এইভাবে প্রত্যন্ত এলাকায় থাকা মানুষের শরীরেও অস্ত্রোপচার হবে সহজ। দূরের হাসপাতালে হয়ত নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন পড়বে না আগামিদিনে।
ডাক্তার জননী হাসনা হেনা অপরাধী হলে ভিকারুননেসার হাজার হাজার ছাত্রী তাদের শিক্ষকের মুক্তির জন্য আন্দোলন করছে কেন ! শিক্ষিকার জন্য তারা চোখের পানি ফেলছে কেন ! একজন নির্দোষ শিক্ষককে এই অরিত্রীর মৃত্যুর শোকাবহ ঘটনায় বলি দেয়া কি ঠ
"অরিত্রী তো নকল করার মেয়ে ছিল না। পত্রিকায় জানলাম, সে ভাল গাইতো , নাচতো, সবার সঙ্গে ভাল ব্যবহার করত। বিনয়ী ছিল। অত্যন্ত মেধাবী ছিল। অরিত্রী বেচে থাকলে একজন ডাক্তার হয়ে জনসেবা করত জেনেও গৌরব বোধ করেছি, ডাক্তার হিসেবে।"তার মৃত্
চিকিৎকরা মানবকল্যাণে আরেকটি ঐতিহাসিক মাইলফলক স্থাপন করে দেখাল। চিকিৎসাবিজ্ঞান ক্রমশই সবরকম কুসংস্কার, অন্ধবিশ্বাস, কূপমন্ডুকতাকে জয় করে মানবের হাতেই মানববিকাশকে বাস্তব করে দেখাচ্ছে। এবার বাস্তব হল এক অবিশ্বাস্য ঘটনা। বিশ্বে প
ছোট ছোট শিশুদের বিশাল বইয়ের ঝোলা বহন মেরুদন্ডসহ কতরকম প্রতংগে ভয়াবহ অনিরাময় যোগ্য ব্যাধির সৃষ্টি করে ছবিটি তার প্রামাণিক দলিল। অরিত্রীর মৃত্যুসহ বিস্তারিত লিখেছেন মেজর ডা. খোশরোজ সামাদ
আমরা অধিকাংশ অভিভাবক সন্তানদের পড়াচ্ছি শুধুই দুর্দান্ত রেজাল্ট এর জন্য, হাই-ফাই কিছু বানানোর জন্য, অন্যকে টেক্কা দেওয়ার জন্য, স্ট্যাটাস মেইনটেইন করার জন্য, প্রকৃত মানুষ বানানোর জন্য না। লিখেছেন ডা. নাহিদ ফারজানা
প্রয়োজন সমাজের বিভিন্ন স্তরের সচেতনতা বৃদ্ধি, যার ফলে কিশোর-কিশোরীরা বয়ঃসন্ধিকালীন পরিবর্তন, প্রজনন ও যৌন স্বাস্থ্য অধিকার বিষয়ে সচেতন হবে এবং এবং বিভিন্ন ঝুঁকি মোকাবেলা করতে পারবে। সম্প্রতি এক গোলটেবিলে বিস্তারিত আলোচনা হয়ে
আরো কতকিছু ঘটে প্রতিদিন । রিক্সাওলা বানিয়ে ফেলল স্কুল , কেউ একাই পাহাড় কেটে বানিয়ে ফেলে রাস্তা, চা বাগানের লেবার যার নিজেরই খাওয়া জোটে না সে নামিয়ে দিল আস্ত একখ্যান এম্বুলেন্স , আর এক রিক্সাওলা বানিয়ে ফেলে ভ্রাম্যমাণ টেক্সট
লাল বাতি লাগানো গাড়ি আগে যাবে, সে কারণে অনেক সময়েই ভুগতে হয়ে সাধারণ মানুষকে। অনেক সময়ে তো অ্যাম্বুল্যান্সকেও আটকে দেওয়া হয় পথের মাঝে। কিন্তু ভিআইপি-র তকমা ভুলে সাধারণ মানুষকে তুলে নিলেন নিজের হেলিকপ্টারে।মানবিকতার নজির গড়ল
প্রথম জিন সম্পাদিত শিশু জন্ম নিলো পৃথিবীতে : বিজ্ঞানের বিস্ময়কর সাফল্য চমকে দিয়েছে সবাইকে। বিতর্কও চলছে।
আমরা যারা স্বৈরাচারী এরশাদ বিরোধী ছাত্র-গণ আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিলাম, আমার ধারণা তারা কেউ শহীদ ডা. মিলন ভাইকে ভুলতে পারবে না। লিখেছেন ডা. তারিক রেজা আলী।
আরব বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে তিউনিসিয়ায় সম্পত্তিতে নারীপুরুষের সমান অধিকার বিল পাশ হয়েছে। কোন মুসলমান দেশে এটা বিরল ঘটনা।
ডাক্তাররা এত এত সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও সারা দেশে দিন রাত গরীব, দু:স্থ রোগীদের সেবা দিয়ে যাচ্ছে, ব্যতিক্রম অবশ্যই আছে। ৪৫৮ টি উপজেলা সহ সারা দেশের আপামর জনগণের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করছে কিন্তু সরকারি ডাক্তাররাই।লিখেছেন ডা. কাম
বাংলাদেশের সহজ সরল মানুষের মধ্যে এখনো এই বিশ্বাস আছে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় কাজ হয় আর এই বিষয়টি পুঁজি করে মানুষকে ফাকি দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা কামাই করছেন এক একজন হোমিও চিকিৎসক যাদের অনেকের বিজ্ঞান সম্পর্কে ন্যূনতম জ্ঞান নাই। গল্প
আমাদের যে বর্ধিত আয়ু তা কিন্তু উন্নত চিকিৎসা বিজ্ঞানের দান। কিন্তু কিছু প্রাথমিক স্বাস্থ্যবিধি যে মেনে চলতেই হবে। লিখেছেন ডা. সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়
আমি বলি না আমি সব করেছি।আজ তিন বছর এক মাস কত মানসিক যন্ত্রনা,কত বিরোধিতা, অপমান, সহ্য করেছি আমি জানি।কত নির্ঘুম রাত কাটিয়েছি। শুধু ইন্টার্ন আর মিড লেভেল ডাক্তারদের সাপোর্ট পেয়েছি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপ
তিনি একজন লোকসেবী গাইনি ডাক্তার। পাল্টে দিয়েছেন সমাজে চলতি সকল ধারণা। তার হাতে কোন কন্যা সন্তান হলে তিনি আনন্দে আত্মহারা হন। সবাইকে মিষ্টি মুখ করান। কোন চিকিৎসা ফি নেন না। তখন তার নিজস্ব ক্লিনিকে সব চিকিৎসা ফ্রি।
ভাস্কর সাহা। তার কোন পরিচয়ের কথা বলব। তিনি একজন কবি। নিভৃত কথাশিল্পী। তিনি সর্বপ্রিয় লোকপ্রিয় চিকিৎসক। তিনি সফল শিক্ষক। তিনি সফলতম অধ্যক্ষ। লিখেছেন ডা. শিবলী সোহেল আবদুল্লাহ
মেশিনটি চালু হওয়ায় একজন ক্যান্সার রোগীর থেরাপি দিতে খরচ পড়ছে মাত্র ৯০ টাকা। প্রতিদিন ৯০ থেকে ১০০ জন ক্যানসার রোগীকে চিকিৎসা সেবা সম্ভব হবে। টানা ১৫ বছর এ মেশিন দিয়ে ক্যান্সার রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া যাবে।
বিস্তারিত জানাচ্ছেন ডা. আবদুল কাইয়ুম