ছাপাখানার যন্ত্রে সবে কাগজ ঢুকিয়েছিলেন বছর ঊনচল্লিশের যুবকটি। আচমকাই কাগজ কাটার ছুরি এসে পড়ে তাঁর দু’হাতের কব্জির উপরে। হাতের দিকে তাকিয়ে বেলঘরিয়ার বাসিন্দা শঙ্কর সাহা দেখেন, ফিনকি দিয়ে রক্ত বেরোচ্ছে। চোখের সামনে পড়ে রয়েছে
ডা. সাঈদ এনাম লিখেছেন, ব্ল্যাকবক্স ওয়ার্নিং এমন অনেক ড্রাগ আছে যা আমরা অনেকে প্রতিদিন ঝালমুড়ির মতো খাই। এর মধ্যে একটি হলো সিপ্রোফ্লক্সাসিন। বাজারে ধুমসে বিক্রি হয় এটি। পল্লী চিকিৎসকরা ভাজা চীনা বাদামের মতো যেকোনো ইনফেকশনে মুঠ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, , বিগত ১১ বছরে ২০ হাজার ১০২ জন নতুন চিকিৎসক এবং ২১ হাজার ৬৯৭ জন নার্স নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি জেলায় কমপক্ষে একটি করে মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল স্থাপনের কাজ চলছে। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চতুর্থবা
স্বাস্থ্য সেবা ও সুরক্ষা আইন, ২০১৮ (খসড়া): সমীক্ষণ করে সতর্কতার নানা পয়েন্ট জানালেন সুপ্রীম কোর্ট অব বাংলাদেশ-র এডভোকেট কাজী ওয়াসীমুল হক । তার সমীক্ষণটি গুরুত্বপূর্ণ বিধায় পাঠকদের জন্য প্রকাশ হল। এখানে দীর্ঘ লেখার দ্বিতীয়াংশ
স্বাস্থ্য সেবা ও সুরক্ষা আইন, ২০১৮ (খসড়া): সমীক্ষণ করে সতর্কতার নানা পয়েন্ট জানালেন সুপ্রীম কোর্ট অব বাংলাদেশ-র এডভোকেট কাজী ওয়াসীমুল হক । তার সমীক্ষণটি গুরুত্বপূর্ণ বিধায় পাঠকদের জন্য প্রকাশ হল।
মানসিক রোগের সেরা ডাক্তারকে খুঁজছেন। হ্যাঁ, তিনি আছেন আপনার আমার কাছেই। তার এপয়েন্টমেন্ট পেতে দিল্লী ব্যাঙ্গালুরু যাওয়ার দরকার নেই। তিনি আছেন ঢাকাতেই। তিনি কি শুধু ডাক্তারই। তার সঙ্গে সঙ্গে তিনি লিখে পাঠকদের মনকে জয় করে চলেছে
ডা. জীবন চৌধুরী লিখেছেন, তথাকথিত ‘ভুল চিকিৎসায়’ স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু, তিন চিকিৎসক জেলে । এটা বাংলাদেশেই সম্ভব। কারণ বাংলাদেশ এখন অবাংলাদেশী ডাক্তারদের চিকিৎসা ব্যবসার অভয়ারণ্য হয়ে উঠেছে। এজন্য কয়েক দশক ধরে ষড়যন্ত্র হয়েছে।
বাংলাদেশে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে লিখেছেন অধ্যাপক ডা. মোহিত কামাল পরিচালক, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল কথাসাহিত্যিক, সম্পাদক :‘শব্দঘর’ বাংলাদেশের কথাসাহিত্যের শীর্ষ জনপ্রিয় লেখক
৩৪তম বিসিএসে স্বাস্থ্য ক্যাডারে সহকারি সার্জন পদে নিয়োগ পেয়েছিলেন তিনি। তারপর ও পথে হাঁটেন নি। হাঁটলেন গরিবের চিকিৎসায়। সে কাজ করে আজ সারা বাংলাদেশে আলোচিত ও লোকপ্রিয় চিকিৎসক হিসেবে সবার নয়নমনি অল্প বয়েসের এই ডাক্তার। নাম ডা.
