাংলাদেশ জুড়ে; ভারতবর্ষ জুড়ে; বিশ্ব জুড়ে।
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যে সকল অর্জন বাংলাদেশের সম্মান বৃদ্ধি করেছে, তারমধ্যে প্রধানতম কৃতিত্বের দাবীদার স্বাস্থ্যব্যবস্থার অগণিত চিকিৎসক সহ স্বাস্থ্যকর্মী।লিখেছেন ডা. বাহারুল আলম
প্রিয় ড্রাইভার আংকেল, আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে।আমি আর পারছি না। অ্যাজমাটা তোমারই অবদান। এখন চিকিৎসকের পরামর্শে নিয়মিত নেবুলাইজার দিতে হয়। মেশিনটা দেখলেই আমার আতংক তৈরী হয়। ভুক্তভোগীর হয়ে আরও করুণকথাগুলো তুলে ধরেছেন ডা.অসিত মজুম
সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে বাংলাদেশের জনপ্রিয়তম লেখক হুমায়ুন আহমেদের ক্যান্সার প্রসঙ্গ টেনে এই লেখা।
ফার্মেসীর কথিত বিক্রেতার দেয়া মনখুশি ওষুধ বা চিকিৎসা জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুৃমকি। একাধিক কেসস্টাডি দিয়ে বিষয়টি আলোচনা করেছেন ডা. জোবায়ের আহমেদ
কেন বাড়ছে ব্রেষ্ট ক্যান্সার? লিখেছেন ডা:নাহিদ ফারজানা
মনে রাখবেন দু'একজন ব্যতিক্রম এর জন্য সব খারাপ হয়ে যায় না!" লিখেছেন ডা. অসিত মজুমদার
এগার বছর বয়সী রিমা, আলী হোসেন এবং পারভিন আক্তার এর দ্বিতীয় সন্তান।
"গোঁড়া হিন্দু ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মেও পরে হলেন প্রচলিত ধর্মহীন এবং দীক্ষিত হলেন উদার মানবধর্মে। " সেই মহান বিদ্যাসাগরের প্রতি অবহেলায় চিকিৎসক সমাজের প্রতিবাদ তুলে ধরলেন ডা. সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়
জীবন সুরক্ষার জন্য ডা. দেবী শেঠির অমূল্য পরামর্শ।
একের পর এক বিমান দুর্ঘটনা। সত্য প্রকাশিত হোক। লিখেছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