ছবির গাড়িটি একাত্তরের শহীদ চিকিৎসক ডা. ফজলে রাব্বী'র; ঢাকা মেডিকেল কলেজের ক্লিনিক্যাল মেডিসিন ও কার্ডিওলজি বিভাগের তৎকালীন অধ্যাপক। এই গাড়ির ইতিহাস লিখেছেন ডা. সুব্রত ঘোষ
১৯৯০ সালের ৭ মার্চ জার্মানির মিনেসোটায় জন্ম হয় পেটি হেনসেলের দুই কন্যার। তারা দুই বোন তারা দুই বোন তিনি সন্তানদেরকে ১০ মাস গর্ভে ধারণ করেছেন। কীভাবে এক সন্তানকে বাঁচিয়ে আরেকজনকে মারতে পারেন এই মা? পেটি তখন চিকিৎসককে জানিয়েছিল
ইংরাজির শিক্ষক মো. কাঞ্চন আলী সিকদার; বয়স ৯০ বছর । বয়েসকে জয় করেছেন তিনি। আর তাই বিনা বেতনে দেন ইংরাজির জ্ঞান। ৯০ বছর বয়েসে একটানা ৯০ মিনিট দাঁড়িয়ে ক্লেশহীন চিত্তে ক্লাস নেন । ৩৬ বছর ছিলেন প্রধান শিক্ষক। অবসরে গেছেন ২৪ বছরের
ডা. সুরাইয়া বেগম , রংপুর থেকে জানান, বোনের মৃত্যুর খবর আকবরের কানে যাতে না যায়, সে অব্যক্ত যন্ত্রণায় ভেঙে পড়বে, মুখ থুবড়ে পড়তে পারে , বাংলাদেশের বিশ্বজয়ের স্বপ্ন। সেজন্য আকবরের আত্মীয়রাই ছিলেন সচেষ্ট। তারা কষ্ট চেপে রেখেছিলেন
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী স্যারের তাগিদ: আমরা যখন অনেক ক্যান্সার হাসপাতাল পাচ্ছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কল্যাণে আর অনুগ্রহে তাই দেশে ক্যান্সার এর আধুনিক থেরাপি শুরু করার চেষ্টা করা উচিত , ইম্যুনো অঙ্কলজিস্ট , সার্জন ,প্যাথলজিস
বিশ্ববন্দিত বাংলাদেশী ডাক্তার অধ্যাপক সায়েবা আখতারকে নিয়ে লেখক শিহাব আহমেদ শাহীন একটি গুরুত্বপূর্ণ লেখা লিখেছেন। লেখাটি ডাক্তার প্রতিদিন পাঠকদের জন্য প্রকাশ হল।
চিনের বাইরে গবেষণাগারে প্রথম করোনাভাইরাস তৈরি করেছে যে গবেষকদল, তার নেতৃত্বে রয়েছেন ভাসিন। এই করোনাভাইরাস কৃত্রিম ভাবে তৈরি করা হয়েছে প্রচুর পরিমাণে। যাতে মানুষের উপর পরীক্ষার আগে টিকা তৈরির জন্য ভাইরাসটি নিয়ে গবেষণার (প্রি-ক
ডা. লি ওয়েনলিয়াং। এখন বিশ্ব ডাক্তার সমাজের মহান গৌরবের নাম। তার অকুতোভয় সেবার কাজের কাছে সারা বিশ্ব আজ শ্রদ্ধায় অবনত। তিনিই সর্বপ্রথম করোনা ভাইরাস সম্পর্কে চীনা কর্তৃপক্ষকে সতর্ক করেন। কিন্তু তাকে পাত্তা দেয়া হয় নি। বরং পদে
জীবনের জন্য তারা। লাখো মানুষের জীবন বাঁচানোর মহান চিকিৎসক ও সেবা কর্মী তারা। নিজের জীবন তুচ্ছ করে অক্লান্ত পরিশ্রম করে তাদেরও চেহারা হয়ে গেছে করূণ। তবুও তারা থেমে নেই। মানুষ জীবন দানে তারা আত্মদানসহ সর্বাত্মক কাজ করে যাচ্ছেন।
করোনাভাইরাসের বিষয়ে বিশ্ববাসীকে সতর্ককারী সেই চীনা ডাক্তার মারা গেছেন। করোনাভাইরাসের রোগীদের জীবন বাঁচাতে তিনি চীনে হাসপাতালে নিয়োজিত ছিলেন। অক্লান্ত পরিশ্রম, অনন্য সেবার কাজের ধকলে নিজেই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। মানবতার মহা