বয়সকে জয় করতে যাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা : কী ভাবছেন? অনেক খরচা? ব্যয়ভার বহন করতে পারবেন না? এককাপ কফি পান করতে কত লাগে? ওই দামে এই ওষুধ বাজারে দেয়া হবে। ভাবছেন, পাঁচ বছর তো অনেকটা সময় ! তা ঠিক ! তবে হলোই বা সময় ! ততদিনে না হয়, আপনার
ইত্যাদি " তে সম্প্রচারিত কাইলাকুড়ি হাসপাতাল প্রসঙ্গে-ডা. মো. রাকিবুর ইসলাম কাইলাকুড়ি হেলথ কেয়ার প্রোজেক্ট (KHCP) এ বাংলাদেশের ডাক্তারদের অবদান অনস্বীকার্য ও অবিস্মরণীয়। যারা সেবা দিয়ে গেছেন নিঃস্বার্থভাবে, নিজ উদ্দ্যোগে,দেশ
চিকিৎসক দম্পতি ২৫ বছর আগে এক কুঁড়েঘরে খুলেছিলেন ছোট্ট হাসপাতাল। তারা আকাশ থেকে অবতীর্ণ হন নি, এই মাটিরই মানুষ। আজ পর্যন্ত তাদের হাতে সেবা পেয়েছেন এক লাখেরও বেশী চিকিৎসা বঞ্চিত আদিবাসী। তার কমিয়েছেন শিশু মৃত্যু । বাঁচিয়েছেন মু
হয়ত কারো প্রিয়জন এমনডিমেনশিয়ার শিকার , সেই প্রিয়জন কি বলতে পারে সব কথা ?" স্মরণ কর আমার অতীত , একদিন আমিও ছিলাম সুস্থ , উচ্ছল , প্রানবন্ত , ছিল জীবনে ভালবাসা ,হাসি আর বুদ্ধি দীপ্ত চলা ।"সেই মনের কথাই লিখেছেন অধ্যাপক ডা. শুভাগ
ব্যক্তিগত শোককে মানবকল্যাণে নিবেদনের পথ দেখালেন এক মা। ডেঙ্গিতে মৃত মেয়ের দেহ দান করে দিলেন তিনি। শিক্ষিকার একটি অস্তিত্ব প্রয়াত হলেও আরেকটি অস্তিত্ব চিরঞ্জীব থাকবে চিকিৎসা কল্যাণের ইতিহাসে।
টাঙ্গাইলের মধুপুরের এড্রিক বেকারের বহুল আলোচিত মানবতার হাসপাতালে বিনা বেতনে দীর্ঘ ৪ বছর সেবা দেন বাংলাদেশেরই একজন ডাক্তার। নাম ডা. রাকিবুল ইসলাম রাকিব। বিস্ময়ের ব্যাপার হল এই স্বদেশী লোকসেবীর নাম কোন মিডিয়া কিংবা ইত্যাদিতে আস
কৌশিকবাবুর পরামর্শ নেওয়ার জন্য প্রতিদিন জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রোগী ও তাঁদের আত্মীয়রা ভিড় জমায় হাসপাতালে। হাসপাতালে চিকিৎসার পাশাপশি বেশ কয়েকটি দাতব্য চিকিৎসালয়ে গিয়েও চিকিৎসা করেন তিনি। শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে ডাক্তারি প
কানাডায় বাঙালি ডাক্তার হিসেবে সবার প্রিয় জহিরুল কাইয়ুম ভুইয়া । সবার গৌরবের ; ছিলেন ভরসার। ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান ডা. কাইয়ুম কাউকে দেখবেন, এ ছিল রোগীর জন্য পরম স্বস্তির। বাংলাদেশের বা ইন্ডিয়ান বাঙালি কমিউনিটিই নয় , তিনি কানাডার সক
ডা. শামসুদ্দিন আহমেদ লিখেছেন, নিউজিল্যান্ডে আরাম আয়েশের জীবন ছেড়ে ডা. এড্রিক বেকার টানা ৩২ বছর টাঙ্গাইল জেলার মধুপুরের কালিয়াকুড়ি গ্রামের দরিদ্র মানুষের চিকিৎসা দিয়েছেন। তার মহাপ্রয়াণের পর আরেক মানবতাবাদী ডাক্তার দম্পতি জেসি
বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসাহিত্যের পথিকৃৎ অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরীর স্বাস্থ্যসাহিত্যের অবদান এখন উপমহাদেশে রেকর্ড তৈরী করেছে। তার লেখা স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বইয়ের সংখ্যা এখন ৫৭ টি । উপমহাদেশের চিকিৎসক লেখকদের মধ্যে তিনি সর্বোচ্চ সং
১৫০ জন রােগী আর তার মধ্যে ২০ জন মেয়ে যারা প্রত্যেকে মা হওয়ার অপেক্ষায়।জঙ্গি দুজন একের পর এক ফ্লোর পার করছে। গুলি চালাচ্ছে। গ্রেনেড ছুঁড়ছে। হাড়হিম করা পরিস্থিতি। তাদের প্রাণ বাঁচালেন যারা , সেই কাহিনি।