ঢাকা বিমানবন্দরে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে অক্লান্ত করছেন ডাক্তাররা। ঘুম নেই । ক্লান্তি নেই। কাজ আর কাজ। হাসিমুখেই কাজ করছেন তারা। এ ব্যপারে ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের সহকারী বিমান বন্দর স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আবীর
ডা. সাঈদ এনাম লিখেছেন সেই মহানায়ককে নিয়ে। জানুয়ারির পর্যন্তও চীনের উহান সিটি কতৃপক্ষ ভয়াবহ করোনাভাইরাস সংক্রমণের বিষয়টি গোপন রাখতে চেয়েছিলো। শুধু তাই নয় ডা. লি ওয়েং লিয়াং নামের একজন অপথালমোলজিস্ট ; বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক কে হাসপাতা
করোনাভাইরাস সম্পর্কে প্রথম যে চিকিৎসক সতর্ক করেছিলেন, এবার তিনি নিজেই আক্রান্ত হয়েছেন। সবার আগে এই প্রাণঘাতী ভাইরাসটির অস্তিত্ব টের পেয়েছিলেন ও ভয়াবহতা বুঝতে পেরেছিলেন চিকিৎসক লি ওয়েনলিয়াং। এবার তিনিই আক্রান্ত হলেন। শনিবার ডা
সচিব জানান, প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন, যেভাবেই হোক করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ করতে হবে। উহান থেকে যে ৩১২ জনকে দেশে আনা হয়েছে, তাদের অবশ্যই ১৪দিন পর্যবেক্ষণে থাকতে হবে। এ ব্যাপারে কোনও ছাড় নয়।
এইচআইভি আর জ্বরের অ্যান্টি-ভাইরাস নির্দিষ্ট অনুপাতে মিশিয়ে তৈরি হয়েছে এক নতুন ওষুধ। আর সেই ওষুধেই কাবু হয়েছে করোনাভাইরাস! সম্প্রতি এমনই দাবি করল থাইল্যান্ড। এই নতুন অ্যান্টি-ভাইরাসের প্রয়োগে মাত্র ৪৮ ঘণ্টাতেই এক রোগী সুস্থও হ
মুক্তিযুদ্ধে হাজারো প্রাণ বাঁচিয়েছেন যে মহান ডাক্তার সেই ডা. রথীন দত্তর প্রতি ডাক্তার প্রতিদিন পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর সম্মান জানাই।
একজন অতি সুন্দরী মহিলা বহু মুল্যবান পরিচ্ছদ পরে তার মনঃচিকিৎসকের কাছে এলেন। বললেন তিনি খুব বিষণ্ণ জীবন তার কাছে অর্থহীন । সেখানে ছিলেন একজন বৃদ্ধা তিনি কিভাবে সুখ খুজে পেলেন তাই জিজ্ঞাসা করতে হল । বৃদ্ধা মহিলা ঝাড়ু দিচ্ছিলেন
‘‘ওই সব খরচ কমাতেই আমরা এই পদ্ধতির উদ্ভাবন করেছি। শুধু তাই নয়, আমাদের বানানো যন্ত্রটি পোর্টেবল। খুব হাল্কা। একটা কম্পিউটার সিডির মতো। আমাদের পদ্ধতিতে রক্তের ওই সব পরীক্ষা করাতে খরচ পড়বে বড়জোর ১০ রুপি।
কোয়াক, নন এমবিবিএস , হোমিওপ্যাথি, ইউনানী, বিভিন্ন ডিপ্লোমা টেকনিশিয়ান, স্বাস্থ্য সহকারি, বিকল্প মেডিকেলের নামে যারা অকাতরে যথেচ্ছ নামের আগে ডাক্তার লিখে মস্ত সর্বরোগহর ডাক্তারি ব্যবসা ফেঁদে বসেছিলেন, তাতে লাগাম টেনেছেন উচ্চ আ
গরীবের ডাক্তার হিসেবে লোক প্রিয় ডা. লিটুকে নিয়ে অনন্য স্মৃতিকথা লিখেছেন প্রথিতযশ চিকিৎসক ও লেখক ডা. মাহবুবর রহমান । এ লেখায় উঠে এসেছে অনেক সোনালী স্মৃতি । সে সব পাঠকদের কাছে পেশ ও প্রকাশ হল।